বিষয়বস্তুতে চলুন

হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

৩৪ নং লাইন: ৩৪ নং লাইন:
হযরত মুহাম্মাদের (সা.) জীবনীর বেশীরভাগ প্রেক্ষাপটের বিভিন্ন ঘটনাবলি ইতিহাস গ্রন্থসমূহে সবিস্তারে উল্লিখিত হয়েছে। অপর নবিগণের (আ.) তুলনায় তাঁর জীবনী অধিক পূর্ণরূপে সংরক্ষিত ও লিপিবদ্ধ হয়েছে। এতদসত্ত্বেও তাঁর জীবনের অনেক খুঁটিনাটি বিষয় এখনও অজানা রয়ে গেছে।[সূত্র প্রয়োজন]
হযরত মুহাম্মাদের (সা.) জীবনীর বেশীরভাগ প্রেক্ষাপটের বিভিন্ন ঘটনাবলি ইতিহাস গ্রন্থসমূহে সবিস্তারে উল্লিখিত হয়েছে। অপর নবিগণের (আ.) তুলনায় তাঁর জীবনী অধিক পূর্ণরূপে সংরক্ষিত ও লিপিবদ্ধ হয়েছে। এতদসত্ত্বেও তাঁর জীবনের অনেক খুঁটিনাটি বিষয় এখনও অজানা রয়ে গেছে।[সূত্র প্রয়োজন]


==প্রথম শামদেশ সফর ও খ্রিষ্টান পাদ্রীর ভবিষ্যদ্বাণী==
===প্রথম শামদেশ সফর ও খ্রিষ্টান পাদ্রীর ভবিষ্যদ্বাণী===
[[মহানবি (সা.)]] কৈশোরে চাচার [[শামদেশে]] (সিরিয়া) বাণিজ্যিক সফরে তার সাথে ছিলেন। এ সফরে ‘[[বাহিরা]]’ নামক জনৈক খ্রিষ্টান পাদ্রী তাঁর (সা.) মাঝে নবুয়্যতের চিহ্ন দেখতে পেয়ে হযরত আবু তালিবকে বলেন যেন তাঁকে [[ইহুদিদের]] হাত থেকে বাঁচিয়ে রাখেন, কারণ ইহুদিরা তাঁর শত্রু।<ref>শাহিদী, তারিখে তাহলিলিয়ে ইসলাম, ১৩৯০ সৌরবর্ষ, পৃ. ৩৮।</ref>
[[মহানবি (সা.)]] কৈশোরে চাচার [[শামদেশে]] (সিরিয়া) বাণিজ্যিক সফরে তাঁর সাথে ছিলেন। এ সফরে ‘[[বাহিরা]]’ নামক জনৈক খ্রিষ্টান পাদ্রী তাঁর (সা.) মাঝে নবুয়্যতের চিহ্ন দেখতে পেয়ে হযরত আবু তালিবকে বলেন যেন তাঁকে [[ইহুদিদের]] হাত থেকে বাঁচিয়ে রাখেন; কারণ ইহুদিরা তাঁর শত্রু।<ref>শাহিদী, তারিখে তাহলিলিয়ে ইসলাম, ১৩৯০ সৌরবর্ষ, পৃ. ৩৮।</ref>


==শামদেশে দ্বিতীয় সফর==
==শামদেশে দ্বিতীয় সফর==
Automoderated users, confirmed, templateeditor
১,৭৬২টি

সম্পাদনা