বিষয়বস্তুতে চলুন

খসড়া:নাসেবী

wikishia থেকে

নাসেবী (আরবি: الناصبي;হলো এমন ব্যক্তি যে ইমাম আলী (আ.) অথবা তাঁর আহলে বাইতের (আ.) কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে এবং প্রকাশ্যে তা স্বীকার ও প্রচার করে। আহলে বাইতের (আ.) ফযিলত অস্বীকার করা, ইমামদের অভিশাপ দেওয়া ও গালিগালাজ করা এবং শিয়াদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করাকে নাসেবিবাদের উদাহরণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শিয়া ফকীহদের মতে, নাসেবিরা নাপাক বা অপবিত্র এবং কাফের হিসেবে বিবেচিত; তাই, তাদের দ্বারা জবাই করা পশু খাওয়া, তাদেরকে সদকা দেওয়া, তাদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া জায়েয নয় এবং তারা মুসলমানদের কাছ থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে কিছু পায় না। সমসাময়িক কিছু গবেষকের মতে, নাসিবিয়্যাহ বা নাসেবিবাদ খলিফা উসমান হত্যার মাধ্যমে শুরু হয়েছিল এবং উমাইয়া শাসনামলে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আহলে বাইতের (আ.) ফযিলতের বিস্তার রোধ করা, শিয়াদের হত্যা করা এবং ইমাম আলী (আ.)-কে মিম্বরে গালিগালাজ করা এই সময়কালে নাসিবিয়্যাহর কার্যক্রমের মধ্যে অন্যতম। মুয়াবিয়া ইবনে আবি সুফিয়ান, খাওয়ারিজ, উসমানিয়া এবং হুরাইজ ইবনে উসমানকে নাসেবীদের মধ্যে বিবেচনা করা হয়। শিয়া আলেমগণ নাসেবী এবং নাসেবিবাদের উপর লেখালেখি করেছেন; মুহসেন মুয়াল্লেম রচিত ‘আন-নাসবু ওয়া আন-নাওয়াসিব’, মুহাদ্দিস বাহরানি রচিত ‘আশ-শিহাব আল-সাকিব ফি বায়ানি মা’নি আন-নাওয়াসিব’ গ্রন্থ এবং সাইয়্যেদ আবদুল্লাহ জাযায়েরী রচিত ‘মালু আন-নাসিবি ওয়া আন্নাহু লাইসা কুল্লি মুখালিফি নাসিবান’ গ্রন্থগুলি অন্যতম।

পরিভাষা পরিচিতি

নাসেবিবাদ বলতে আহলে বাইত (আ.) বা তাঁদের প্রেমিকদের প্রতি শত্রুতা পোষণ করা এবং তা প্রকাশ করা বুঝায়।[] অতএব, আহলে বাইত (আ.)[] প্রেমী এবং শিয়াদের [] প্রতি তাদের শত্রুতা কেবল তখনই নাসেবিবাদ হিসেবে বিবেচিত হবে যখন এই শত্রুতা এবং আহলে বাইতকে (আ.) ভালোবাসা[] এবং তাঁদেরকে অনুসরণ করার কারণে হয়।[]

প্রসদ্ধি মুসলিম মনিষীগণ একজন নাসেবীকে এমন ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করেন, যে আহলে বাইতের (আ.) প্রতি বিদ্বেষী এবং প্রকাশ্যে তাঁদের প্রতি তার শত্রুতা প্রকাশ করে[] এবং কারো কারো মতে, ইমাম আলী (আ.)-এর প্রতি ঘৃণাকে তার ধর্মের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে।[] ইমাম আলীর (আ.) ফাসেকি বা কুফরীতে বিশ্বাস, [] তাঁর উপর অন্যদের শ্রেষ্ঠত্বে বিশ্বাস,[] আহলে বাইতের (আ.) প্রতি অভিশাপ ও গালিগালাজ,[১০] তাঁদের ফযিলত অস্বীকার[১১] এবং তাঁদের গুণাবলি প্রচার ও প্রসারে অনীহা[১২] কে নাসেবীর উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত।

হাসান ইবনে ফারহান মালেকী, একজন সুন্নি পণ্ডিত, ইমাম আলী (আ.) এবং আহলে বাইত (আ.)-এর থেকে যেকোনো বিচ্যুতিকে নাসেবিবাদের উদাহরণ বলে মনে করতেন।[১৩] তিনি ইমাম আলীর (আ.) প্রশংসায় বর্ণিত বিশুদ্ধ হাদিসগুলিকে দুর্বল বলা, তিনি খেলাফতের সময়কার যুদ্ধে ভুল করেছিলেন বলে বিশ্বাস করা, তাঁর শত্রুদের অতিরিক্ত প্রশংসা করা, খিলাফতের প্রতি সন্দেহ করে তাঁর কাছে বায়াত করা থেকে বিরত থাকা নাসেবিবাদের উদাহরণগুলির আরোও কিছু দৃষ্টান্ত বলে উল্লেখ করেছেন।[১৪] শিয়া ফকীহদের একজন, মুহাদ্দিস বাহরানী ইমামাতের ক্ষেত্রে ইমাম আলীর উপর অন্যদের প্রাধান্য দেওয়া (তাদের ইমামতি গ্রহণ করা) ইমাম আলীর (আ.) প্রতি বিদ্বেষ এবং নাসেবিবাদের উদাহরণ বলে মনে করতেন।[১৫]

নাসেবী কারা?

প্রসিদ্ধ শিয়া ফকীহগণ একজন নাসিবীকে এমন ব্যক্তি হিসেবে বিবেচনা করেন যে আহলে বাইতের সাথে শত্রুতা পোষণ করে এবং সে তার এ শত্রুতা প্রকাশ করে। অতএব, তাদের মতে, আহলে সুন্নতের মধ্যে যারা আহলে বাইতের (আ.) ভালোবাসা গ্রহণ করেছেন তারা নাসেবী নন।[১৬] তবে, মুহাদ্দিস বাহরানীর মতে, একজন নাসেবী হলো এমন ব্যক্তি, যে ইমামাতের ক্ষেত্রে ইমাম আলীর (আ.) উপর অন্যদেরকে প্রাধান্য দেয় এবং তাদের ইমামতে বিশ্বাস করে।[১৭] তিনি প্রমাণ হিসেবে এমন একটি হাদিস উল্লেখ করেছেন যা বর্ণনা করে যে, যারা শিয়া ইমামগণ (আ.) ব্যতিরেকে অন্যদের ইমামতকে গ্রহণ করে তারা নাসেবী।[১৮] জাওয়াহের গ্রন্থপ্রণেতা এই অভিমতকে শিয়া মতাদর্শ ও অনুশীলনের পরিপন্থী বলে মনে করেন,[১৯] এবং এই হাদিসের সনদ ও সত্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে।[২০] সাইয়্যেদ আবদুল্লাহ জাযায়েরী রচিত ‘মালু আন-নাসিবি ওয়া আন্নাহু লাইসা কুল্লি মুখালিফি নাসিবান’ গ্রন্থটি সুন্নিদের নাসিববাদী হওয়ার বিরোধিতাকে নির্দেশ করে।[২১]

নাসেবীর হুকুম

শিয়া ফকীহদের মতে, নাসেবীগণ নাপাক বা অপবিত্র[২২] এবং তাদেরকে কাফের হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[২৩] ফিকাহশাস্ত্রীয় গ্রন্থগুলিতে, কাফেরদের অপবিত্রতার অধ্যায়ে নাসেব এবং নাসেবিবাদ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।[২৪] নাসেবিবাদ সম্পর্কিত কিছু বিধানের মধ্যে রয়েছে:

নাসেবিবাদের উত্থান

সমসাময়িক কিছু গবেষক বিশ্বাস করেন যে, খলিফা উসমান হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে নাসেবিবাদের শুরু হয়েছিল এবং উমাইয়া শাসনামলে তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[৩৩] ঐতিহাসিক সূত্র অনুসারে, ৪১ হিজরিতে মুয়াবিয়া ইবনে আবি সুফিয়ান যখন মুগিরা ইবনে শু'বাকে কুফার গভর্নর নিযুক্ত করে, তখন সে তাকে ইমাম আলী (আ.)-কে গালি দিতে এবং তাঁর সাথীদের সম্পর্কে মন্দ কথা বলতে নির্দেশ দেয়।[৩৪] পরে, উমাইয়া খলিফারা, উমর ইবনে আব্দুল আজিজের খিলাফত পর্যন্ত, মিম্বর থেকে ইমাম আলী (আ.)-কে গালিগালাজ করতো[৩৫]

সুন্নি আলেম হাকিম নিশাপুরি হিজরী চতুর্থ শতাব্দীকে ইমাম আলী (আ.)-এর প্রতি শত্রুতায় পরিপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন এবং বলেছেন যে "ফাযায়েলে ফাতিমা আয্-যাহরা" বইটি লেখার জন্য তাঁর প্রেরণা ছিল এই প্রবণতার মুখোমুখি হওয়া। চতুর্থ শতাব্দীর পরিবেশ বর্ণনা করে তিনি লিখেছেন: সময় আমাদেরকে এমন নেতাদের দ্বারা পরিপূর্ণ করে তুলেছে, যাদের নৈকট্য লাভের জন্য মানুষ নবীর (সা.) পরিবারের প্রতি ঘৃণা পোষণ করে এবং তাদের কে অবজ্ঞা করে।[৩৬]

নাসেবীবাদ যে বার্তা দেয়

উমাইয়া আমলে প্রতিষ্ঠিত নাসেবিবাদ যে বার্তা বহন করে তার কিছু নমুনা হল:

প্রসিদ্ধ নাসেবীগণ

কিছু সূত্রে কতিপয় ব্যক্তি ও গোষ্ঠীকে নাসেবী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে;

  • মুয়াবিয়া ইবনে আবি সুফিয়ান; ছিল প্রথম উমাইয়া শাসক যে প্রায় ২০ বছর ধরে দামেস্ক শাসন করেছিল।[৪২] নাহজুল আল-বালাগার ব্যাখ্যাকারী ইবনে আবিল হাদিদ মু'তাজিলি জাহিয থেকে বর্ণনা করেছেন যে, মুয়াবিয়া তার জুমার নামাযের খুতবার শেষে আলী (আ.)-কে অভিশাপ দিতো এবং বলতো যে, এটি এতটাই ছড়িয়ে দেওয়া উচিত যে, যাতে কেউ আলীর সম্পর্কে কোনও ফযিলত বর্ণনা না করে।[৪৩]
  • উসমানীয়া; যারা বিশ্বাস করতো যে ইমাম আলী উসমানকে হত্যা করেছেন অথবা এই বিষয়ে সাহায্য করেছেন।[৪৪] অতএব, তারা তাঁর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে অস্বীকৃতি জানায়।[৪৫] নবম শতাব্দীর একজন সুন্নি ঐতিহাসিক ইবনে হাজার আসকালানী নাসেবীদের এমন একটি দল হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেন যারা বিশ্বাস করতো যে, ইমাম আলী উসমানকে হত্যা করেছেন অথবা তার হত্যায় সাহায্য করেছেন।[৪৬] এই দলটি, উসমানের প্রতি তাদের অত্যধিক ভালোবাসার কারণে, ইমাম আলী (আ.)-কে দুর্বল ও অবজ্ঞা করার দিকে ঝুঁকে পড়ে।[৪৭]
  • খারেজি সম্প্রদায়; ছিল সিফফিনের যুদ্ধে ইমাম আলী (আ.)-এর বাহিনীর একটি দল যারা ইমাম আলী ইবনে আবি তালিব (আ.)-কে কুফুরির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছিল এবং তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল। ইমাম আলী (আ.)-এর সাথে তাদের শত্রুতার কারণে তাদেরকে নাসেবী বলা হতো।[৪৮]
  • চতুর্থ শতাব্দীর ঐতিহাসিক মাসুদীর মতে, হাজ্জাজ ইবনে ইউসুফ সাকাফি (মৃত্যু: ৯৫ হিজরী) আহলে বাইতের (আ.) শত্রু ছিল।[৪৯] যারা ইমাম আলী (আ.) এবং তাঁর সাথীদের থেকে দূরে থাকতো না, সে তাদের হত্যা করতো।[৫০] সে শিয়াদের হত্যা করতো এবং সামান্যতম সন্দেহ বা অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করতো। পরিস্থিতি এমন ছিল যে, যদি কাউকে ধর্মদ্রোহী বা কাফের বলা হত, তাহলে তাকে আলীর (আ.) শিয়া হিসেবে চিহ্নিত করার চেয়ে ভালো ছিল।[৫১] আব্দুল মালিকের শাসনামলে, হাজ্জাজ প্রথমে হেযাযের শাসক এবং তারপর ইরাকের শাসক ছিল।[৫২]
  • হুরাইজ ইবনে উসমান; মিম্বরে উঠে ইমাম আলী (আ.)-কে গালিগালাজ করতো। [৫৩] সে ইমাম আলীর শানে বর্ণিত (আরবি: انت منی بمنزلة هارون من موسی) হাদিসটি বিকৃত করে।[৫৪] সুন্নি রিজালশাস্ত্রবিদ ইবনে হিব্বানের মতে, হুরাইয প্রতিদিন সকালে এবং প্রতি রাতে ৭০ বার আলী ইবনে আবি তালিব (আ.)-কে অভিশাপ দিতো।[৫৫]
  • মুগিরা ইবনে শু'বা; যখন মু'আবিয়ার নির্দেশে কুফার গভর্নর ছিল, তখন সে মিম্বর থেকে ইমাম আলী (আ.) এবং তাঁর শিয়াদের গালিগালাজ দিতো।[৫৬] সে মহানবীর (সা.) সাহাবীদের একজন ছিল এবং হযরত ফাতেমা (আ.)-এর বাড়িতে আক্রমণে তাঁর ভূমিকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।[৫৭]
  • মুতাওয়াক্কিল আব্বাসী; ইমাম আলী (আ.)-কে ঘৃণা করতো এবং নাসেবীদের পৃষ্ঠপোষোক ছিল।[৫৮] সে ইমাম আলী (আ.)-এর শিয়াদের সম্পত্তি দখল করে তাদের হত্যা করতো।[৫৯] আহলে বাইত (আ.)-এর প্রতি মুতাওয়াক্কিলের ঘৃণা এতটাই তীব্র ছিল যে, ২৩৬ হিজরীতে সে ইমাম হুসাইন ইবনে আলী (আ.)-এর মাযার ধ্বংস করার নির্দেশ দেয়। ফলস্বরূপ, ইমাম হুসাইনের (আ.) কবর এবং এর আশেপাশের সমস্ত ঘরবাড়ি এবং স্মৃতিস্তম্ভ ধ্বংস হয়ে যায় এবং তারা সেখানে একটি বাঁধ নির্মাণ করে, জমিতে লাঙ্গল চালিয়ে চাষাবাদ করে।[৬০]
  • ইবনে তাইমিয়া; একজন সালাফি মতবাদী। কিছু শিয়া গবেষক তার নাসিবিবাদ প্রমাণের জন্য ইবনে তাইমিয়া কর্তৃক ‘রাদ্দুশ্ শামস’-এর হাদিস অস্বীকার,[৬১]হাদিসে গাদীরকে দুর্বল করা,[৬২] এবং শিয়াদের প্রতি তার শত্রুতাকে উল্লেখ করেছেন।[৬৩] ইবনে হাজার আসকালানীও বলেন যে, ইমাম আলী (আ.) সম্পর্কে ইবনে তাইমিয়ার বক্তব্যের কারণে কেউ কেউ তাকে মুনাফিক হওয়ার অভিযোগ করেছেন। ইবনে তাইমিয়াহ বিশ্বাস করতো যে, ইমাম আলী (আ.) কুরআন বুঝতে ১৭টি জায়গায় ভুল করেছিলেন।[৬৪]

গ্রন্থাবলি

শিয়া আলেম এবং গবেষকরা নাসেবিবাদের পরিচয় এবং এর বিধান সম্পর্কে একাধিক গ্রন্থ লিখেছেন।[৬৫] এর মধ্যে রয়েছে:

মুহসেন মো'আল্লেম কর্তৃক আরবীতে রচিত ‘আল-নাসব্ ওয়া আল-নাওয়াসিব’, এতে নাসেবিবাদের পরিচিতি, এর উদাহরণ,[৬৬] নাসেবী সম্পর্কিত ফেকহি বিধান[৬৭] অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[৬৮] লেখক ইমাম আলীর (আ.) প্রতি ঘৃণা ও শত্রুতাকে নাসেবী হওয়ার মানদণ্ড হিসেবে উল্লেখ করেছেন[৬৯] এবং ২৫০ জনেরও বেশি ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছেন যারা নাসেবী বা নাসেবিবাদের অভিযোগে অভিযুক্ত।[৭০] এই বইতে নাসেবীরা যেসব অঞ্চলে বাস করতো তার নামও উল্লেখ করা হয়েছে।[৭১] এই বইটি ১৪১৮ হিজরিতে বৈরুতের দারু আল-হাদী পাবলিশিং হাউস দ্বারা প্রকাশিত হয়েছিল।

মুহাদ্দিস বাহরানীর "আশ-শিহাব আল-সাকিব ফি বায়ানি মা’না আন্-নাওয়াসিব"[৭২] এবং ওয়াহিদ বেহবাহানীর ‘উসুলুল ইসলাম ওয়াল ইমান ওয়া হুকমেন নাসেবি ওয়া মা ইয়াতাআল্লাকু বিহি’[৭৩] গ্রন্থটি নাসেবী এবং নাসেবিবাদের উপর লিখিত অন্যান্য রচনা।

তথ্যসূত্র

  1. তোরায়হি, মাজমাউল বাহরাইন, ১৪১৬ হি., খ: ২, পৃ: ১৭৪أ
  2. শহীদ সানি, রাওযুল জিনান, ১৪০২ হি., খ: ১, পৃ: ৪২০أ
  3. ইবনে ইদরিস হিল্লি, আযভেবাতে মাসাইল ও রাসাইল, ১৪২৯ হি., পৃ: ২২৭; নাজাফি, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খ: ৬, পৃ: ৬৪أ
  4. শহীদ সানি, রাওযুল জিনান, ১৪০২ হি., খ: ১, পৃ: ৪২০।
  5. তোরায়হি, মাজমাউল বাহরাইন, ১৪১৬ হি., খ: ২, পৃ: ১৭৪।
  6. শহীদ সানি, রাওযুল জিনান, ১৪০২ হি., খ: ১, পৃ: ৪২০; বাহরানি, আল-হাদায়েকু আন-নাযেরাহ, ১৪০৫ হি., খ: ৫, পৃ: ১৮৬, খ: ২৪, পৃ: ৬০; সোবহানি, আল-খোমস, ১৪২০ হি., পৃ: ৬০।
  7. ইবনে তাইমিয়া, মাজমু'আতুল ফাতাওয়া, তাব'আতে আব্দুর রহমান ইবনে কাসেম, খ: ৪, পৃ: ৪২৯; ফিরুজআবাদি, কামুসুল মুহিত, মাদ্দেয়ে নাসব্, তোরায়হি, মাজমাউল বাহরাইন, ১৪১৬ হি., খ: ২, পৃ: ১৭৩ থেকে উদ্ধৃত।
  8. ইবনে তাইমিয়া, মাজমু'আতুল ফাতাওয়া, তাব'আতে আব্দুর রহমান ইবনে কাসেম, খ: ৪, পৃ: ৪২৯।
  9. ফাযেল মিকাদাদ,আত্-তানকিহুর রায়েঅ, ১৪০৪ হি., খ: ২, পৃ: ৪২১।
  10. ফাযেল মিকাদাদ,আত্-তানকিহুর রায়েঅ, ১৪০৪ হি., খ: ২, পৃ: ৪২১।
  11. ফাযেল মিকাদাদ,আত্-তানকিহুর রায়েঅ, ১৪০৪ হি., খ: ২, পৃ: ৪২১।
  12. শহীদ সানি, রাওযুল জিনান, ১৪০২ হি., খ: ১, পৃ: ৪২০।
  13. মালেকি, ইনকাযুত্ তারিখিল ইসলামি, ১৪১৮ হি., পৃ: ২৯৮।
  14. মালেকি, ইনকাযুত্ তারিখিল ইসলামি, ১৪১৮ হি., পৃ: ২৯৮।
  15. বাহরানি, আল-হাদায়েকু আন-নাযেরাহ, ১৪০৫ হি., খ: ২৪, পৃ: ৬০।
  16. শেইখ সাদুক, মান লা ইয়াহযুরুহুল ফাকিহ, ১৪১৩ হি., খ: ৩, পৃ: ৪০৮; নাজাফি, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খ: ৬, পৃ: ৬৪।
  17. বাহরানি, আল-হাদায়েকু আন-নাযেরাহ, ১৪০৫ হি., খ: ২৪, পৃ: ৬০।
  18. বাহরানি, আল-হাদায়েকু আন-নাযেরাহ, ১৪০৫ হি., খ: ১৮, পৃ: ১৫৭।
  19. নাজাফি,জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খ: ৬, পৃ: ৬৪।
  20. তোলায়ি,"মেলাকে নাসেব-এনগারি, আহকাম ও আসার-এ মোতারাত্তেব বার নাসব দার ফিকহে ইমামিয়া", পৃ: ৫২।
  21. আগাবোজর্গ তেহরানি, আয-যারি'আ, ১৪০৮ হি., খ: ১৯, পৃ: ৭৬।
  22. সাদর, মা ওয়ারাঊল ফিকহ, ১৪২০ হি., খ: ১, পৃ: ১৪৫।
  23. শেইখ তুসি, আন-নিহায়া, ১৪০০ হি., পৃ: ৫।
  24. নাজাফি, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খ: ৬, পৃ: ৬৩-৬৫; বাহরানি, আল-হাদায়েকু আন্-নাযেরাহ, ১৪০৫ হি., খ: ৫, পৃ: ১৮৫-১৭৭।
  25. শেইখ তুসি,তাহজিবুল আহকাম, খ: ৯, পৃ: ৭১; ইমাম খোমেইনি, রেসালায়ে নাজাত, ১৩৮৫ ফার্সি সন, পৃ: ৩২৫।
  26. শেইখ সাদুক,মান লা ইয়াহযুরুহুল ফাকিহ, ১৪১৩ হি., খ: ৩, পৃ: ৪০৮; মোহাক্কেক কারকি, জামেউল মাকাসেদ, ১৪১৪ হি., খ: ১৩, পৃ: ১৫।
  27. ইবনে-বেরাজ, আল-মুহাযযাব, ১৪০৬ হি., খ: ১, পৃ: ১২৯।
  28. শেইখ তুসি,আন-নিহায়া, ১৪০০ হি., পৃ: ১১২।
  29. মোহাক্কেক হিল্লি, আল-মো'তাবার, ১৪০৭ হি., খ: ২, পৃ: ৭৬৬।
  30. বেহজাত,জামেউল মাসাইল, ১৪২৬ হি., খ: ৬, পৃ: ১৫৬া
  31. ইমাম খোমিনী, রেসালায়ে নাজাত, ১৩৮৫ (ফার্সি সন), পৃ: ৩০৯।
  32. শেইখ তুসি,আন-নিহায়া, ১৪০০ হি., পৃ: ৫৭০।
  33. কাউসারি,"বাররেসিয়ে রীশেহ-ইয়ে তারিখিয়ে নাসেবিগারি", পৃ: ৯৯।
  34. বালাজুরি,আনসাবুল আশরাফ, খ: ৫, পৃ: ২৪৩; তাবারি, তারিখুল উমাম ওয়া আল-মুলুক, ১৩৮৭ হি., খ: ৫, পৃ: ২৫৪।
  35. যামাখশারি, রাবিউল আবরার, ১৪১২ হি., খ: ২, পৃ: ৩৩৫ ও ইবনে আসির, আল-কামেল, ১৩৮৫ হি., খ: ৫, পৃ: ৪২।
  36. হাকেম নিশাপুরি, ফাজায়েলে ফাতেমাতুয যাহরা, ১৪২৯ হি., পৃ: ৩০।
  37. কাউসারি,"বাররেসিয়ে রীশেহ-ইয়ে তারিখিয়ে নাসেবিগারি", পৃ: ১০৪।
  38. মুয্যী, তাহযিবুল কামাল, ১৪১৩ হি., খ: ২০, পৃ: ৪২৯।
  39. ইবনে সা'দ, আত্-তাবাকাতুল কুবরা, ১৪১০ হি., খ: ৬, পৃ: ৩০৫।
  40. ইবনে কাসির, আল-বিদায়া ওয়া আন-নিহায়া, ১৪০৭ হি., খ: ১১, পৃ: ১২৪।
  41. কাউসারি,"বাররেসিয়ে রীশেহ-ইয়ে তারিখিয়ে নাসেবিগারি", পৃ: ১০৪-১০৫।
  42. ইবনে আব্দুল বার, আল-ইস্তি'আব, ১৪১২ হি., খ: ৩, পৃ: ১৪১৮।
  43. ইবনে আবিল হাদিদ, শারহে নাহজুল বালাগা, ১৪০৪ হি., খ: ৪, পৃ: ৫৬-৫৭।
  44. মো'আল্লেম, আন-নাসব্ ওয়া আন-নাওয়াসেব, ১৪১৮ হি., পৃ: ৫৯১।
  45. তাবারি, তারিখুল উমাম ওয়াল মুলুক, ১৩৮৭ হি., খ: ৪, পৃ: ৪৩০।
  46. ইবনে হাজার, তাহযিবুত তাহযিব, দারু সাদার, খ: ৮, পৃ: ৪৫৮।
  47. ইবনে হাজার, ফাতহুল বারি, ১৪০৮ হি., খ: ৭, পৃ: ১৩।
  48. মোকরিজি, আল-মাওয়ায়েয ওয়া আল-ই'তিবার, ১৪২২-১৪২৫ হি., খ: ৪, অংশ ১, পৃ: ৪২৮।
  49. মাস'উদি,মোরুযুয যাহাব, ১৪০৯ হি., খ: ৩, পৃ: ১৪৪।
  50. মোগনিয়্যা, আশ-শিয়া ওয়াল-হাকিমুন, ২০০০ ঈ., পৃ: ৯৪-৯৬।
  51. ইবনে আবিল হাদিদ, শারহে নাহজুল বালাগা, ১৪০৪ হি., খ: ১১, পৃ: ৪৪।
  52. ইবনে কাসির, আল-বিদায়া ওয়া আন-নিহায়া, ১৪০৭ হি., খ: ৯, পৃ: ১১৭।
  53. সাম'আনি, আল-আনসাব, ১৩৮২ হি., খ: ৬, পৃ: ৯৫।
  54. ইবনে হাজার, তাহযিবুত তাহযিব, দারু সাদের, খ: ২, পৃ: ২৩৯।
  55. ইবনে হাজার, তাহযিবুত তাহযিব, দারু সাদের, খ: ২, পৃ: ২৪০।
  56. ইবনে কাসির, আল-বিদায়া ওয়া আন-নিহায়া, ১৪০৭ হি., খ: ৮, পৃ: ৫০।
  57. শেইখ মুফীদ, আল-জামাল, ১৪১৩ হি., পৃ: ১১৭।
  58. খোযরি, আদ-দাওলাতুল 'আব্বাসিয়্যা, ১৪২২ হি., পৃ: ২৪৮।
  59. খোযরি, আদ-দাওলাতুল 'আব্বাসিয়্যা, ১৪২২ হি., পৃ: ২৪৮।
  60. খোযরি, আদ-দাওলাতুল 'আব্বাসিয়্যা, ১৪২২ হি., পৃ: ২৪৮।
  61. ইবনে তাইমিয়া, মিনহাজুস সুন্নাহ, ১৪০৬ হি., খ: ৮, পৃ: ১৬৫, আল মুজাদ্দিদ, "নেশানেহ-হায়ে নাসেবিগারিয়ে ইবনে তাইমিয়া", পৃ: ১৭ থেকে উদ্ধৃত
  62. ইবনে তাইমিয়া, মিনহাজুস সুন্নাহ, ১৪০৬ হি., খ: ৭, পৃ: ৩১৯-৩২০, "নেশানেহ-হায়ে নাসেবিগারিয়ে ইবনে তাইমিয়া", পৃ: ১৯ থেকে উদ্ধৃত
  63. আল মুজাদ্দিদ,"নেশানেহ-হায়ে নাসেবিগরি-য়ে ইবনে তাইমিয়া", পৃ: ১৭-২৫।
  64. ইবনে হাজার,আদ-দুরারুল কামিনাহ, ১৩৯২ হি., খ: ১, পৃ: ১৫৫ ও ১৮১।
  65. মো'আল্লেম, আন-নাসব্ ওয়া আন-নাওয়াসেব, ১৪১৮ হি., পৃ: ৫৮৮-৫৯০।
  66. মো'আল্লেম, আন-নাসব্ ওয়া আন-নাওয়াসেব, ১৪১৮ হি., পৃ: ৩৩১-৩৩৮।
  67. মো'আল্লেম, আন-নাসব্ ওয়া আন-নাওয়াসেব, ১৪১৮ হি., পৃ: ৬০৫-৬২৪।
  68. মো'আল্লেম, আন-নাসব্ ওয়া আন-নাওয়াসেব, ১৪১৮ হি., পৃ: ৫৮৮-৫৯০।
  69. মো'আল্লেম, আন-নাসব্ ওয়া আন-নাওয়াসেব, ১৪১৮ হি., পৃ: ৩৮।
  70. মো'আল্লেম, আন-নাসব্ ওয়া আন-নাওয়াসেব, ১৪১৮ হি., পৃ: ২৬১-৫২৮।
  71. মো'আল্লেম, আন-নাসব্ ওয়া আন-নাওয়াসেব, ১৪১৮ হি., পৃ: ২২৯-২৪৪।
  72. বাহরানি, আল-হাদায়েকু আন-নাযেরাহ, ১৪০৫ হি., খ: ৩, পৃ: ৪০৫।
  73. আগাবোজর্গ তেহরানি, আয-যারি'আ, ১৪০৮ হি., খ: ২, পৃ: ১৭৬।

গ্রন্থপঞ্জি

  • আগাবোজর্গ তেহরানি, আয-যারি'আতু ইলা তাসানিফিশ্ শিয়া, কোম ও তেহরান, ইসমাইলিয়ান কিতাবখানে ইসলামিয়্যাহ তেহরান, ১৪০৮ হি.,
  • আল মুজাদ্দিদ, সৈয়দ হাসান, از ناصبی‌گری ابن‌تیمیه, দার ফাসলনামেহ সিরাত, সংখ্যা-১২, যেমেস্তান, ১৩৯৩ (ফার্সি সন),
  • ইবনে আবিল হাদিদ, আবদুল হামিদ ইবনে হিবাতুল্লাহ, শারহে নাহজুল বালাগা, তাসহিহ: ইবরাহিম মুহাম্মাদ আবুল ফাজল, কোম, মাকতাবাতে আয়াতুল্লাহ আল-মারাশী নাজাফী, ১৪০৪ হি.,
  • ইবনে আসির, আলী ইবনে মুহাম্মাদ, আল-কামেলু ফিত্-তারিখ, বৈরুত, দারু সাদের, ১৩৮৫ হি./১৯৬৫ ঈ.,
  • ইবনে ইদরিস হিল্লি, মুহাম্মাদ ইবনে মানসুর, আজভেবাতে মাসাইল ও রাসাইল ফি মুখতালিফে ফুনুনিল মা'রিফা, তাসহিহ: সৈয়দ মুহাম্মাদ মেহদি ইবনে সৈয়দ হাসান মূসাভি খোরসান, কোম, দালিলে মা, ১৪২৯ হি.,
  • ইবনে বেরাজ তরাবলসি, আবদুল আজিজ, আল-মুহাযযাব, কোম, দাফতারে ইনতেশারাতে ইসলামি ওয়াবাস্তেহ বে জামেয়ে মোদাররেসিনে হাওযে ইলমিয়ে কোম, ১৪০৬ হি.,
  • ইবনে তাইমিয়া, আহমাদ ইবনে আবদুল হালিম, মাজমু'আতুল ফাতাওয়া, তাব'আতে আবদুর রহমান ইবনে কাসেম...
  • ইবনে তাইমিয়া, আহমাদ ইবনে আবদুল হালিম, মিনহাজুস সুন্নাত আন-নাবাবিয়্যাহ ফি নাকদিল কালামিশ্ শিয়াতিল কাদারিয়্যাহ, তাহকিক: মুহাম্মাদ রিশাদ সালেম, জামে'আতুল ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে সাউদ আল-ইসলামিয়্যাহ, ১৪০৬ হি./১৯৮৬ ঈ.,
  • ইবনে হাজার আসকালানি,আহমাদ ইবনে আলী, الکامنه فی اعیان المائة الثامنه, বৈরুত, দারুল জিল...
  • ইবনে হাজার আসকালানি, আহমাদ ইবনে আলী, تهذیب التهذیب, বৈরুত, দারু সাদের...
  • ইবনে হাজার আসকালানি, আহমাদ ইবনে আলী, ফাতহুল বারি বি-শারহে সহিহুল বোখারি, ইহয়াইত্ তুরাসিল আরাবি, ১৪০৮ হি./১৯৯৮ ঈ.,
  • ইবনে সা'দ, মুহাম্মাদ ইবনে সা'দ, তাবাকাতুল কুবরা, তাহকিক: মুহাম্মাদ আব্দুল কাদের আতা, বৈরুত, দারুল কুতুবিল ইলমিয়্যাহ, ১৪১০ হি./১৯৯০ ঈ.,
  • ইবনে-আব্দুল বার, ইউসুফ ইবনে আব্দুল্লাহ, আল-ইস্তি'আবু ফি মা'রিফাতিল আসহাব, তাহকিক: আলী মুহাম্মাদ বাজাউই, বৈরুত, দারুল জাবিল, ১৪১২ হি./১৯৯২ ঈ.,
  • ইবনে কাসির দামেশ্কি, ইসমাইল ইবনে উমর, আল-বিদায়া ওয়া আন-নিহায়া, বৈরুত, দারুল ফিকর, ১৪০৭ হি./১৯৮৬ ঈ.,
  • ইমাম খোমিনী, রুহুল্লাহ, রেসালায়ে নাজাতুল ইবাদ, তেহরান, মুয়াসসেসেয়ে তানযিম ও নাশরে আসারে ইমাম খোমিনী, ১৩৮৫ (ফার্সি সন),
  • বাহরানি, ইউসুফ ইবনে আহমাদ, আল-হাদায়েক আন-নাজেরাহ ফি আহকামিল ইতরাতিত্-তাহেরাহ, তাসহিহ: মুহাম্মাদ ইরওয়ানি ও সৈয়দ আবদুর রাজ্জাক মোকাররাম, কোম, দাফতারে নাশরে ইসলামি ওয়াবাস্তেহ বে জামেয়ে মোদাররেসিনে হাওযে এলমিয়ে কোম, ১৪০৫ হি.,
  • বালাজুরি, আহমাদ ইবনে ইয়াহিয়া, আনসাবুল আশরাফ (খণ্ড- ৫), তাহকিক: এহসান আব্বাস, বৈরুত, জামিয়াতুল মুস্তাশরেকিন আল-আলমানিয়্যা, ১৪০০ হি./১৯৭৯ ঈ.,
  • বেহজাত, মুহাম্মাদ তাকি, জামেউল মাসাইল, কোম, দাফতারে আয়াতুল্লাহ বেহজত, ১৪২৬ হি.,
  • তোলায়ি, রহমত, নাকিবি, সৈয়দ আবুল কাসেম, ناصب‌انگاری، احکام و آثار مترتب بر نصب در فقه امامیه, দার মাজাল্লেয়ে ফিকহ ও ওসুল, বাহার (১৩৯৬ ফার্সি সন),
  • হাকেম নিশাপুরি, মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ, ফাজায়েলে ফাতেমাতুয যাহরা, তাহকিক: আলী রেজা ইবনে আব্দুল্লাহ, কায়রো, দারুল ফোরকান, ১৪২৯ হি.,
  • খোযরি, মুহাম্মাদ, আদ্-দাউলাতুল আব্বাসিয়্যাহ, বৈরুত, আলামুল কুতুব, ১৪২২ হি.,
  • যামাখশরি, মাহমুদ ইবনে উমর, রাবিউল আবরার ওয়া নুসুসুল আখবার, তাহকিক: মাহনা আব্দুল আমির, বৈরুত, মুয়াস্সাসাতু আলামি লিল মাতবুয়াত, ১৪১২ হি.,
  • সোবহানি, জাফর, আল-খোমস ফিশ্-শারী'আতিল ইসলামিয়্যাতিল গাররা, কোম, মুয়াসসেসেয়ে ইমাম সাদেক, ১৪২০ হি.,
  • সামআনি, আব্দুল কারিম ইবনে মুহাম্মাদ, আল-আনসাব, তাহকিক: আব্দুর রহমান ইবনে ইয়াহিয়া মো'আল্লেমি ইয়ামানি, হায়দরাবাদ, মাজলিসে দায়েরাতুল মা'আরিফ আল-ওসমানিয়্যা, ১৩৮২ হি./১৯৬২ ঈ.,
  • শহীদ সানি, যাইনুদ্দিন ইবনে আলী, রাওজুল জানান ফি শারহে ইরশাদুল আযহান, কোম, দাফতারে নাশরে ইসলামি ওয়াবাস্তেহ বে জামেয়ে মোদাররেসিনে হাওযে ইলমিয়ে কোম, ১৪০২ হি.,
  • সাদর, সৈয়দ মুহাম্মাদ, মা ওয়ারাঊল ফিকহ, তাসহিহ: জাফর হাদি দাজিলি, বৈরুত, দারুল আযওয়া লিত্-তাবাআতি ওয়া আন্-নাশরি ওয়া আত্-তাওজি', ১৪২০ হি.,
  • শেইখ সাদুক, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, মান লা ইয়াহযুরুহুল ফাকিহ, কোম, দাফতারে ইনতেশারাতে ইসলামি ওয়াবাস্তেহ বে জামেয়ে মোদাররেসিনে হাওযে ইলমিয়ে কোম, ১৪১৩ হি.,
  • তাবারি, মুহাম্মাদ ইবনে জারির, তারিখুল উমাম ওয়াল মুলুক, তাহকিক: মুহাম্মাদ আবুল ফাজল ইবরাহিম, বৈরুত, দারুত্ তুরাস, ১৩৮৭ হি./১৯৬৭ ঈ.,
  • তোরায়হি, ফখরুদ্দিন, মাজমাউল বাহরাইন, তাসহিহ: সৈয়দ আহমাদ হুসাইনি, তেহরান, কিতাব ফোরুশিয়ে মুর্তাজাভী, ১৪১৬ হি.,
  • শেইখ তুসি, মুহাম্মাদ ইবনে হাসান, আন্-নিহায়াতু ফি মুজররাদি লি ফিকহি ওয়াল ফাতাভি, বৈরুত, দারুল কুতুবিল আরাবি, ১৪০০ হি.,
  • ফাযেল মিকাদাদ, মিকাদাদ ইবনে আব্দুল্লাহ, আত্-তানকিহুর রায়ে' লি-মোখতাসারিশ্-শারায়ে', তাসহিহ: সৈয়দ আব্দুল লতিফ হুসাইনি কুহ-কামারি, কোম, ইন্তেশারাতে কেতাবখানে আয়াতুল্লাহ মারাশি নাজাফি, ১৪০৪ হি.,
  • কাউসারী, আহমাদ, ریشه‌های تاریخی ناصبی‌گری, দার মাজাল্লেয়ে সেরাজে মোনির, সংখ্যা-১৬, যেমেস্তান (১৩৯৩ ফার্সি সন),
  • মালেকি, ইংকাযুত তারিখিল ইসলামি, জর্ডান, মুয়াস্সাসাতুল ইয়ামামাতুল হাফিয়্যাহ, ১৪১৮ হি.,
  • মোহাক্কেক হিল্লি, জাফর ইবনে হুসাইন, আল-মো'তাবারু ফি শারহিল মোখতাসার, তাসহিহ: মুহাম্মাদ আলী হায়দারি ও অন্যান্য, কোম, মুয়াসসেসেয়ে সাইয়্যিদুশ শুহাদা আলাইহিস সালাম, ১৪০৭ হি.,
  • মোহাক্কেক কারকি, আলী ইবনে হুসাইন, জামেউল মাকাসেদ ফি শারহিল কাওয়ায়েদ, কোম, মুয়াসসেসেয়ে আলিল বাইত, ১৪১৪ হি.,
  • মিয্যি, ইউসুফ ইবনে আব্দুর রহমান, তাহযিবুল কামাল ফি আসমায়ির রিজাল, তাহকিক: বাশার আওয়াদ মা'রুফ, বৈরুত, মুয়াস্সাসাতুর রিসালাহ, ১৪১৩ হি./১৯৯২ ঈ.,
  • মাস'উদি, আলী ইবনে হুসাইন, মোরুজুয্ যাহাব ওয়া মা'আদিনুল জাওহার, তাহকিক: আস'আদ দাগের, কোম, দারুল হিজরাহ, ১৪০৯ হি.,
  • মো'আল্লেম, মোহেসেন, আন্-নাসব ওয়া আ্‌-নাওয়াসেব, বৈরুত, দারুল হাদি, ১৪১৮ হি./১৯৭৭ ঈ.,
  • মোগনিয়্যা, মুহাম্মাদ জাওয়াদ, الشیعه و الحاکمون, বৈরুত, দারুল জাওয়াদ, ২০০০ ঈ.,
  • শেইখ মুফিদ,মুহাম্মাদ ইবনে মুহাম্মাদ, আল-জামালু ওয়ান নুসরাতু লি-সাইয়িদিল ইতরাতি ফি হারবিল বাসরাহ, তাসহিহ: আলী মীর শারীফি, কোম, শেইখ মুফিদ সেমিনার, ১৪১৩ হি.,
  • মোকরিজি, আহমাদ ইবনে আলী, আল-মাওয়ায়েযু ওয়াল-ই'তিবারু ফি যিকরিল খিতাত ওয়াল-আসার, তাহকিক: আইমান ফুয়াদ সৈয়দ, লন্ডন, ১৪২২-১৪২৫ হি./২০০২-২০০৪ ঈ.,
  • নাজাফি, মুহাম্মাদ হাসান, জাওয়াহিরুল কালাম ফি শারহে শারায়েউল ইসলাম, তাসহিহ: আব্বাস কুচানি, আলী আখুন্দি, বৈরুত, দারু ইহয়াইত-তুরাসিল আরাবি, ১৪০৪ হি.।