বিষয়বস্তুতে চলুন

ঈদে গাদীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

(" '''ঈদে গাদীর''' শিয়াদের অন্যতম বড় ঈদ, যা জিলহজ্ব মাসের ১৮ তারিখে পালন করা হয়; যেদিনে ইমাম আলী (আ.) মহানবি (স.)-এর জানেশীন তথা উত্তরাধিকারী হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। মহানবি (স.) এবং..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
৫৩ নং লাইন: ৫৩ নং লাইন:
ইরান এবং অন্যান্য কিছু মুসলিম দেশে শিয়ারা ঈদে গাদীরের দিন সাইয়্যেদদের সাথে সাক্ষাত করতে যান। সাইয়্যেদরাও এই দিন উপলক্ষে ঈদি হিসেবে টাকা অথবা কোন পণ্য প্রদান করেন।[৩৩]
ইরান এবং অন্যান্য কিছু মুসলিম দেশে শিয়ারা ঈদে গাদীরের দিন সাইয়্যেদদের সাথে সাক্ষাত করতে যান। সাইয়্যেদরাও এই দিন উপলক্ষে ঈদি হিসেবে টাকা অথবা কোন পণ্য প্রদান করেন।[৩৩]


===গাদীরে খাওয়ানো===
===গাদীর দিবসে আহার করানো===
শিয়ারা গাদীর দিবসে মসজিদ ও অন্যান্য স্থানসমূহে খাওয়ার দস্তরখানা বিছায়।[৩৪] অনুরূপভাবে রাস্তাগুলোতে শরবত ও মিষ্টি বিতরণ করেন। মিসবাহুল মুজতাহিদ গ্রন্থে বর্ণিত রেওয়ায়েত অনুসারে, গাদীর দিবসে একজন মু’মিন ব্যক্তিকে আহার করানোর সওয়াব হচ্ছে, দশ লক্ষ নবী ও সিদ্দিক এবং দশ লক্ষ শহীদকে আহার করানোর সমপরিমান।[৩৫] এই রেওয়ায়েত অনুসারে, ইমার রেযা (আ.) ঈদে গাদীরের দিন মজলিসের আয়োজন করতেন এবং তাঁর আসহাবের বিশেষ একটি দলকে ইফতারের জন্য নিজের কাছে রেখে দিতেন এবং তাদের পরিবারের জন্য খাদ্য ও উপহার সামগ্রী প্রেরণ করতেন।[৩৬]
শিয়ারা গাদীর দিবসে মসজিদ ও অন্যান্য স্থানসমূহে খাবার খাওয়ানোর জন্য দস্তরখানা বিছান।[৩৪] অনুরূপভাবে রাস্তাগুলোতে শরবত ও মিষ্টি বিতরণ করেন। মিসবাহুল মুজতাহিদ গ্রন্থে বর্ণিত রেওয়ায়েত অনুসারে, গাদীর দিবসে একজন মু’মিন ব্যক্তিকে আহার করানোর সওয়াব হচ্ছে, দশ লক্ষ নবী ও সিদ্দিক এবং দশ লক্ষ শহীদকে আহার করানোর সমপরিমান।[৩৫] এই রেওয়ায়েত অনুসারে, ইমার রেযা (আ.) ঈদে গাদীরের দিন মজলিসের আয়োজন করতেন এবং তাঁর আসহাবের বিশেষ একটি দলকে ইফতারের জন্য নিজের কাছে রেখে দিতেন এবং তাদের পরিবারের জন্য খাদ্য ও উপহার সামগ্রী প্রেরণ করতেন।[৩৬]


===ভ্রাতৃত্বের আকদ===
===ভ্রাতৃত্বের আকদ===
confirmed, templateeditor
২,২৭৭টি

সম্পাদনা