বিশ্ব কুদস দিবস

wikishia থেকে

কুদস দিবস বা বিশ্ব কুদস দিবস (আরবি: يَوْم القُدْس) হচ্ছে রমজান মাসের শেষ শুক্রবার; যে দিনটিকে ইমাম খোমেনী (রহ.) ১৯৭৯-৮০ সনে (১৩৯৯ হি.) ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সমর্থনের নিদর্শন স্বরূপ একটি সরকারী দিবস হিসেবে বিবেচনা করেন এবং জায়নবাদী সরকার ও তার পৃষ্ঠপোষকদের হাতকে দুর্বল করার লক্ষ্যে বিশ্বের মুসলমানদেরকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। রমজানের শেষ শুক্রবারকে কুদস দিবস হিসেবে নামকরণ, বুদ্ধিজীবী এবং সুদক্ষ মহলের অকুণ্ঠ সমর্থন লাভ করে। বর্তমানে ইরান ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কুদস দিবসের মিছিল-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সূত্রের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের বিভিন্ন মহাদেশের প্রায় ৮০ টি দেশে কুদস দিবস পালন করা হয়।

২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২২ সনে (১৩৯৩, ১৩৯৭ ও ১৪০১ ফার্সি সনে) ইরানে কুদস দিবস উপলক্ষে বিশ্ব কুদস দিবস আন্তর্জাতিক কার্টুন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ইতিহাস ও অবস্থান

কুদস দিবস বা বিশ্ব কুদস দিবস, ফিলিস্তিনী জনগণের প্রতি সমর্থনের জন্য ইমাম খোমেনী মারফত সরকারী দিবস হিসেবে নামকরণ করা হয়; ইমাম খোমেনী ১৩৯৯ হিজরী সনে ১৩ রমজান (১৯৭৯-৮০ খ্রি.) ইরান ও বিশ্বের মুসলমানদের উদ্দেশ্য করে একটি বার্তায় রমজানের শেষ শুক্রবারকে কুদস দিবস হিসেবে অভিহিত করেন এবং ইসরাইলী সরকার ও তার পৃষ্ঠপোষকদের হাতকে দুর্বল করার জন্য বিশ্বের মুসলমান এবং ইসলামী সরকারগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।[১]ইসরাইলি বাহিনী কর্তৃক মসজিদুল আকসায় হামলা এবং দক্ষিণ লেবাননে বোমা বর্ষণের প্রতিক্রিয়া স্বরূপ এই বিবৃতি প্রকাশিত হয়।[২]

১৩৯৯ হিজরী সনে (১৯৭৯-৮০ খ্রি.) তেহরানে কুদস দিবসের প্রথম মিছিল-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ইরানে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত, ইয়াসির আরাফাতের বার্তা পাঠ করেন। এছাড়াও ইরানের অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী মাহদী বাযারগান, সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল হাকিম খাদ্দাম, সাইয়্যেদ আলী খামেনেয়ী এবং মুহাম্মাদ মুজতাহিদ শাবেস্তারি বক্তব্য রাখেন।[৩] কুদস দিবসের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হওয়ার পূর্বে ২৫ জন লেখক ও বুদ্ধিজীবী যেমন, দারিউশ আশুরি, দারিউশ শায়েগান, শিমিন দানেশভার, দারিউশ মেহেরজুয়ী এবং আহমাদ শামলু এক বিবৃতিতে ঘোষণা করেন যে, তারা সকল মুক্তিকামী ও গণতন্ত্রকামী সংগ্রামী মানুষের সাথে কুদস দিবসের মিছিলে অংশগ্রহণ করবেন।[৪]

বিশ্ব কুদস দিবস, ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের নেতৃত্ববৃন্দের বক্তব্যে, ইমাম খোমেনীসাইয়্যেদ আলী খামেনেয়ী, শিয়া মারজায়ে তাক্বলীদগণ, লেবাননের হিজবুল্লাহর সাবেক মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ’র নিকট বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। ইমাম খোমেনী কুদস দিবসকে শুধুমাত্র ফিলিস্তিন দিবস নয় বরং ইসলাম দিবস এবং ইসলামী সরকার ব্যবস্থা দিবস মনে করেন[৫] এবং দিবসটিকে আপামর মুসলমানদের সংগঠিত করা ও সমগ্র বিশ্বের বঞ্চিত মানুষের দল গঠনের জন্য সূচনা হিসেবে তুলে ধরেছেন।[৬] ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় সাইয়্যেদ আলী খামেনেয়ী নেতা মনে করেন, বিশ্ব কুদস দিবস উদযাপনের কারণে দখলদার ইসরাইলি সরকারের আগ্রাসনের মোকবেলায় ফিলিস্তিনীরা একাকীত্ব অনুভব করবে না এবং প্রতিরোধ করতে সক্ষম হবে।[৭]

শিয়া মারজায়ে তাক্বলীদ নাসের মাকারেম শিরাজী, কুদস দিবসের মিছিল-সমাবেশে অংশগ্রহণ করাকে শরীয়তি দৃষ্টিকোন থেকে ওয়াজীব জ্ঞান করেন। তাঁর ফতওয়া অনুসারে, যদি স্বামী তার স্ত্রীকে কুদস দিবসের মিছিল-সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার অনুমতি না দেয়, তবে স্ত্রী তার স্বামীর অনুমতি ছাড়াই কুদস দিবসের মিছিলে অংশগ্রহণ করতে পারবে।[৮] তিনি বিশ্বাস করেন, কুদস দিবস অবশ্যই দখলদার ইসরাইলের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী, সর্বজনীন এবং ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদে রূপান্তরিত হবে।[৯] লেবাননের হিজবুল্লাহর সাবেক মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ মনে করেন, ইসরাইল শুধুমাত্র ফিলিস্তিনের জন্যই বিপজ্জনক নয়, বরং এই অঞ্চলের সকল রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, শান্তি ও স্বাধীনতার জন্য বিপজ্জনক।[১০]

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম আমি অনেক বছর ধরেই দখলদার ইসরাইল সংক্রান্ত বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করেছি, যারা এই দিনগুলোতে আমাদের ফিলিস্তিনী ভাই-বোনদের উপর ভয়ঙ্কর হামলাগুলো তীব্রতর করেছে। বিশেষ করে দক্ষিণ লেবাননে ফিলিস্তিনের অবিরত সংগ্রামীদের ধ্বংস করার লক্ষ্যে তাদের বাড়ি-ঘরগুলোতে বোমা বর্ষণ করছে। আমি বিশ্বের আপামর মুসলিম জনতা এবং ইসলামী সরকারগুলোর প্রতি এই দখলদার এবং এর পৃষ্ঠপোষকদের হাতকে দুর্বল করার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। আর বিশ্বের সকল মুসলমানের প্রতি, রমজান মাসের শেষ শুক্রবারকে (যা ক্বদরের দিনগুলোর একটি এবং ফিলিস্তিনী জনগণের ভাগ্য নির্ধারণেও সক্ষম) কুদস দিবস হিসেবে নির্ধারণ এবং ফিলিস্তিনের মুসলিম জনগণের আইনি অধিকারের সমর্থনে মুসলমানদের আন্তর্জাতিক সংহতি অনুষ্ঠান পালনের ঘোষণা দেওয়ার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নিকট কাফেরদের উপর মুসলমানদের বিজয় কামনা করছি।[১১]

কুদস দিবসের অনুষ্ঠান

কুদস দিবস উপলক্ষে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে যেমন, মালেশিয়া, ভারত, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, নরওয়ে, আযারবাইজান, সুদান, ইংল্যান্ড, বাহরাইন, বসনিয়া হার্যগোভেনিয়া, তিউনিসিয়া, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, রোমানিয়া, কুয়েত, স্পেন, দক্ষিণ আফ্রিকা, সুইডেন, ভেনিজুয়েলা, আলবেনিয়া, ইয়েমেন এবং গ্রীসে মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।[১২] সংবাদ মাধ্যম হতে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, কুদস দিবসের অনুষ্ঠান ইসলামী ও অনৈসলামিক রাষ্ট্র মিলিয়ে ৮০টির অধিক রাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।[১৩]

কুদস দিবসের অনুষ্ঠান রমজান মাসের শেষ শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়[১৪] এবং বিশ্বের প্রচার মাধ্যমগুলো সেগুলোকে সম্প্রচার করে থাকে। [১৫] পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে যেহেতু শুক্রবারের দিনটি কার্য দিবস সেহেতু কুদস দিবসের অনুষ্ঠানটি সপ্তাহের শেষে ছুটির দিনে, শনিবার বা রবিবার অনুষ্ঠিত হয়।[১৬] অবশ্য কোন কোন দেশে কুদস দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজনে বিধিনিষেধের সম্মুখীন হয়।[১৭]

আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা

বিশ্ব কুদস দিবস আন্তর্জাতিক কার্টুন উৎসবের প্রথম আয়োজন ২০১৪ সালে (১৩৯৩ ফার্সি সন) মৌলিক: বিশ্ব কুদস দিবস এবং বিশেষ: ফিলিস্তিন ভূলে যেতে তাকফিরি আন্দোলন, এই দুই বিভাগে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বের ৩৩ টি দেশের প্রায় ২০০ জন ৫০০ শতাধিক চিত্রশিল্পের মাধ্যমে এতে অংশগ্রহণ করে[১৮] ঐ উৎসবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা যেমন, আবনা নিউজ, ফিলিস্তিন ইন্তিফাদা সমর্থন সচিবালয় এবং ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের আর্ট একাডেমি অংশগ্রহণ করে।[১৯]

বিশ্ব কুদস দিবস আন্তর্জাতিক কার্টুন উৎসবের দ্বিতীয় আয়োজন ২০১৮ সালে (১৩৯৭ ফার্সি সন) বিশ্বের ২৭ টি দেশের ১২০ চিত্র শিল্পীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্ব কুদস দিবস এবং মার্কিন সরকার কর্তৃক জেরুজালেম শহরকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে হিসেবে ঘোষণা করার পদক্ষেপের বিরুদ্ধে নিন্দা বিষয়ক ৩১৬ টি ব্যঙ্গচিত্রের মাধ্যমে প্রতিযোগীরা এই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন।[২০]

তথ্যসূত্র

  1. ইমাম খোমেনী, সহীফায়ে ইমাম, ১৩৮৯ ফার্সি সন, খণ্ড ৯, পৃ. ২৬৭।
  2. আদামি, “তাসিরে তাহদিদহায়ে গ্রুহাহে সালাফি-তাকফিরি বার আমনিয়াতে হাস্তি শেনাখতি, খণ্ড ১.১”, পৃ. ১৩।
  3. «سخنرانان روز قدس در سال ۵۸ چه کسانی بودند؟», সাইটে তারিখে ইরানি।
  4. «سخنرانان روز قدس در سال ۵۸ چه کسانی بودند؟», সাইটে তারিখে ইরানি।
  5. ইমাম খোমেনী, সহীফায়ে ইমাম, ১৩৮৯ ফার্সি সন, খণ্ড ৯, পৃ. ২৭৮।
  6. ইমাম খোমেনী, সহীফায়ে ইমাম, ১৩৮৯ ফার্সি সন, খণ্ড ৯, পৃ. ২৮।
  7. بیانات در خطبه‌های نمازجمعه, সাইটে দাফতারে হেফয ওয়া নাশরে আসারে আয়াতুুল্লাহ খামেনেয়ী।
  8. آیت‌الله العظمی مکارم شیرازی: شرکت در راهپیمایی روز قدس وجوب شرعی دارد
  9. شرکت در راهپیمایی روز قدس واجب است, সাইটে তাবনাক।
  10. «سخنرانی سید حسن نصرالله، دبیر کل حزب الله لبنان، در روز جهانی قدس», সাইটে মুকাওয়েমাতে ইসলামী লেবানন।
  11. ইমাম খোমেনী, সহীফায়ে ইমাম, ১৩৮৯ ফার্সি সন, খণ্ড ৯, পৃ. ২৬৭।
  12. جهان و روز جهانی قدس, খাবার গুযারিয়ে তাসনিম।
  13. «روز قدس از نگاه رسانه‌های دنیا», সাইটে শাবাকেয়ে খবর।
  14. «مراسم روز قدس در لندن», বিবিসি সাইট।
  15. «حضور ۵۰۰۰ رسانه خارجی برای پوشش راهپیمایی روز قدس در ایران...», সাইটে খাবারগুযারিয়ে আল-আলাম।
  16. «مراسم روز قدس در لندن», বিবিসি সাইট।
  17. «محدودیت‎ها و موانع برگزاری روز جهانی قدس در خارج از کشور», সাইটে কুদসনা; «علل مخالفت برخی دولت‌های اسلامی...», সাইটে কুদসনা।
  18. «بیانیه هیأت داوران اولین جشنواره...», খাবার গুযারিয়ে আবনা।
  19. «بیانیه هیأت داوران اولین جشنواره...», খাবার গুযারিয়ে আবনা।
  20. «برگزیدگان دومین جشنواره بین‌المللی کاریکاتور روز جهانی قدس معرفی شدند», সাইটে হোনার অনলাইন।

গ্রন্থপঞ্জি

  • আদামি, আলী, ওয়া রেযা নিক নাম, “তাসিরে তাহদিদহায়ে গ্রুহাহে সালাফি-তাকফিরি বার আমনিয়াতে হাস্তি শেনাখতি, খণ্ড ১.১”, দার মাজাল্লেযে মুতালেআতে সিয়াসিয়ে জাহানে ইসলাম, সংখ্যা ১৯, পায়িয ১৩৯৫ ফার্সি সন।
  • বারগুযিদেগানে দৌওমিন জাশনভারেয়ে বাইনুল মেলালিয়ে কারিকাতুরে রুযে জাহানিয়ে কুদস মুআররেফি শোদান্দ”, সাইটে হোনারে অনলাইন, বিষয়বস্তু সন্নিবেশের তারিখ: ৭ শাহরিভার ১৩৯৭ ফার্সি সন, দেখার তারিখ: ২ খোরদাদ ১৩৯৮ ফার্সি সন।
  • “বায়ানাত দার খুতবাহায়ে নামাযে জুমআ”, দার সাইটে দাফতারে হেফয ওয়া নাশরে আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী, বিষয়বস্তু সন্নিবেশের তারিখ: ১৬ ফারভারদিন ১৩৭০ ফার্সি সন, দেখার তারিখ: ২ খোরদাদ ১৩৯৮ ফার্সি সন।
  • “বায়ানিয়ে হাইয়াতে দাভারানে আউয়ালিন জাশনভারেয়ে বাইনুল মেলালি কারিকাটুরে রুযে জাহানিয়ে কুদস+আসামিয়ে বারান্দেগান”, খাবার গুযারিয়ে আবনা, বিষয়বস্তু সন্নিবেশের তারিখ: ১৫ মেহের ১৩৯৩ ফার্সি সন, দেখার তারিখ: ২ খোরদাদ ১৩৯৮ ফার্সি সন।
  • “বিশ আয ৫০০০ রেসানেয়ে খারেজি তাযাহোরাতে রুযে জাহানিয়ে কুদস রা দার শাহরহায়ে মোখতালেফে ইরান পুশেশ মি দাহান্দ।”, সাইটে আল-আলাম, বিষয়বস্তু সন্নিবেশের তারিখ: ১৮ খোরদাদ, ১৩৯৭ ফার্সি সন, দেখার তারিখ: ২ খোরদাদ ১৩৯৮ ফার্সি সন।
  • ”সোখানরানিয়ে সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহ, দাবির কুল্লে হিযবুল্লাহে লেবানন, দার রুযে জাহানিয়ে কুদস”, সাইটে মোকাওয়েমাতে ইসলামী লেবানন, বিষয়বস্তু সন্নিবেশের তারিখ, ১১ মোরদাদ ১৩৯২ ফার্সি সন, দেখার তারিখ: ২ খোরদাদ ১৩৯৮ ফার্সি সন।
  • “শেরকাত দার রাহপিমায়িয়ে রুযে কুদস ওয়াজীব আস্ত”, সাইটে তাবেনাক, বিষয়বস্তু সন্নিবেশের তারিখ: ২৪ মোরদাদ ১৩৯১ ফার্সি সন, দেখার তারিখ: ২য় খোরদাদ ১৩৯৮ ফার্সি সন।
  • সহিফায়ে ইমাম, তাহিয়্যে ওয়া তানযিম: মুআসসেসেয়ে তানযিম ওয়া নাশরে আসারে ইমাম খোমেনী, তেহরান, মুআসসেসেয়ে তানযিম ওয়া নাশরে ইমাম খোমেনী, ১৩৮৯ ফার্সি সন।
  • “এলালে মোখালেফাতে বারখি দৌলাতহায়ে ইসলামী দার বারগুযারিয়ে মোনাসেবে মারাসেমে রুযে জাহানিয়ে কুদস দার কেশভারহায়েশান চিস্ত?”, সাইটে কুদসানা, বিষয়বস্তু সন্নিবেশের তারিখ: ১ম খোরদাদ ১৩৯৮ ফার্সি সন, দেখার তারিখ ২ খোরদাদ ১৩৯৮ ফার্সি সন।
  • “মাহদুদিয়াতহা ওয়া মাওয়ানেয়ে বারগুযারিয়ে রুযে জাহানিয়ে কুদস দার খারেজ আয কেশভার”, সাইটে কুদসানা, ৩০ খোরদাদ ১৩৯৬ ফার্সি সন, দেখার তারিখ: ২ খোরদাদ, ১৩৯৮ ফার্সি সন।
  • “মারাসেমে রুযে কুদস দার লন্ডন”, সাইটে বিবিসি-এ ফার্সি, বিষয়বস্তু সন্নিবেশের তারিখ: ২০ খোরদাদ ১৩৯৭ ফার্সি সন, দেখার তারিখ: ২ খোরদাদ ১৩৯৮ ফার্সি সন।