বিষয়বস্তুতে চলুন

হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

৯৯ নং লাইন: ৯৯ নং লাইন:
মহানবি (সা.) উত্তরে বললেন: ‘আল্লাহর কসম, তারা যদি আমার ডান হাতে সূর্য এবং বাম হাতে চাঁদও দিয়ে দেয়, তবুও আমি আমার দাওয়াত থেকে পিছপা হব না। ততদিন পর্যন্ত যতদিন না মহান আল্লাহ্ আমাকে এ পথে বিজয়ী করবেন, অথবা এ পথে আমি জীবন দিয়ে দেই।<ref>ইবনে হিশাম, সিরাতুন নাবাভিয়্যাহ, দারু ইহইয়াইত তুরাসিল আরাবি, খণ্ড ১, পৃ. ২৮৪ ও ২৮৫।</ref>
মহানবি (সা.) উত্তরে বললেন: ‘আল্লাহর কসম, তারা যদি আমার ডান হাতে সূর্য এবং বাম হাতে চাঁদও দিয়ে দেয়, তবুও আমি আমার দাওয়াত থেকে পিছপা হব না। ততদিন পর্যন্ত যতদিন না মহান আল্লাহ্ আমাকে এ পথে বিজয়ী করবেন, অথবা এ পথে আমি জীবন দিয়ে দেই।<ref>ইবনে হিশাম, সিরাতুন নাবাভিয়্যাহ, দারু ইহইয়াইত তুরাসিল আরাবি, খণ্ড ১, পৃ. ২৮৪ ও ২৮৫।</ref>


==আবিসিনিয়ায় প্রথম হিজরত==
===আবিসিনিয়ায় প্রথম হিজরত===
মহানবির (সা.) সাথে কুরাইশের শত্রুতা বৃদ্ধি এবং তাঁর অনুসারীদর উপর অমানবিক নির্যাতনের ফলে তিনি (সা.) মুসলমানদেরকে [[হাবাশা]]তে (আবিসিনিয়া) হিজরত করার নির্দেশ দিলেন। কুরাইশ [[মুসলমান]]দের হাবাশাতে হিজরতের ঘটনা সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর তাদেরকে ফেরত আনার জন্য [[আমর বিন আস]] ও আব্দুল্লাহ বিন আবি রাবিয়াকে হাবাশার বাদশা [[নাজ্জাশী]]র নিকট পাঠায়। কিন্তু নাজ্জাশী নও মুসলিমদেরকে কুরাইশ প্রতিনিধিদের হাতে তুলে দিতে অস্বীকৃতি জানান।<ref>শাহিদী, তারিখে তাহলিলিয়ে ইসলাম, ১৩৯০ সৌরবর্ষ, পৃ. ৫১ ও ৫২।</ref>
: ''মূল নিবন্ধ: [[আবিসিনিয়ায় হিজরত]]''
 
মহানবির (সা.) সাথে কুরাইশের শত্রুতা বৃদ্ধি এবং তাঁর অনুসারীদের উপর অমানবিক নির্যাতনের ফলে তিনি (সা.) মুসলমানদেরকে [[হাবাশা]]তে (আবিসিনিয়া) হিজরত করার নির্দেশ দিলেন। কুরাইশরা [[মুসলমান]]দের হাবাশাতে হিজরতের ঘটনা সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর তাদেরকে ফেরত আনার জন্য [[আমর বিন আস]] ও আব্দুল্লাহ বিন আবি রাবিয়াকে হাবাশার বাদশা [[নাজ্জাশী]]র নিকট পাঠায়। কিন্তু নাজ্জাশী নবমুসলিমদেরকে কুরাইশ প্রতিনিধিদের হাতে তুলে দিতে অস্বীকৃতি জানান।<ref>শাহিদী, তারিখে তাহলিলিয়ে ইসলাম, ১৩৯০ সৌরবর্ষ, পৃ. ৫১ ও ৫২।</ref>


==অবরুদ্ধ বনি হাশিম==
==অবরুদ্ধ বনি হাশিম==
Automoderated users, confirmed, templateeditor
১,৭৫৭টি

সম্পাদনা