নামাযে আয়াত

wikishia থেকে
(নিবন্ধটি ফিকাহ সংশ্লিষ্ট একটি বিষয়ের সংজ্ঞা ও সংক্ষিপ্ত পরিচিতি নিয়ে রচিত এবং ধর্মীয় আমলের মানদণ্ড নয়। আমলের লক্ষ্যে অন্য সূত্রের শরণাপন্ন হোন।)

নামাযে আয়াত (আরবি: صلاة الآیات); ওয়াজিব নামাযগুলোর অন্যতম, যা ভূমিকম্প, সূর্যগ্রহণ, চন্দ্রগ্রহণের মতো প্রাকৃতিক দূর্যোগের সময় ওয়াজিব হয়। এছাড়া, লাল ও হলুদ ঝড়ের ক্ষেত্রে ভয়ের সৃষ্টি হলেও এ নামায ওয়াজিব হয়।

নামাযে আয়াত দু’ রাকাত। প্রত্যেক রাকাতে ৫টি করে রুকু রয়েছে। নামাযটি দু’ভাবে আদায় করা যায়: প্রথম পদ্ধতিতে, রুকুতে যাওয়ার পূর্বে সূরা হামদ ও একটি পূর্ণ সূরা তেলাওয়াত করতে হয়। দ্বিতীয় পদ্ধতিতে একটি সূরাকে ৫ ভাগে ভাগ করে প্রতিটি রুকুর পূর্বে একটি করে অংশ তেলাওয়াত করতে হয়; এমতাবস্থায় প্রতি রাকাতে শুধুমাত্র প্রথম রুকুর আগে সূরা হামদ পড়া হয় এবং পরবর্তী রুকুগুলোর প্রতিটির আগে ভাগ করা সূরার ৫ ভাগের ১ ভাগ।

সূর্যগ্রহণ বা চন্দ্রগ্রহণ ব্যতীত অন্য কোন কারণে নামাযে আয়াত ওয়াজিব হলে, যখনই তা আদায় করা হবে আদা’-এর নিয়তে পড়তে হবে, তবে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রর্হণের কারণে ওয়াজিব হলে গ্রহণের সময় আদায় করতে হবে। আর যদি গ্রহণের পর যে কোন সময় পড়া হয় তবে তা কাযা’র নিয়তে আদায় করতে হবে।

সংজ্ঞা ও নামকরণ

নামাযে আয়াত হলো ঐ নামায যা প্রাকৃতিক বিভিন্ন বিপর্যয়ে তথা ভূমিকম্প, সূর্যগ্রহণ চন্দ্রগ্রহণ মতো ঘটনার সময় ওয়াজিব হয়।[১] এছাড়া, লাল ও হলুদ ঝড়ের ক্ষেত্রে ভয়ের সৃষ্টি[২] হলেও এ নামায ওয়াজিব হয়[৩] آیات শব্দটি آیه অথবা آیت শব্দের বহুবচন এবং এর অর্থ হলো আলামত ও নির্দশন।[৪] বিভিন্ন রেওয়ায়েতে চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণকে মহান আল্লাহর নিদর্শন হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে[[৫]

রেওয়ায়েতে ‘নামাযে আয়াত’কে ‘সালাতুল আয়াত’ (صلاة الآیات) নামে উল্লেখ করা হয়েছে। এমনকি ‘সালাতুল কুসুফ’ (صلاة الکسوف) নামেও উল্লিখিত হয়েছে;[৬] তবে ফিকহী সূত্রগুলোতে দু’টি নামেই উল্লিখিত হয়েছে।[৭] এ নামাযকে ‘নামাযে আয়াত’ নামে নামকরণের সম্ভাব্য কারণ হলো, মানুষ এ সকল ঘটনাকে, সবকিছুর উপর মহান আল্লাহর শক্তি ও কর্তৃত্বের নিদর্শন বলে মনে করে।[৮] মহানবি (স.) স্বীয় পুত্র হযরত ইব্রাহিমের ইন্তিকালের দিনের সূর্যগ্রহণের ঘটনায় চাঁদ ও সূর্যকে মহান আল্লাহর দুই নিদর্শন বলে আখ্যায়িত করেন; এরা উভয়ই মহান আল্লাহর আজ্ঞাবহ। তিনি বলেন: চন্দ্র অথবা সূর্যগ্রহণের সময় নামাযে আয়াত পড়।[৯]

ইতিকথা

নামাযে আয়াত ১০ম হিজরীতে মুসলমানদের উপর ওয়াজিব হয়। ঐতিহাসিক বিভিন্ন সূত্রের ভাষ্যানুযায়ী ঐ বছর মহানবি (স.)-এর পুত্র হযরত ইব্রাহিমের ইন্তিকালের দিন সূর্যগ্রহণের ঘটনা ঘটেছিল। একটি দল হযরত ইব্রাহিমের মৃত্যুর ঘটনাটি সূর্যগ্রহণের সাথে সম্পৃক্ত জ্ঞান করলে মহানবি (স.) এ দু’টি (সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ)-কে ঐশী নিদর্শন হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, এ ঘটনা দু’টি কারও জীবন বা মৃত্যুর কারণে নয় বরং মহান আল্লাহর নির্দেশে ঘটে থাকে।[১০] অতঃপর তিনি নির্দেশ দিলেন চন্দ্র অথবা সূর্যগ্রহণের সময় যেন মুসলমানরা নামাযে আয়াত পড়ে এবং তিনি নিজেও মুসলমানদের সাথে নামাযে আয়াত আদায় করলেন।[১১]

পড়ার নিয়ম

নামাযে আয়াত ২ রাকাত বিশিষ্ট একটি নামায এবং প্রত্যেক রাকাতে ৫টি করে রুকু রয়েছে (সর্বমোট ১০টি রুকু); আর নামাযটি ২ পদ্ধতিতে আদায় করা যায়:[১২]

প্রথম পদ্ধতি: এ পদ্ধতিতে প্রতিটি রুকুর পূর্বে একবার সূরা হামদ ও অন্য একটি সূরা তিলাওয়াত করা হয়;[১৩] এমনভাবে যে, তাকবিরাতুল ইহরামের পর সূরা হামদের সাথে আরেকটি সূরা পড়ে রুকুতে যেতে হবে –এভাবে প্রতিটি রুকুর পূর্বে একবার সুরা হামদের সাথে আরেকটি সূরা তিলাওয়াত করতে হবে, ৫ম রুকু পর্যন্ত, অতঃপর সিজদাতে যেতে হবে। একই পদ্ধতিতে দ্বিতীয় রাকাতও আদায় করতে হবে। দ্বিতীয় রাকাতে তাশাহহুদের পর সালামের মাধ্যমে নামায সমাপ্ত করতে হবে।[১৪]

দ্বিতীয় পদ্ধতি: এ পদ্ধতিতে, প্রতি রাকাতে সূরা হামদের সাথে আরেকটি সূরা তিলাওয়াত করতে হয়; প্রথম পদ্ধতির সাথে এর পার্থক্য হলো, প্রতি রাকাতে সূরা হামদ একবার তিলাওয়াত করা হবে এবং অপর সূরাটিকে ৫ ভাগে ভাগ করে প্রতিটি রুকুর পূর্বে একটি করে অংশ পড়তে হবে (সূরা হামদ শুধুমাত্র প্রথম রুকুর পূর্বে তিলাওয়াত করা হবে)।[১৫] ফকীহগণের ফতওয়ার ভিত্তিতে, প্রথম রাকাত এক পদ্ধতিতে এবং দ্বিতীয় রাকাত অন্য পদ্ধতিতে পড়া যায়।[১৬][নোট ১]

মুস্তাহাব অংশগুলো

নামাযে আয়াতের কিছু মুস্তাহাব কাজ হলো: দ্বিতীয়, চতুর্থ, ষষ্ঠ, অষ্টম ও দশম রুকু’র পূর্বে কুনুত পাঠ করা।[১৭] প্রত্যহের নামাযের মুস্তাহাব কর্মসমূহ নামাযে আয়াতের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য; নামাযে আয়াতের ক্ষেত্রে মুস্তাহাব হলো আযানইকামাতের স্থলে ৩ বার ‘আস-সালাত’ (الصلاة) বলা।[১৮] প্রতি রাকাতের ৫ম রুকু ব্যতিত প্রতিটি রুকুর পর তাকবির বলা[১৯] জামাআতের সাথে আদায় করা।[২০] উচ্চৈঃস্বরে (ইযহার) আদায় করা।[২১] সূর্য বা চন্দ্র গ্রাসমুক্ত হওয়া অবধি নামাযকে দীর্ঘায়িত করা।[২২] লম্বা সূরা তিলাওয়াত করা[২৩]ইত্যাদি।[নোট ২]

নামাযে আয়াতের সময় ও এর কাযা

নামাযে আয়াতের সময় কুসুফ (চন্দ্রগ্রহণ) ও খুসুফ (সূর্যগ্রহণ) সংশ্লিষ্ট; এর সময় গ্রহণের শুরু থেকে তা প্রকাশিত হওয়ার শুরুর[২৪] সময় অথবা শেষাবধি।[২৫] জাওয়াহের গ্রন্থের ভাষ্যানুযায়ী, এক্ষেত্রে এহতিয়াত হলো এ নামায গ্রহণের শুরু থেকে চন্দ্র বা সূর্য প্রকাশিত হওয়ার শুরুর সময় পর্যন্ত বিলম্বিত করা।[২৬] যদি কুসুফ বা খুসুফের সময়ের মধ্যে নামাযে আয়াত পড়া না হয়ে থাকে তাহলে এর কাযা আদায় করা ওয়াজিব।[২৭]

ভূমিকম্পসহ অন্যান্য কারণে (চন্দ্র ও সূর্যগ্রহণ ব্যতিত) ওয়াজিব হওয়া নামাযে আয়াতের কাযা নেই।[২৮] সুতরাং যখনই তা আদায় করা হোক না কেন তা আদা’-এর নিয়তে আদায় করতে হবে।[২৯]

গোসলে কুসুফ

আল্লামা হিল্লি’র ভাষ্যানুযায়ী সাইয়্যিদ মুর্তাযা, সালার দেইলামি, আবু সালাহ হালাবিসহ অপর শিয়া ফকীহগণের ফতওয়ার ভিত্তিতে যদি কেউ চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণের সময় নামাযে আয়াত আদায় না করে থাকে তাহলে ঐ নামায কাযা করার পাশাপাশি গোসলও করতে হবে। কিন্তু স্বয়ং আল্লামা হিল্লি এবং শেইখ মুফিদ, ইবনে বাররাজইবনে ইদ্রিস হিল্লি, এ গোসলকে মুস্তাহাব বলেছেন। তবে গোসলটির ওয়াজিব বা মুস্তাহাব হওয়ার বিষয়টিকে তারা পূর্ণগ্রহণ সংশ্লিষ্ট বলে উল্লেখ করেছেন। একইভাবে যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে নির্ধারিত সময়ে নামাযে আয়াত আদায় না করে থাকে বিষয়টি তার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।[৩০] রেওয়ায়েতে উল্লিখিত গোসলটি ‘গোসলে কুসুফ’ (غسل کسوف) নামে উল্লিখিত হয়েছে।[৩১]

সময় সংকীর্ণ হলে নামাযে ইয়াওমিয়া প্রাধান্য পাবে

চন্দ্র বা সূর্যগ্রহণের নামায ফুরি ওয়াজিব কর্মগুলোর অন্যতম;[৩২] কিন্তু যদি নামাযে ইয়াওমিয়া (প্রত্যহের নামায)-এর সময়ে নামাযে আয়াত ওয়াজিব হয় তবে সেক্ষেত্রে প্রথমে ঐ নামাযটি আদায় করতে হবে, যেটির সময় সংকীর্ণ (অর্থাৎ যদি সেটি প্রথমে আদায় না করা হয় তবে ঐ নামাযের জন্য নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যাবে)। আর যদি উভয় নামাযের সময় সংকীর্ণ হয়ে থাকে তবে নামাযে ইয়াওমিয়াকে প্রাধান্য দিতে হবে।[৩৩]

আনুষাঙ্গিক আহকাম

এ নামাযের প্রতিটি রুকুই রুকুন (অবিচ্ছেদ্য অংশ), আর তাই যদি কেউ ইচ্ছা বা অনিচ্ছাকৃতভাবে এতে হ্রাস বা সংযোজন ঘটায় তবে তার নামায বাতিল হয়ে যাবে।[৩৪] নামাযে আয়াত শুধু ঐ অঞ্চলের মুসলমানদের উপর ওয়াজিব হবে যেখানে নামাযে আয়াত ওয়াজিব হওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে।[৩৫] ফকীহদের একদলের মতে হায়েজনিফাসের সময়ে থাকা নারীদের জন্য নামাযে আয়াত নেই।[৩৬] অবশ্য বলা হয়েছে যে, এহতেয়াতে ওয়াজিবের ভিত্তিতে, পবিত্র হওয়ার পর কাজা আদায় করতে হবে।[৩৭] সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ ঐ অবস্থায় নামাযে আয়াত ওয়াজিব হওয়ার কারণ হবে যখন তা খালি চোখে দেখা যাবে। আর যদি তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেখা যায় অথবা এতটাই দ্রুত ঘটে যে খালি চোখে দেখা সম্ভব না হয় সে ক্ষেত্রে এ নামায ওয়াজিব হবে না।[৩৮]

মূল ভূমিকম্পের পর যে সকল মৃদু কম্পন (Aftershock) অনুভূত হয়, স্বতন্ত্র একটি ভূমিকম্প হিসেবে সাব্যস্ত হলে তা নামাযে আয়াত ওয়াজিব হওয়ার কারণ হবে।[৩৯] একইভাবে মৃদু কম্পন, অবশ্য যদি তা অনুভূত হয়।[৪০]

যদি কয়েকটি ঘটনার কারণে কয়েকটি নামাযে আয়াত ওয়াজিব হয়ে যায় তবে এহতেয়াত ওয়াজিবের ভিত্তিতে নামাযের নিয়তের সময় উল্লেখ করতে হবে যে কোন নামাযে আয়াতটি পড়া হচ্ছে।[৪১]

তথ্যসূত্র

  1. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮; নাজাফি, মাজমাউর রাসায়েল (আল-মোহাশশা), ১৩৭৩ ফার্সি সন, পৃ. ৪১০।
  2. ইমাম খোমেনী, তাহরীরুল ওসিলা, মুআসসেসেয়ে মাতবুআত দারুল ইলম, খণ্ড ১, পৃ. ১৯১।
  3. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮; নাজাফি, মাজমাউর রাসায়েল (আল-মোহাশশা), ১৩৭৩ ফার্সি সন, পৃ. ৪১০।
  4. ফারাহিদি, আল-আ’ইন, ১৪১০ হি., খণ্ড ৮, পৃ. ৪৪১।
  5. বারকি, আল-মাহাসিন, ১৩৭১ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৩১৩, হা. ৩১।
  6. দ্র: কুলাইনি, আল-কাফি, ১৪০৭ হি., খণ্ড ৩, পৃ. ২৮৮; শেইখ সাদুক, মান লা ইয়াহদ্বরুহুল ফাকীহ, ১৪১৩ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৪৩৪; শেইখ তুসী, তাহযিবুল আহকাম, ১৪০৭ হি., খণ্ড ২, পৃ. ১৭১।
  7. দ্র: আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮; নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ৫, পৃ. ৪৮; ফাইয কাশানি, মাফাতিহুশ শারায়ে’, কিতাবখানা-এ আয়াতুল্লাহ মারআশি, খণ্ড ১, পৃ. ১৩৭; তাবাতাবায়ী, রিয়াযুল মাসায়েল, ১৪১৮ হি., খণ্ড ৩, পৃ. ১৯৩।
  8. আকবারি, নেগাহি বে ফালসাফেয়ে আহকাম, ১৩৯০, পৃ. ৬৭।
  9. মাজলিসী, মুহাম্মাদ বাকের, বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ২২, পৃ. ৫৫৭; সুবহানি, জাফর, ফোরুগে আবাদিয়্যাত, খণ্ড ১, পৃ. ৫২।
  10. বালাযুরি, আনসাবুল আশরাফ, ১৯৫৯ খ্রি., খণ্ড ১, পৃ. ৪৫২।
  11. বারকি, আল-মাহাসিন, ১৩৭১ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৩১৩, হা. ৩১; হুররে আমেলি, ওয়াসায়েলুশ শিয়া, ১৪১৬ হি., খণ্ড ৭, পৃ. ৪৮৫।
  12. আল্লামা হিল্লি, নিহায়াতুল আহকাম, ১৪১৯ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৭১।
  13. আল্লামা হিল্লি, নিহায়াতুল আহকাম, ১৪১৯ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৭১।
  14. আল্লামা হিল্লি, নিহায়াতুল আহকাম, ১৪১৯ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৭২।
  15. আল্লামা হিল্লি, নিহায়াতুল আহকাম, ১৪১৯ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৭১-৭২।
  16. বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল মারাজে’, ১৩৯২ ফার্সি সন, খণ্ড ১, পৃ. ১০৩৬, মা. ১৫০৯।
  17. বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল মারাজে’, ১৩৯২ ফার্সি সন, খণ্ড ১, পৃ. ১০৩৬, মা. ১৫১২।
  18. বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল মারাজে’, ১৩৯২ ফার্সি সন, খণ্ড ১, পৃ. ১০৩৬, মা. ১৫০১।
  19. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮।
  20. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮।
  21. ইমাম খোমেনী, তাহরীরুল ওসিলা, মুআসসেসেয়ে মাতবুআত দারুল ইলম, খণ্ড ১, পৃ. ১৯৪।
  22. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮।
  23. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮; ইমাম খোমেনী, তাহরীরুল ওসিলা, মুআসসেসেয়ে মাতবুআত দারুল ইলম, খণ্ড ১, পৃ. ১৯২।
  24. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮; ইমাম খোমেনী, তাহরীরুল ওসিলা, মুআসসেসেয়ে মাতবুআত দারুল ইলম, খণ্ড ১, পৃ. ১৯২।
  25. নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ১১, পৃ. ৪০৯।
  26. নাজাফি, মাজমাউর রাসায়েল (আল-মোহাশশা), ১৩৭৩ ফার্সি সন, পৃ. ৪১১।
  27. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮।
  28. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮; নাজাফি, মাজমাউর রাসায়েল (আল-মোহাশশা), ১৩৭৩ ফার্সি সন, পৃ. ৪১১।
  29. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮; নাজাফি, মাজমাউর রাসায়েল (আল-মোহাশশা), ১৩৭৩ ফার্সি সন, পৃ. ৪১১।
  30. আল্লামা হিল্লি, মুখতালিফুশ শিয়া, ১৪১৩ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৩১৭।
  31. দ্র: তুসি, তাহযিবুল আহকাম, ১৪০৭ হি., খণ্ড ১, পৃ. ১১৫।
  32. নাজাফি, মাজমাউর রাসায়েল (আল-মোহাশশা), ১৩৭৩ ফার্সি সন, পৃ. ৪১১, মা. ১৩০৮।
  33. আল্লামা হিল্লি, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন, ১৪১১ হি., পৃ. ৪৮; নাজাফি, মাজমাউর রাসায়েল (আল-মোহাশশা), ১৩৭৩ ফার্সি সন, পৃ. ৪১২।
  34. তাবাতাবায়ী ইয়াযদি, আল-উরওয়াতুল উসকা, ১৪০৯ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৭২৮।
  35. তাবাতাবায়ী ইয়াযদি, আল-উরওয়াতুল উসকা, ১৪০৯ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৭৩১।
  36. তাবাতাবায়ী ইয়াযদি, আল-উরওয়াতুল উসকা, ১৪০৯ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৭৩১; ইমাম খোমেনী, নাজাতুল ইবাদ, ১৪২২ হি., পৃ. ১১৯।
  37. বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল মারাজে’, ১৩৯২ ফার্সি সন, খণ্ড ১, পৃ. ১০৩৪-১০৩৫, মা. ১৫০৬।
  38. ইমাম খোমেনী, নাযাতুল ইবাদ, ১৪২২ হি., খণ্ড ১, পৃ. ১০৯।
  39. খামেনেয়ী, আজওয়াবাতুল ইস্তেফতাআত, ১৪২০ হি., খণ্ড ১, পৃ. ২১৪, মা. ৭১৪।
  40. খামেনেয়ী, আজওয়াবাতুল ইস্তেফতাআত, ১৪২০ হি., খণ্ড ১, পৃ. ২১৪, মা. ৭১৫।
  41. বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল মারাজে’, ১৩৯২ ফার্সি সন, খণ্ড ১, পৃ. ১০২৭-১০২৮, মা. ১৪৯৩।

গ্রন্থপঞ্জি

  • আকবারি মাহমুদ, নেগাহি বে ফালসাফেয়ে আহকাম, কোম, ফিতয়ান, ১৩৯০ ফার্সি সন।
  • ইমাম খোমেনী, সাইয়্যেদ রুহুল্লাহ, তাহরীরুল ওসিলাহ, কোম, মুআসসেসেয়ে মাতবুআত দারুল ইলম, তারিখ অজ্ঞাত।
  • ইমাম খোমেনী, সাইয়্যেদ রুহুল্লাহ, নাজাতুল ইবাদ, মুআসসেসেয়ে তানযীম ওয়া নাশরে অ-সারে ইমাম খোমেনী, তেহরান, ১৪২২ হি.।
  • বালাযুরি, আহমাদ ইবনে ইয়াহইয়া, আনসাবুল আশরাফ (১ম খণ্ড), তাহকিক: মুহাম্মাদ হামিদুল্লাহ, মিশর, দারুর তাআরেফ, ১৯৫৯ খ্রি.।
  • বারকি, আহমাদ ইবনে মুহাম্মাদ, আল-মাহাসিন, তাসহিহ: জালালুদ্দিন আরমাভি, কোম, দারুল কুতব আল-ইসলামিয়্যাহ, ১৩৭১ হি.।
  • বানি হাশেমি, খোমেনী, সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ হুসাইন, তৌযিহুল মাসায়েল মারাজে’, কোম, দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামি ওয়াবাস্তে বে জামেয়ে মোদাররেসিনে হাওযা ইলমিয়্যাহ কোম, ১৩৯২ ফার্সি সন।
  • খামেনেয়ী, সাইয়্যেদ আলী ইবনে জাওয়াদ, আজওয়াবাতুল ইস্তেফতাআত, আদ-দারুল ইসলামিয়্যাহ, বৈরুত, ১৪২০ হি.।
  • হুররে আমেলি, মুহাম্মাদ ইবনে হাসান, তাফসিলু ওয়াসায়েলিশ শিয়া ইলা তাহসিলি মাসায়েলিশ শারীয়াহ, কোম, মুআসসাসাতু আলিল বাইত আলাইহিমুস সালাম লি ইহিয়ায়িত তুরাস, তৃতীয় সংস্করণ, ১৪১৬ হি.।
  • সাদুক, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, মান লা ইয়াহদ্বুরুহুল ফাকীহ, কোম, দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামি, দ্বিতীয় সংস্করণ, ১৪১৩ হি.।
  • তাবাতাবায়ী ইয়াযদি, সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ কাযিম, আল-উরওয়াতুল উসকা ফি মা তাআম্মু বিহিল বালওয়া, বৈরুত, মুআসসাসাতুল আ’লামি লিল মাতবুআত, ১৪০৯ হি.।
  • তুসি, মুহাম্মাদ ইবনে হাসান, তাহযিবুল আহকাম, তেহরান, দারুল কুতুব আল-ইসলামিয়্যাহ, ১৪০৭ হি.।
  • আল্লামা হিল্লি, হাসান ইবনে ইউসুফ, তাবসিরাতুল মুতাআল্লেমীন ফি আহকামিদ দীন, তাসহিহ: মুহাম্মাদ হাদি ইউসুফি গারভি, তেহরান, মুআসসেসেয় চপ ওয়া নাশর ওয়াবাস্তে বে ভেযারাতে ফারহাঙ্গ ওয়া আরশাদে ইসলামী।
  • আল্লামা হিল্লি, হাসান ইবনে ইউসুফ, মুখতালিফুশ শিয়া ফি আহকামিশ শারীয়াহ, কোম, দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামী ওয়াবাস্তে বে জামে’ মোদাররেসিন হাওযা ইলমিয়া কোম, ১৪১৩ হি.।
  • আল্লামা হিল্লি, হাসান ইবনে ইউসুফ, নিহায়াতুল আহকাম ফি মা’রিফাতিল আহকাম, কোম, মুআসসেসাতু আলিল বাইত আলাইহিমুস সালাম, ১৪১৯ হি.।
  • ফারাহিদি, খালিল ইবনে আহমাদ, আল-আইন, তাসহিহ: মাহদি মাখযুমি ওয়া ইব্রাহিম সামেরায়িরি, কোম, হিজরাত, ১৪১০ হি.।
  • তাবাতাবায়ী, সাইয়্যেদ আলী, রিয়াযুল মাসায়েল, কোম, মুআসসেসেয়ে আলুল বাইত, প্রথম সংস্করণ।
  • ফাইয কাশানি, মুহাম্মাদ মুহসিন, মাফাতিহুশ শারায়ে’, কোম, কিতাব খানেয়ে আয়াতুল্লাহ মারআশি নাযাফি, প্রথম সংস্করণ।
  • কুলাইনি, মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াকুব, আল-কাফি, কোম, দারুল কিতাব আল-ইসলামিয়্যাহ, চতুর্থ সংস্করণ, ১৪০৭ হি.।
  • নাজাফি, ‍মুহাম্মাদ মুহসিন ইবনে বাকের, রিসালা শারীফা মাজমাউর রাসায়েল (আল-মোহাশশা), মাশহাদ, মুআসসেসেয়ে হযরত সাহেবুয যামান, ১৩৭৩ ফার্সি সন।
  • নাজাফি, মুহাম্মাদ হাসান, জাওয়াহেরুল কালাম ফি শারহি শারায়েউল ইসলাম, তাসহিহ: আব্বাস কুচানি ও আলী আখুন্দি, তেহরান, দারু ইহিয়ায়িত তুরাসিল আরাবি, ১৪০৪ হি.।