বিষয়বস্তুতে চলুন

হাদীসে ভেসায়াত

wikishia থেকে

হাদীসে ভেসায়াত (আরবি: حدیث الوصایة); মহানবি (স.) থেকে বর্ণিত একটি হাদীস, এ হাদীসে ইমাম আলীর (আ.) নাম মহানবির (স.) স্থলাভিষিক্ত ও জা-নশীন হিসেবে উল্লেখিত হয়েছে। শিয়া ও সুন্নি সূত্রসমূহে শব্দ ভিন্নতায় বর্ণিত হাদীসটির لِكُلِّ نَبِيٍّ وَصِيٌّ وَ وَارِثٌ وَ إِنَّ عَلِيّاً وَصِيِّي وَ وَارِثِي‏ এ বর্ণনাটি হলো সবচেয়ে প্রসিদ্ধ; যা বুরাইদাহ ইবনে হুসাইব মহানবি (স.) থেকে বর্ণনা করেছেন।

মূল হাদীস

عنه صلی الله عليه و آله : لِكُلِّ نَبِيٍّ وَصِيٌّ وَ وَارِثٌ وَ إِنَّ عَلِيّاً وَصِيِّي وَ وَارِثِي

মহানবি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি) বলেছেন: প্রত্যেক নবির জন্য একজন ওয়াছি (স্থলাভিষিক্ত, খলিফা) ও উত্তরাধিকারী রয়েছে। নিশ্চয়ই আমার ওয়াছি ও ওয়ারিস হলো আলী।[]

হাদীস গ্রন্থসমূহে হাদীসে ভেসায়াত

ইবনে হাম্বাল রচিত ফাযায়েলুস সাহাবা,[] মানাবেকে ইবনে মাগাযেলি,[] তাবরানী রচিত আল-মু’জামুল কাবির,[] তারিখু মাদিনাতি দিমাশক,[] মানাকেবে খাওয়ারাযমি,[] জোরজানি রচিত আল-কামিল,[] তাযকিরাতুল খাওয়াছ,[] কিফায়াতুল আসার,[] মান লা ইয়াহদ্বুরুহুল ফাকীহ, [১০] দালাইলুল ইমামাহ,[১১] মানাকেবে ইবনে শাহরে আশুব,[১২]বিহারুল আনওয়ারসহ[১৩] বিভিন্ন শিয়া ও সুন্নি হাদীস গ্রন্থে হাদীসে ভেসায়াত বর্ণিত হয়েছে। বুরাইদাহ ইবনে হুসাইব لِكُلِّ نَبِيٍّ وَصِيٌّ وَ وَارِثٌ وَ إِنَّ عَلِيّاً وَصِيِّي وَ وَارِثِي এই মতনে (টেক্সট্) রেওয়ায়েতটি বর্ণনা করেছেন।[১৪]

সালমান ফারসী মহানবিকে (স.) তাঁর জা-নশীন ও খলিফা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে তিনি (স.) উত্তরে বলেন:

قلت یا رَسُولَ اللَه لِکُلِّ نَبِیٍّ وَصِیٌّ فَمَنْ وَصِیُّکَ؟ قال فإن وصیی وَ مَوْضِعُ سِرِّی وَ خَیْرُ من أَتْرُکُ بَعْدِی وَ یُنْجِزُ عِدَتِی وَ یَقْضِی دَیْنِی عَلِیُّ بن أبی‌طَالِبٍ

অর্থাৎ ‘আমার ওয়াছি ও ওয়ারিস হলো সেই ব্যক্তি, যে আমার ঋণ পরিশোধ করবে এবং আমার কৃত ওয়াদা পূরণ করবে, (আর সে হলো) আলী ইবনে আবি তালিব।’[১৫]

একইভাবে আলী ইবনে আলী হেলালী বর্ণনা করেছেন যে, মহানবি (স.) হযরত ফাতেমার (সা. আ.) উদ্দেশ্যে বলেন:

وَصِيِّي خَيْرُ الْأَوْصِيَاءِ وَ أَحَبُّهُمْ إِلَى اللَه وَ هُوَ بَعْلُكِ

অর্থাৎ আমার ওয়াছি হলো সর্বশ্রেষ্ঠ ওয়াছি এবং তাদের মাঝে মহান আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয়, আর সে হলো তোমার স্বামী।’[১৬]

বিষয়বস্তু

হাদীসে ভেসায়াতে ইমাম আলীর (আ.) খেলাফত ও জা-নশীনি প্রসঙ্গে কথা বলা হয়েছে। শিয়া মনীষীগণ হাদীসটিকে আলী ইবনে আবি তালিবের (আ.) ইমামতের পক্ষে দলীল হিসেবে উল্লেখ করে থাকেন।[১৭]

কিন্তু আহলে সুন্নতের কিছু কিছু আলেমের দৃষ্টিতে হাদীসটিতে ‘ভেসায়াত’ খেলাফত অর্থে নয়; বরং মহানবি (স.) হাদীসটিতে আলীকে (আ.) তার পরিবারের প্রতি খেয়াল রাখার প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন।[১৮]এ দলটির এমন ব্যাখ্যার উত্তরে বলা হয়েছে যে, মহানবি (স.) আলীকে (আ.) মুতলাক (নিরঙ্কুশ)-ভাবে নিজের ওয়াছি মনোনীত করেছেন এবং তিনি (স.) শুধু নিজের পরিবারের বিষয়ে আলীকে নিজের স্থলাভিষিক্ত করেছেন এমন কোন প্রমাণ নেই।[১৯] হামদি ইবনে আব্দুল মাজিদ সালাফি ‘আল-মু’জামুল কাবিরের’ উপর করা তাহকীকে উল্লেখ করেছেন যে, যদি হাদীসের সনদ সঠিক হত তবে হাদীসটি খেলাফত ও স্থলাভিষিক্ততার প্রমাণ হিসেবে বিবেচিত হত।[২০]

সনদ

হাদীসে ভেসায়াত শিয়া ও আহলে সুন্নত উভয় সূত্রেই রাসূলুল্লাহ (স.) হতে বর্ণিত হয়েছে। শিয়া সূত্রগুলোতে এই হাদীস ইমাম আলী (আ.),[২১] ইমাম রেযা (আ.) খুতবা শা’বানিয়াতে তাঁর পিতৃপুরুষের উদ্ধৃতি দিয়ে,[২২]আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস,[২৩]যায়েদ ইবনে আরকাম,[২৪] ইমাম সাদিক (আ.),[২৫] ইমাম কাযিম (আ.),[২৬] ইমাম রেযা (আ.),[২৭] এবং ইমাম জাওয়াদ (আ.),[২৮]মারফত বর্ণিত হয়েছে। এছাড়াও আহলে সুন্নতের সূত্রগুলোতে: সালমান ফার্সি,[২৯]উম্মে আইমান,[৩০]বুরাইদাহ,[৩১] আনাস ইবনে মালিক,[৩২]আবু রাফেঅ,[৩৩] আবু আইয়ুব আনসারি,[৩৪]আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস,[৩৫] গালিব আল-জাহানি,[৩৬] আলী আল-হিলালি,[৩৭] আবু সাঈদ খুদরি,[৩৮] এবং আরও কিছু সংখ্যক সাহাবা মারফত বিভিন্ন মতনে হাদীসটি উল্লেখিত হয়েছে। সিবতে ইবনে জাওযি (তাযকিরাতুল খাওয়াছ গ্রন্থের প্রণেতা) সালমান ফার্সি মারফত বর্ণিত রেওয়ায়েতটি দু’টি সনদে বর্ণনা করেছেন এবং ইবনে হাম্বালের ফাযায়েলুস সাহাবা গ্রন্থে উল্লেখিত সনদকে সহিহ জ্ঞান করেছেন।[৩৯]

ইবনে জাওযি,[৪০] জালালুদ্দীন সুয়ুতি[৪১] ও হাইসামির[৪২] মত সুন্নি মনীষীরা হাদীসের সনদে মুহাম্মাদ ইবনে হামিদ রাযি অথবা আলী ইবনে মুজাহিদের উপস্থিতির কারণে হাদীসের গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ে সংশয় প্রকাশ করে হাদীসটি গ্রহণ করেননি। অথচ সাইয়্যেদ আলী মিলানি’র ভাষ্যানুযায়ী মুহাম্মাদ ইবনে হামিদ সিহাহ সিত্তার রাভিদের একজন এবং ইয়াহিয়া ইবনে মুঈনের মত কিছু কিছু রিজাল শাস্ত্রবিদ তাকে সিকাহ (বিশ্বস্ত) বলে উল্লেখ করেছেন।[৪৩] একইভাবে বলা হয়েছে যে, সিহাহ সিত্তার অন্যতম গ্রন্থ সুনানে তিরমিযি’র সংকলক তিরমিযি ও আহমাদ ইবনে হাম্বাল আলী ইবনে মুজাহিদ থেকে রেওয়ায়েত বর্ণনা করেছেন।[৪৪]

তথ্যসূত্র

  1. ইবনে মাগাযেলি, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব, ১৪২৬ হি., পৃ. ১৬৭; ইবনে আসাকির, তারিখু মাদিনাতি দিমাশক, ১৪১৫ হি., খণ্ড ৪২, পৃ. ৩৯২; খাওয়ারাযমি, আল-মানাকেব, ১৪১৪ হি., পৃ. ৮৫; জোরজানি, আল-কামিল, ১৪০৯ হি., খণ্ড ৪, পৃ. ১৪; ইবনে শাহরে আশুব, মানাকেব, ১৩৭৯ হি., খণ্ড ২, পৃ. ১৮৮, খণ্ড ৩, পৃ. ৬৬; মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি., খণ্ড ৩৮, পৃ. ১৫৪-৩৩৯।
  2. দ্র: সিবতে ইবনে জাওযি, তাযকিরাতুল খাওয়াছ, ১৪১৮ হি., পৃ. ৪৮।
  3. ইবনে মাগাযেলি, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব, ১৪২৬ হি., পৃ. ১৬৭।
  4. তাবরানী, আল-মু’জামুল কাবির, ১৪০৫ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ২২১।
  5. ইবনে আসাকির, তারিখু মাদিনাতি দিমাশক, ১৪১৫ হি., খণ্ড ৪২, পৃ. ৩৯২।
  6. খাওয়ারাযমি, আল-মানাকেব, ১৪১৪ হি., পৃ. ৮৫।
  7. জোরজানি, আল-কামিল, ১৪০৯ হি., খণ্ড ৪, পৃ. ১৪।
  8. সিবতে ইবনে জাওযি, তাযকিরাতুল খাওয়াছ, ১৪১৮ হি., পৃ. ৪৮।
  9. খাযযায রাযি, কিফায়াতুল আসার, ১৪০১ হি., পৃ. ৮০।
  10. সাদুক, মান লা ইয়াদ্বুরুহুল ফাকীহ, ১৪১৩ হি., খণ্ড ৪, পৃ. ১৮০।
  11. তাবারি আমোলি, দালাইলুল ইমামাহ, ১৪১৩ হি., পৃ. ৯০।
  12. ইবনে শাহরে আশুব, মানাকেব, ১৩৭৯ হি., খণ্ড ২, পৃ. ১৮৮, খণ্ড ৩, পৃ. ৬৬।
  13. মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি., খণ্ড ৩৮, পৃ. ১৫৪-৩৩৯।
  14. ইবনে মাগাযেলি, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব, ১৪২৬ হি., পৃ. ১৬৭; ইবনে আসাকির, তারিখু মাদিনাতি দিমাশক, ১৪১৫ হি., খণ্ড ৪২, পৃ. ৩৯২; খাওয়ারাযমি, আল-মানাকেব, ১৪১৪ হি., পৃ. ৮৫; জোরজানি, আল-কামিল, ১৪০৯ হি., খণ্ড ৪, পৃ. ১৪; ইবনে শাহরে আশুব, মানাকেব, ১৩৭৯ হি., খণ্ড ২, পৃ. ১৮৮, খণ্ড ৩, পৃ. ৬৬; মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি., খণ্ড ৩৮, পৃ. ১৫৪-৩৩৯।
  15. তাবরানী, আল-মু’জামুল কাবির, ১৪০৫ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ২২১; মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি., খণ্ড ৩৮, পৃ. ১২।
  16. হাইসামি, মাজমাউয যাওয়ায়েদ, ১৪০৮ হি., খণ্ড ৯, পৃ. ১৬৫; তাবরানী, আল-মু’জামুল আওসাত, ১৪১৫ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ৩২৭; ইবনে আসাকির, তারিখু মাদিনাতি দিমাশক, ১৪১৫ হি., খণ্ড ৪২, পৃ. ১৩০; তাবরানী, আল-মু’জামুল কাবির, ১৪০৪ হি., খণ্ড ৩, পৃ. ৫৮।
  17. দ্র: আস্তারাবাদি, আল-বারাহিনুল কাতিআহ, ১৩৮২ ফার্সি সন, খণ্ড ৩, পৃ. ২৪৪।
  18. তাবরানী, আল-মু’জামুল কাবির, ১৪০৫ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ২২১।
  19. پایگاه شمیم شیعه، نص حدیث وصایت و بررسی سند آن, দেখার তারিখ: ১৩ তির ১৩৯৬ ফার্সি সন।
  20. তাবরানী, আল-মু’জামুল কাবির, ১৪০৫ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ২২১।
  21. তুসি, আল-আমালি, ১৪১৪ হি., পৃ. ২।
  22. সাদুক, উয়ুনু আখবারির রেযা (আ.), ১৪০৪ হি., খণ্ড ১, পৃ. ২৬৭।
  23. তুসি, আল-আমালি, ১৪১৪ হি., পৃ. ৪৫০।
  24. সাদুক, আল-খিছাল, ১৪০৩ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৪১৫।
  25. সাদুক, ইলালুশ শারায়েঅ, ১৩৮৫ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৩১৪; সাফ্ফার, বাসায়েরুদ দারাজাত, ১৪০৪ হি., পৃ. ১৮৭।
  26. কুলাইনি, আল-কাফি, ১৩৬৩ ফার্সি সন, খণ্ড ১, পৃ. ২৮২।
  27. কুলাইনি, আল-কাফি, ১৩৬৩ ফার্সি সন, খণ্ড ১, পৃ. ৪৩৭।
  28. কুলাইনি, আল-কাফি, ১৩৬৩ ফার্সি সন, খণ্ড ১, পৃ. ৫২৫-৫২৬।
  29. তাবরানী, আল-মু’জামুল কাবির, ১৪০৫ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ২২১।
  30. ইবনে মারদাওয়াইহ, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব (আ.) ওয়া মা নাযালা মিনাল কুরআনি ফি আলী (আ.), ১৪২৪ হি., পৃ. ১০১।
  31. ইবনে আসাকির, তারিখু মাদিনাতি দিমাশক, ১৪১৫ হি., খণ্ড ৪২, পৃ. ৩৯২; খাওয়ারাযমি, আল-মানাকেব, পৃ. ৮৫; জোরজানি, আল-কামিল, ১৪০৯ হি., খণ্ড ৪, পৃ. ১৪।
  32. ইবনে মারদাওয়াইহ, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব (আ.) ওয়া মা নাযালা মিনাল কুরআনি ফি আলী (আ.), ১৪২৪ হি., পৃ. ৫৯।
  33. ইবনে আসাকির, তারিখু মাদিনাতি দিমাশক, ১৪১৫ হি., খণ্ড ৪২, পৃ. ৫০।
  34. ইবনে মাগাযেলি, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব (আ.), ১৪২৬ হি., পৃ. ১০৬।
  35. খাতিব বাগদাদি, তারিখে বাগদাদ, দারুল কুতুবিল ইলমিয়্যাহ, খণ্ড ১১, পৃ. ১১২।
  36. খাওয়ারাযমি, আল-মানাকেব, ১৪১৪ হি., পৃ. ৩০৪।
  37. তাবরানী, আল-মু’জামুল আওসাত, ১৪১৫ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ৩২৭।
  38. ইবনে সাব্বাগ মালেকি, আল-ফুসুলুল মুহিম্মাতু ফি মা’রিফাতিল আইম্মাহ, ১৪২২ হি., খণ্ড ২, পৃ. ১১১৪।
  39. সিবতে ইবনে জাওযি, তাযকিরাতুল খাওয়াছ, ১৪১৮ হি., পৃ. ৪৮।
  40. ইবনে জাওযি, আল-মাওযুআত, ১৩৮৬ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৩৭৬।
  41. আল-আলীয়ুল মাসনুআতু ফি আহাদিসিল মাওযুআহ, দারুল মা’রিফাহ, খণ্ড ১, পৃ. ৩৫৮ پایگاه شمیم شیعه، نص حدیث وصایت و بررسی سند آن হতে বর্ণিত, দেখার তারিখ: ১৩ তির ১৩৯৬ ফার্সি সন।
  42. হাইসামি, মাজমাউয যাওয়ায়েদ, ১৪০৮ হি., খণ্ড ৯, পৃ. ১৬৫।
  43. মিলানি, তাশঈদুল মুরাজাআত ওয়া তাফনীদুল মুকাবারাত, ১৪২৭ হি., খণ্ড ৩, পৃ. ৪৩০-৪৩১।
  44. پایگاه شمیم شیعه، نص حدیث وصایت و بررسی سند آن, দেখার তারিখ: ১৩ তির ১৩৯৬ ফার্সি সন।

গ্রন্থপঞ্জি

  • ইবনে জাওযি, আল-মাওদুআত, তাহকীক: আব্দুর রাহমান মুহাম্মাদ উসমান, মাদিনাহ, আল-মাকতাবাতুস সালাফিয়্যাহ, ১৩৮৬ হি./১৯৬৬ ইং।
  • ইবনে শাহরে আশুব, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, মানাকেবে আলে আবি তালিব আলাইহিমুস সালাম, আল্লামা, কোম, ১৩৭৯ হি.।
  • ইবনে আসাকির, তারিখু মাদিনাতি দিমাশক, আলী শিরী, দারুল ফিকর, বৈরুত, ১৪১৫ হি.।
  • ইবনে মাগাযেলি, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব (আ.), এন্তেশারাতে সিবতে নাবি (স.), ১৪২৬ হি./১৩৮৪ ফার্সি সন।
  • আস্তারাবাদি, মুহাম্মাদ জাফার, আল-বারাহিনির কাতেআহ ফি শারহি তাজরিদিল আকাইদিস সাতেআহ, তাহকীক: মারকাযে মুতালেআত ও তাহকীকাতে ইসলামি, কোম, মাকতাবুল আ’লামিল ইসলামি, ১৩৮২
  • জোরজানি, আব্দুল্লাহ উদাই, আল-কামেল, তাহকীক: ইয়াহিয়া মুখতার গাযযাভি, দারুল ফিকর, বৈরুত, ১৪০৯ হি./১৯৮৮ ইং।
  • খাযযায রাযি, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, কিফায়াতুল আসার ফিন নাসসি আলাল আইম্মাতিল ইসনা আশার, তাহকীক: আব্দুল লাতিফ হুসাইনি কুহকামারেয়ী, কোম, নাশরে বিদার, ১৪০১ হি.।
  • খাওয়ারাযমি, মুওয়াফফাক, আল-মানাকেব, তাহকীক: মালেক মাহমুদি, মুআসসিসাতুন নাশরিল ইসলামি, ১৪১৪ হি.।
  • সিবতে ইবনে জাওযি, তাযকিরাতুল খাওয়াছ, কোম, মানশুরাতিশ শারিফ আর-রাযি, ১৪১৮ হি.।
  • সাদুক, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, মান লা ইয়াহদ্বুরুহুল ফাকীহ, তাসহীহ ও তাহকীক: আলী আকবার গাফফার, কোম, জামেয়ে মুদাররেসানের সাথে সংশ্লিষ্ট দাফতারে এন্তেশারাতে ইসলামি, কোম, ১৪১৩ হি.।
  • তাবরানী, আল-মু’জামুল আওসাত, তাহকীক: দারুল হারামাইনের গবেষণা বিভাগ, দারুল হারামাইন লি-তাবাআহ ওয়ান নাশর ওয়াত তাওযী’, ১৪১৫ হি./১৯৯৫ ইং।
  • তাবরানী, আল-মুজামুল কাবির (৬ খণ্ডে প্রকাশিত), তাহকীক: হামদি আব্দুল মাজিদ সালাফি, দারু ইহিয়াইত তুরাসিল আরাবি, ১৪০৫ হি./১৯৮৫ ইং।
  • তাবরানী, আল-মুজামুল কাবির (৩ খণ্ডে প্রকাশিত), তাহকীক: হামদি আব্দুল মাজিদ সালাফি, দারু ইহিয়াইত তুরাসিল আরাবি, ১৪০৪ হি./১৯৮৪ ইং।
  • তাবারি আমোলি সাগীর, মুহাম্মাদ ইবনে জারির ইবনে রুস্তাম, দালায়েলুল ইমামাহ, কোম, নাশরে বে’সাত, প্রথম সংস্করণ, ১৪১৩ হি.।
  • হাইসামি, মাজমাউয যাওয়ায়েদ, দারুল কুতুবিল আলামিয়াহ, ১৪০৮ হি./১৯৮৮ ইং।
  • মাজলিসী, মুহাম্মাদ বাকির, বিহারুল আনওয়ার, বৈরুত, দারু ইহিয়াইত তুরাসিল আরাবি, ১৪০৩ হি.।
  • মিলানি, সাইয়্যেদ আলী, তাশয়ীদুল মুরাজিআত ওয়া তানকীদুল মুকাবিরাত, কোম, মারকাযুল হাকায়েকিল ইসলামিয়্যাহ, ১৪২৭ হি.।