Automoderated users, confirmed, templateeditor
১,৭৬২টি
সম্পাদনা
৩৭ নং লাইন: | ৩৭ নং লাইন: | ||
[[মহানবি (সা.)]] কৈশোরে চাচার [[শামদেশে]] (সিরিয়া) বাণিজ্যিক সফরে তাঁর সাথে ছিলেন। এ সফরে ‘[[বাহিরা]]’ নামক জনৈক খ্রিষ্টান পাদ্রী তাঁর (সা.) মাঝে নবুয়্যতের চিহ্ন দেখতে পেয়ে হযরত আবু তালিবকে বলেন যেন তাঁকে [[ইহুদিদের]] হাত থেকে বাঁচিয়ে রাখেন; কারণ ইহুদিরা তাঁর শত্রু।<ref>শাহিদী, তারিখে তাহলিলিয়ে ইসলাম, ১৩৯০ সৌরবর্ষ, পৃ. ৩৮।</ref> | [[মহানবি (সা.)]] কৈশোরে চাচার [[শামদেশে]] (সিরিয়া) বাণিজ্যিক সফরে তাঁর সাথে ছিলেন। এ সফরে ‘[[বাহিরা]]’ নামক জনৈক খ্রিষ্টান পাদ্রী তাঁর (সা.) মাঝে নবুয়্যতের চিহ্ন দেখতে পেয়ে হযরত আবু তালিবকে বলেন যেন তাঁকে [[ইহুদিদের]] হাত থেকে বাঁচিয়ে রাখেন; কারণ ইহুদিরা তাঁর শত্রু।<ref>শাহিদী, তারিখে তাহলিলিয়ে ইসলাম, ১৩৯০ সৌরবর্ষ, পৃ. ৩৮।</ref> | ||
==শামদেশে দ্বিতীয় সফর== | ===শামদেশে দ্বিতীয় সফর=== | ||
হযরত মুহাম্মাদের (সা.) বয়স যখন ২৫ বছর হযরত আবু তালিব | হযরত মুহাম্মাদের (সা.) বয়স যখন ২৫ বছর হযরত আবু তালিব তাঁকে হযরত খাদিজা’র মূলধন নিয়ে ব্যবসার পরামর্শ দেন। ইবনে ইসহাকের বর্ণনার ভিত্তিতে, ততদিনে মহানবির (সা.) আমানতদারী সম্পর্কে [[হযরত খাদিজা]] জেনে গিয়েছিলেন। এ কারণেই তিনি তাঁকে (সা.) এ মর্মে বার্তা পাঠালেন যে, যদি তিনি (সা.) তাঁর মূলধন নিয়ে ব্যবসা করেন, তবে অন্যদের তুলনায় বেশী অংশ প্রদান করবেন।<ref>ইবনে ইসহাক, সিরাতু ইবনে ইসহাক, ১৩৯৮ সৌরবর্ষ, পৃ. ৮১।</ref> অতঃপর, সিরিয়ায় বাণিজ্যিক সফর থেকে ফিরে তিনি হযরত খাদিজা’র সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। | ||
==হিলফুল ফুযুল== | ==হিলফুল ফুযুল== |