ইমাম হোসাইনের (আ.) জিয়ারত

wikishia থেকে

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত, ইমাম হোসাইন (আ.)-এর মাজারে উপস্থিত হওয়া, ইমামকে সালাম দেওয়া এবং ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারতনামা তথা জিয়ারতের দুয়া পাঠ করা।

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত শীয়াদের মধ্যে সবচেয়ে ফজিলত ও পুণ্যময় কাজগুলির মধ্যে একটি এবং শিয়া বর্ণনামূলক জাওয়ামেতে এই কাজের জন্য অনেক ফজিলত ও ছুয়াবসমূহের কথা বলা হয়েছে। ইমাম হুসাইন (আ.)-এর জিয়ারতকারিদের প্রতি মহান আল্লাহর প্রশংসা এবং তাদের জন্য নবী (সা.) ও ইমামদের দোয়াসমূহ। ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত, দূর থেকেও করা যায় এবং তাঁকে সালাম করা এবং যারা উপস্থিত নেই তাদের জন্য জিয়ারত নামা পাঠ করারও সুপারিশ করা হয়েছে এবং এটির ছুয়াব যা নিকটে থেকে জিয়ারত করার ছুয়াব রয়েছে।

শেখ হুররে আমেলী একটি বর্ণনার ভিত্তিতে ইমাম হোসেনের জিয়ারতকে ওয়াজিবে কেফায়া হিসেবে গণ্য করেছেন।

হাদিসসমূহে ইমাম হুসাইন (আ:)-এর জিয়ারতের অনেক আচার-অনুষ্ঠান বর্ণিত হয়েছে; ইমাম হোসেন সম্পর্কে জানা ও পরিচিতি লাভ করা, গোসল করা, পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা, মাজারে প্রবেশের জন্য মহান আল্লাহর কাছে অনুমতি চাওয়া এবং ‘জিয়ারত নাম’ পাঠকরা, এসব শিষ্টাচার ও রীতির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

পায়ে হেঁটে জিয়ারত করা, ইমাম হোসেনের (আ:) জিয়ারত করার আদবসমূহের মধ্যে একটি, শীয়া তথা আহলে বাইত (আ:)-এর হাদীসসমূহে এ বিষয়ে জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। শেখ মোর্তেজা আনসারী এবং শেখ জাফর কাশিফ আল-গিতার মতো ধর্মীয় পণ্ডিতরা ইমাম হোসেন (আ:)- এর আরবাইন (চল্লিশায়)-এর আমল যা পায়ে হেটে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে পুরোপুরি মেনে চলতেন। আজ, আরবাইনের পদচারণা শীয়াদের গুরুত্বপূর্ণ শিষ্টাচার সমূহের মধ্যে একটি আর এতে লক্ষ লক্ষ মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

শীয়া হাদিস সূত্রেসমূহে ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারতের জন্য ‘জিয়ারতনামা’সমূহ যেমন- জিয়ারতে ওয়ারিস, জিয়ারতে নাহিয়্যে মুকাদ্দাসা, জিয়ারতে আশুরা, উল্লেখ করা হয়েছে। আরাফাহ, আশুরা, ১৫ ই শা'বান এবং রজব মাসের দিনগুলিতে ইমাম হোসাইন (আ.)-এর যিয়ারত করার ক্ষেত্রে বেশি বেশি সুপারিশ করা বা উপদেশ দেয়া হয়েছে। ঐতিহাসিক সূত্রে জানা যায়, ইমাম হোসাইন (আ.)-কে জিয়ারত করার জন্য প্রথম যে ব্যক্তি গিয়ে ছিলেন, তিনি হলেন, জাবের বিন আবদুল্লাহ আনসারী। হারুন এবং মুতাওয়াক্কেল সহ কিছু সংথ্যক আব্বাসীয় খলিফা ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত করার ক্ষেত্রে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন; অন্যদিকে, আলে-বুইয়া, সাফাভী এবং কাজারের শাসনামলে ইমাম হোসেনের (আ:) মাজারের উন্নয়ন ও পুনর্গঠনের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।

অবস্থান এবং গুরুত্ব

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত হল, ইমাম হোসাইন (আ.)-এর মাজারে উপস্থিত হওয়া,[১] এবং তাকে সালাম দেওয়া এবং ‘জিয়ারত নামা’ পাঠ করার মতো কাজ করা।[২] অবশ্য কখনো কখনো তারা দূর থেকেও তার ‘জিয়ারত নামা’ পাঠ করেন। নবী (সাঃ)[৩] এবং শীয়া ইমামদের বহুসংখ্যক রেওয়ায়েতের উপর ভিত্তি করে,[৪] কারবালায় ইমাম হোসাইন (সাঃ) এর কবর জিয়ারত করা হল, সর্বোচ্চ ফজিলতপূর্ণ এবং সবচেয়ে পুণ্যময় কাজসমূহ। [নোট-১]

হাদিসসমূহে বর্ণিত হয়েছে ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারতের কিছুসংখ্যক ফজিলত হল: আল্লাহকে আরশে জিয়ারতের সমতুল্য সোয়াব, ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারতকারীদের প্রতি মহান আল্লাহর প্রশংসা, নবী (সা.), ইমাম আলী (সা.) ও হজরত ফাতিমা (সা.)-এর নিকটবর্তী হওয়া, জিয়ারতকারীদের জন্য নবী ও ইমামদের (সাঃ) উত্তম দোয়া, শুভ পরিসমাপ্তি হওয়া, রিযিক বৃদ্ধি পাওয়া এবং জিয়ারতকারীদের জীবন দীর্ঘায়িত হওয়া।[৫]

কিছুসংখ্যক ‘জাওয়ামে হাদিসে’ ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত করা ওয়াজিব বা বাধ্যতামূলক শিরোনামে অধ্যায় রয়েছে। তন্মধ্যে শেখ মুফিদ রচিত গ্রন্থ আল-মাজার।[৬]

শায়খ হুররে আমিলির ওয়াসাঈলুশ শীয়াহ গ্রন্থেও কিছুসংখ্যক হাদীস বর্ণিত হয়েছে, তাতে ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত করা ‘ওয়াজিবে কেফাঈ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।[৭]

সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

শীয়া বর্ণনার সূত্রে, ইমাম হোসাইন (আ.)-এর শাহাদাতের স্থানকে সম্মান জানানোর প্রতিবেদন, এটি প্রাক-ইসলামী যুগ থেকে বর্ণিত হয়েছে।[৮] একটি রেওয়ায়েত অনুসারে, ইমাম আলী (আ.) সিফফিনের যুদ্ধ থেকে ফিরে এসে কারবালায় আশুরার ঘটনা স্মরণ করে তিনি কাঁদলেন।[৯] ঐতিহাসিক প্রতিবেদন অনুসারে, ইমাম হোসাইন (আ.)-এর শাহাদাতের পর কারবালায় প্রথম যে ব্যক্তি উপস্থিত হয়ে ছিলেন তিনি হলেন, জাবের বিন আবদুল্লাহ আনসারী, যিনি ইমামের শাহাদাতে আরবাইনের সময় আতিয়া আওফির সাথে মদীনা থেকে কারবালাওয়াই--গিয়েছিলেন।[১০] লাহোফে সাইয়্যিদ বিন তাওউস বিশ্বাস করেন যে, হজরত জয়নব (সা.) এবং কারবালার অন্যান্য বন্দীরাও এই দিনে কারবালায় পৌঁছেছিলেন।[১১] কেউ কেউ ওবায়দুল্লাহ বিন হুর জওফিকে প্রথম জিয়ারতকারী বলে মনে করেন।[১২] উমাইয়া যুগে, তাদের কঠোরতা সত্ত্বেও, লোকেরা ইমাম হোসাইনকে (আ.) জিয়ারত করতে যেতেন।[১৩] উকবা বিন আমর সাহমি, একজন আরবি ভাষার কবি, প্রথম চন্দ্র শতাব্দীর শেষের দিকে জিয়ারতের জন্য কারবালায় প্রবেশ করেন এবং ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জন্য একটি শোক গাথা গেয়েছিলেন।[১৪] বনু উমাইয়াদের কঠোরতা সত্ত্বেও হায়েরে হোসেনী ধ্বংস হয়নি।

কিন্তু হারুন ও মুতাওয়াক্কিল সহ কিছু আব্বাসীয় খলিফা ইমাম হুসাইন (আ.)-এর মাজার ধ্বংস করার ব্যবস্থা নেন; অন্যদের মধ্যে মুতাওয়াক্কিল, কবরের চিহ্ন মুছে ফেলার জন্য এবং লোকেদেরকে মাজার জিয়ারতে বাধা দেওয়ার জন্য, তিনি নির্দেশ দেন হায়েরের জমি চাষ করার এবং কবরস্থানে পানি বন্ধ করার নির্দেশ দেন।[১৫] অন্যদিকে, আল-বুয়েহ, জালাইরিয়ান, সাফাভী এবং কাজারের শাসনামলে হোসেইনীর মাজারের উন্নয়ন, পুনর্নির্মাণ এবং সাজসজ্জার জন্য মৌলিক ও ব্যাপক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।[১৬] ইবনে বতুতা (মৃত্যু ৭০৩ হিজরি) ইমাম হোসাইন (আ.)-এর মাজারে জিয়ারত করা এবং তাঁর মাজারের এক কোণে জিয়ারতকারীদের জন্য খাওয়ানোর কথা বলেছেন[১৭] ইবনে সাব্বাগ (মৃত্যু 855 ৮৫৫হিজরি) এছাড়াও ৯ম চন্দ্র শতাব্দীতে মানুষের ব্যাপক জিয়ারত সম্পর্কে রিপোর্ট করেছেন।[১৮]

জিয়ারতের আদব ও শিষ্টাচার

হাদীসে ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত কিভাবে করতে হবে সে সম্পর্কে সুপারিশ করা হয়েছে।এই বর্ণনাসমূহ অনুসারে, ইমাম হোসাইন (আ.)-এর সত্যতা সম্পর্কে জানা, ইখলাস ও আন্তরিকতার সাথে হৃদয়ের উপস্থিতি এবং দুঃখ জিয়ারতের অভ্যন্তরীণ আচার-অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে এবং জিয়ারতের গোসল করা,[১৯] সবচেয়ে পরিষ্কার পোশাক পরিধান করা,[২০] সুগন্ধি ও অলঙ্কার ব্যবহার না করা এবং,[২১] নীরবতা পালন করা,[২২] অনুরূপভাবে, কামিল আজ জিয়ারাত প্রন্থে একটি বাব রয়েছে যা “ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারতে যাওয়ার পথে, সাথে করে কি নিয়ে যাওয়া অপছন্দনীয় বা মাকরুহ সে শিরোনামে এসেছে”। যেমন বিভিন্ন রকমের খাবার, মিষ্টি এবং হালুয়া। ইমাম সাদিক (আ.) থেকে বর্ণিত একটি রেওয়ায়েত অনুযায়ী, ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারতে যাওয়ার পথে,সঙ্গে করে বিভিন্ন ধরনের ভালো খাবার নিয়ে যাবেন না এবং ধুলায় ধূলি-ধূসরিত হয়ে তাঁর জিয়ারতে যাবেন।[২৩] হারামে ইমাম হোসেন (আ:) এ প্রবেশের জন্য মহান আল্লাহ, নবী (সাঃ) এবং আহলে বাইত (আ) এর অনুমতি চাওয়া[২৪] এবং জিয়ারত জামিয়া কাবীরার মত জিয়ারতনামা পাঠ করাও তাদের কিছু বাহ্যিক আদব ও শিষ্টাচার।[২৫]

কামেল আজ জিয়ারাত গ্রন্থের একটি বর্ণনা অনুসারে, ইমাম সাদিক (আ.) ইমাম হোসাইন (আ.)-এর মাথার পাশে দুই রাকাত নামাজ পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন, তাতে প্রথম রাকাতে সূরা হামদ ও ইয়াসীন এবং এর দ্বিতীয় রাকাতে, সূরা হামদ ও রহমান পড়তে হবে।[২৬]

জিয়ারতের বিশেষ সময়সমূহ

শীয়া বর্ণনা সমূহে, আরাফার দিনে,[২৭] আশুরার দিনে,[২৮] ১৫ ই শা'বানে,[২৯] এবং রজব মাসের দিনগুলিতে ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত করার বেশি বেশি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।[৩০]

জিয়ারত নামা সমূহ

শিয়া হাদিস সূত্রে, ইমাম হুসাইন (আ.)-এর জিয়ারতের জন্য অনেক জিয়ারত নামার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।[৩১] হাদিস সূত্রে ইমাম হোসাইন (আ.) ও তাঁর সঙ্গীদের জন্য জিয়ারাত নামা সমূহের কথাও রয়েছে।[৩২] জিয়ারাতে ওয়ারেছা[৩৩] জিয়ারাতে নাহীয়্যে মুকাদ্দাসাহ[৩৪] জিয়ারাতে আশুরা[৩৫] এবং জিয়ারাতে রাজাবিয়েহ,[৩৬] জিয়ারাতে লাইলাতুল কদর, এ গুলির মধ্যে রয়েছে জিয়ারাত নামা সমূহ।[৩৭]

পায়ে হেঁটে জিয়ারত

মূল নিবন্ধ: ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত পায়ে হেঁটে করা সম্পর্কে আহলে বাইত (আ.) থেকে বিভিন্ন বর্ণনায় উল্লেখ করা হয়েছে।[৩৮]

শীয়া বর্ণনাসমূহে ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত করতে পায়ে হেঁটে যাওয়ার সওয়াব হল গুনাহ মাফ।: ইমাম সাদিক (আ.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, যে ব্যক্তি ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারত করার উদ্দেশ্যে পায়ে হেঁটে বাড়ি থেকে বের হয়, তার জন্য প্রতিটি পদক্ষেপে একটি হাসানাহ লিখা হয়।[৩৯] শেখ তুসি তাহযীব আল-আহকাম গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন যে, ইমামের জিয়ারতকারীরা যখন পায়ে হেঁটে ফিরে আসেন, তখন একজন ফেরেশতা আল্লাহর বাণী থেকে তাকে বলেন; আবার তোমার নিজ কর্ম শুরু করো যা তোমার অতীত ক্ষমা করা হলো।[৪০]

আজ, আরবাইন বা চল্লিশায় হাঁটা ও পদচারণা করা শিয়া আচার-অনুষ্ঠান গুলির মধ্যে একটি যা প্রতি বছর হোসেনের আরবাইনের দিনগুলিতে পালন করা হয়। এই আচার-অনুষ্ঠান, যা লক্ষাধিক লোক অংশগ্রহণ করে, এটি বিশ্বের বৃহত্তম মিছিল বা বার্ষিক ধর্মীয় সমাবেশ হিসাবে পরিচিত।[৪১]

দূর থেকে জিয়ারাত

দূর থেকে ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জিয়ারতেরও সুপারিশ করা হয়েছে এবং এটিকে মুস্তাহাব হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।[৪২] এই ধরনের জিয়ারত করার সময়, গোসলে জিয়ারত বা জিয়ারতের গোসল করা, পরিষ্কার পোশাক পরিধান করা আর অনুরূপভাবে ছাদ বা মরুভূমির মতো জায়গায় জিয়ারতের কাজ সম্পন্ন করা মুস্তাহাব।[৪৩] অনুরূপভাবে, নামাযে জিয়ারত বা জিয়ারতের নামায, জিয়ারতের আগে বা পরে পড়াও জায়েয ও বৈধ।[৪৪]

ইমাম সাদিক (আ.)-এর প্রতি সম্পৃক্ত একটি রেওয়ায়েত অনুযায়ী, যে ব্যক্তি তার বাড়িতে গোসল করে, সে একটি উচ্চাস্থানে যায় এবং ইমাম হোসাইন (আ.)-কে সালাম প্রদান করে, যেন সে ব্যক্তি সেই ইমামকে জিয়ারত করেছে বা তার সঙ্গে দেখা করেছে।[৪৫]

তথ্যসূত্র

  1. দারইয়াচেয়ী বার যিয়ারাত, ১৩৯৪ সৌরবর্ষ, পৃঃ ৯-১১, কারগার, হাকিকাতে যিয়ারাত, ১৩৯১ সৌরবর্ষ, পৃঃ ৭
  2. দারইয়াচেয়ী বার যিয়ারাত, ১৩৯৪ সৌরবর্ষ, পৃঃ ৯-১১, কারগার, হাকিকাতে যিয়ারাত, ১৩৯১ সৌরবর্ষ, পৃঃ ৭
  3. দেখুনঃ জামেয়ে যিয়ারাতে মাসুমিন, ১৩৮৯ সৌরবর্ষ, খন্ডোঃ ৩, পৃঃ ৩৬-৩৯
  4. দেখুনঃ জামেয়ে যিয়ারাতে মাসুমিন, ১৩৮৯ সৌরবর্ষ, খন্ডোঃ ৩, পৃঃ ৩৯-৬৯
  5. নাজাফি ইয়াযদি, আসরারে আশুরা, ১৩৭৭ সৌরবর্ষ, খন্ডঃ ২, পৃঃ ১০৩-১০৫
  6. শেখ মুফিদ, আল-মাযার, ১৪১৩ হিঃ, পৃঃ ২৬, "বাবু হাদ্দু ওয়াজুবুহা ফিয-যামানি আলাল আগ্নিয়া ওয়াল ফুকারাঃ পৃঃ ২৮
  7. হুররে আমোলী, তাফসিলু ওয়াসেয়েলুশ শিয়া, ১৪১৬ হিঃ, খন্ডোঃ ১৪, পৃঃ ৪৪৩-৪৪৫
  8. আল্লাম মাজলিসি, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হিঃ খন্ডঃ ৪, পৃঃ ২৪৩-২৪৪
  9. আল্লাম মাজলিসি, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হিঃ খন্ডঃ ৪৪, পৃঃ ২৫৫-২৫৬
  10. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, গাযিদেয়-এ শাহাদয়--নামেয়ে ইমাম হুসাইন(আঃ), ১৩৯০ সৌরবর্ষ, পৃঃ ৮৩৯
  11. সায়্যেদ ইবনে তাউস, আল-লাহুফ ফি কাতালিয়াত তাফুফ, ১৪১৭ হিঃ পৃঃ ১১৪
  12. তাবারি, তারিখে তাবারি, ১৩৬৭ হিঃ খন্ডঃ ৪, পৃঃ ৪৭০
  13. দেখুনঃ ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৪২৪ হিঃ, পৃঃ ২০৩-২০৬
  14. আল-হাদি, আহমিয়াত ওয়া ফালসেফেয়ে যিয়ারাতে মারকাদে হুসাইনী, পৃঃ ২৮-২৯
  15. আবুল ফারাযে ইস্পাহানী, মাকাতিলুত তালিবিন, ১৪১৯ হিঃ, পৃঃ ৪৭৮-৪৭৯, শেখ তুসি, আল-আমালী, ১৪১৪ হিঃ, পৃঃ ৩২৫-৩২৯
  16. কেলিদর, তারিখে কারবালা ওয়া হায়েরে হুসাইনী, ১৩৮৯ সৌরবর্ষ, পৃঃ ১৮৮
  17. আল-হাদি, আহমিয়াত ওয়া ফালসেফেয়ে যিয়ারাতে মারকাদে হুসাইনী, পৃঃ ২৮
  18. আল-হাদি, আহমিয়াত ওয়া ফালসেফেয়ে যিয়ারাতে মারকাদে হুসাইনী, পৃঃ ২৮-২৯
  19. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, দানেশ নামেয়ে ইমাম হুসাইন, ১৪৩০হিঃ, খন্ডঃ ১০, পৃঃ ৪৩৫
  20. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, দানেশ নামেয়ে ইমাম হুসাইন, ১৪৩০হিঃ, খন্ডঃ ১০, পৃঃ ৪৩৫
  21. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, দানেশ নামেয়ে ইমাম হুসাইন, ১৪৩০হিঃ, খন্ডঃ ১০, পৃঃ ৪৩৫
  22. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, দানেশ নামেয়ে ইমাম হুসাইন, ১৪৩০হিঃ, খন্ডঃ ১০, পৃঃ ৪৩৬
  23. ইবনে কুলাভাই কুম্মি, কামেলুয যিয়ারাত, ১৩৫৬ সৌরবর্ষ, খন্ডঃ ১, পৃঃ ১৩০
  24. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, দানেশ নামেয়ে ইমাম হুসাইন, ১৪৩০হিঃ, খন্ডঃ ১০, পৃঃ ৪৩৬
  25. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, দানেশ নামেয়ে ইমাম হুসাইন, ১৪৩০হিঃ, খন্ডঃ ১০, পৃঃ ৪৩৭
  26. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, দানেশ নামেয়ে ইমাম হুসাইন, ১৪৩০হিঃ, খন্ডঃ ১১, পৃঃ ১৬৯
  27. ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৪২৪ হিঃ, পৃঃ ৩১৬
  28. ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৪২৪ হিঃ, পৃঃ ৩২৩
  29. ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৪২৪ হিঃ, পৃঃ ৩৩৩
  30. ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৪২৪ হিঃ, পৃঃ ৩৩৮
  31. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, দানেশ নামেয়ে ইমাম হুসাইন, ১৪৩০হিঃ, খন্ডঃ ১১, পৃঃ ২৫৭
  32. মোহাম্মাদ রেই শাহরী, দানেশ নামেয়ে ইমাম হুসাইন, ১৪৩০হিঃ, খন্ডঃ ১১, পৃঃ ২৮১
  33. মোহাদ্দেসি, তারহাঙ্গে আশুরা, ১৩৭৪ সৌরবর্ষ, পৃঃ ২১৩
  34. মোহাদ্দেসি, তারহাঙ্গে আশুরা, ১৩৭৪ সৌরবর্ষ, পৃঃ ২১০
  35. মোহাদ্দেসি, তারহাঙ্গে আশুরা, ১৩৭৪ সৌরবর্ষ, পৃঃ ২০৭
  36. মোহাদ্দেসি, তারহাঙ্গে আশুরা, ১৩৭৪ সৌরবর্ষ, পৃঃ ২০৬
  37. কুম্মি, শেখ আব্বাস, যিয়ারাতে ইমাম হুসাইন(আঃ) দার শাব হায়ে কাদড়
  38. ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৪২৪ হিঃ, পৃঃ ১৩৪, ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৪২৪ হিঃ, পৃঃ ১৮৭, ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৪২৪ হিঃ, পৃঃ ১৩২
  39. ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৩৫৬ সৌরবর্ষ, খন্ডঃ ১, পৃঃ ১৩৩
  40. শেখ তুসি, তাহযিবুল আহকাম, ১৩৬৫ সৌরবর্ষ, খন্ডঃ ৬, পৃঃ ৪৩
  41. কারবালায় আরবাইনের অনুষ্ঠান নিয়ে ফরাসি পত্রিকা "লে মন্ডের" প্রতিবেদন
  42. ফারহাঙ্গে ফেকহ, ১৩৮৯ সৌরবর্ষ, খন্ডঃ ৪, পৃঃ ৩২৯
  43. ফারহাঙ্গে ফেকহ, ১৩৮৯ সৌরবর্ষ, খন্ডঃ ৪, পৃঃ ৩২৯
  44. ফারহাঙ্গে ফেকহ, ১৩৮৯ সৌরবর্ষ, খন্ডঃ ৪, পৃঃ ৩২৯
  45. ইবনে কুলাভাই, কামেলুয যিয়ারাত, ১৪২৪ হিঃ, পৃঃ ৪৮২

গ্রন্থপুঞ্জি