ঈদে গাদীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→গাদীরের দিনের ফযিলত
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) |
||
৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
*মহানবি (স.): গাদীরে খুমের দিবস হচ্ছে আমার উম্মতের সবচেয়ে বড় ঈদ; যেদিন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমার উম্মতের জন্য দ্বীন এবং নেয়ামতকে পরিপূর্ণ করেছেন এবং ইসলামকে দ্বীন হিসেবে তাদের জন্য পছন্দ করেছেন।[৭] | *মহানবি (স.): গাদীরে খুমের দিবস হচ্ছে আমার উম্মতের সবচেয়ে বড় ঈদ; যেদিন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমার উম্মতের জন্য দ্বীন এবং নেয়ামতকে পরিপূর্ণ করেছেন এবং ইসলামকে দ্বীন হিসেবে তাদের জন্য পছন্দ করেছেন।[৭] | ||
*ইমাম সাদিক (আ.): গাদীরে খুমের দিবসটি আল্লাহর বড় ঈদ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কোন নবীকেই প্রেরণ করেন নি এই দিনটিকে ঈদ উদযাপন এবং এর তাৎপর্য চেনা ব্যতিত। আর আসমানে এই দিবসটির নাম হচ্ছে শপথের দিন এবং জমিনে কড়া শপথ এবং সকলের উপস্থিতির দিন।[৯] | *[[ইমাম জাফার সাদিক আলাইহিস সালাম|ইমাম সাদিক (আ.)]]: গাদীরে খুমের দিবসটি আল্লাহর বড় ঈদ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কোন নবীকেই প্রেরণ করেন নি এই দিনটিকে ঈদ উদযাপন এবং এর তাৎপর্য চেনা ব্যতিত। আর আসমানে এই দিবসটির নাম হচ্ছে শপথের দিন এবং জমিনে কড়া শপথ এবং সকলের উপস্থিতির দিন।[৯] | ||
*ইমাম রেযা (আ.): গাদীর দিবসটি আসমানবাসীদের নিকট জমিনবাসীদের চেয়ে অধিক প্রসিদ্ধ…মানুষ যদি এই দিবসের প্রকৃত তাৎপর্য সম্পর্কে জানতো, তবে নিঃসন্দেহে ফেরেস্তাগণ প্রতিদিন ১০ বার তাদের সাথে মুসাফাহ তথা করমর্দন করতো।[১০] | *[[ইমাম রেযা (আ.)]]: গাদীর দিবসটি আসমানবাসীদের নিকট জমিনবাসীদের চেয়ে অধিক প্রসিদ্ধ…মানুষ যদি এই দিবসের প্রকৃত তাৎপর্য সম্পর্কে জানতো, তবে নিঃসন্দেহে [[ফেরেস্তাগণ]] প্রতিদিন ১০ বার তাদের সাথে মুসাফাহ তথা করমর্দন করতো।[১০] | ||
*আহলে সুন্নতের বিশিষ্ট পণ্ডিত নাসিবি শাফেয়ী, মাতালেবুস সাঊল গ্রন্থে ১৮ | *[[আহলে সুন্নত|আহলে সুন্নতের]] বিশিষ্ট পণ্ডিত নাসিবি শাফেয়ী, [[মাতালেবুস সাঊল]] গ্রন্থে [[১৮ যিলহজ্ব]] তারিখটিকে ঈদ হিসেবে ব্যক্ত করেছেন।[১১] তার ভাষ্য মতে, এই দিনটি ঈদ, উপলক্ষ এবং মানুষের মিলনমেলা হিসেবে স্থান পেয়েছে; কারণ রাসূলুল্লাহ (স.) যখন আলীকে (আ.) এই মহান পদমর্যাদায় ভূষিত করেন তখন তিনি অন্য কোন মানুষকে এই স্তরে আলীর সাথে শরীক করেন নি।[১২] ওয়াফিয়াতুল আ’ইয়ান গ্রন্থে ইবনে খাল্লেকানের উল্লেখানুসারে, মিশরের অন্যতম শাসক মুস্তা’লি ইবনে মুস্তানসারের প্রতি ৪৮৭ হিজরির ১৮ যিলহজ্ব ঈদে গাদীরে খুমের দিন বাইয়াত করা হয়।[১৩] | ||
==গাদীর উৎসব== | ==গাদীর উৎসব== |