হাদীসে বাদ্বআহ্: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) |
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) |
||
১৩ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
‘ফাতেমা হলো আমার অস্তিত্বের অংশ; যে তাঁকে কষ্ট দেয় সে আমাকে কষ্ট দিল, আর যে তাঁকে আনন্দিত করে সে আমাকে আনন্দিত করল।’[শেইখ সাদুক, আল-আমালী, ১৪১৭ হি., পৃ. ১৬৫।] | ‘ফাতেমা হলো আমার অস্তিত্বের অংশ; যে তাঁকে কষ্ট দেয় সে আমাকে কষ্ট দিল, আর যে তাঁকে আনন্দিত করে সে আমাকে আনন্দিত করল।’[শেইখ সাদুক, আল-আমালী, ১৪১৭ হি., পৃ. ১৬৫।] | ||
শব্দ ভেদে একই বিষয়বস্তুতে হাদীসটি শিয়া ও সুন্নি উভয় সূত্রে বর্ণিত হয়েছে।[দ্রষ্টব্যঃ শেইখ সাদুক, আল-এতেকাদাত, ১৪১৪ হি., পৃ. ১০৫; শেইখ সাদুক, আল-আমালী, ১৪১৪ হি., পৃ. ২৬০; শেইখ তুসি, আল-আমালী, ১৪১৪ হি., পৃ. ২৪; ইবনে মাগাযেলী, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব, ১৪২৬ হি., পৃ. ২৮৯; ইবনে জীব্রাইল, আর-রওযাতু ফি ফাযায়েলে আমিরিল মু'মিনিন, ১৪২৩ হি., পৃ. ১৬৭; বুখারি, সহিহ আল-বুখারি, ১৪০১ হি., খণ্ড ৪, পৃ. ২১০ ও ২১৯।] [[হযরত আলী (আ.)]],[ | শব্দ ভেদে একই বিষয়বস্তুতে হাদীসটি শিয়া ও সুন্নি উভয় সূত্রে বর্ণিত হয়েছে।[দ্রষ্টব্যঃ শেইখ সাদুক, আল-এতেকাদাত, ১৪১৪ হি., পৃ. ১০৫; শেইখ সাদুক, আল-আমালী, ১৪১৪ হি., পৃ. ২৬০; শেইখ তুসি, আল-আমালী, ১৪১৪ হি., পৃ. ২৪; ইবনে মাগাযেলী, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব, ১৪২৬ হি., পৃ. ২৮৯; ইবনে জীব্রাইল, আর-রওযাতু ফি ফাযায়েলে আমিরিল মু'মিনিন, ১৪২৩ হি., পৃ. ১৬৭; বুখারি, সহিহ আল-বুখারি, ১৪০১ হি., খণ্ড ৪, পৃ. ২১০ ও ২১৯।] [[হযরত আলী (আ.)]],[শাইখ সাদুক, আল-খিসাল, ১৪০৩ হি., পৃ. ৫৭৩; ফাত্তাল নিশাবুরি, রাওযাতুল ওয়ায়েযীন, মানশুরাতুশ শারীফ আল-রাযী, পৃ. ১৪৯।] [[ইবনে আব্বাস]], [শেইখ সাদুক, আল-আমালী, ১৪১৭ হি., পৃ. ১৭৫ ও ৫৭৫।] [[আবুযার গিফারী]][খাযযায কুম্মি, কিফায়াতুল আসার, ১৪০১ হি., পৃ. ৩৭।] এবং স্বয়ং হযরত ফাতেমা যাহরা (সা. আ.)[খাযযায কুম্মি, কিফায়াতুল আসার, ১৪০১ হি., পৃ. ৬৪; মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি., খণ্ড ৩৬, পৃ. ৩০৮।] প্রমুখ হাদীসটির বর্ণাকারী। | ||
আহলে সুন্নতের বিশিষ্ট মুফাসসির [[জালালুদ্দীন সুয়ূতি’]]র মতে হাদীসটিতে শিয়া ও সুন্নি উভয়ের ঐকমত্য রয়েছে[৭] এবং বিশিষ্ট সুন্নি মুফাসসির ফাখরে রাযী তার তাফসীর গ্রন্থের বেশ কিছু আয়াতের তাফসীরে হাদীসটিকে দলীল হিসেবে উল্লেখ করেছেন।[৮] | আহলে সুন্নতের বিশিষ্ট মুফাসসির [[জালালুদ্দীন সুয়ূতি’]]র মতে হাদীসটিতে শিয়া ও সুন্নি উভয়ের ঐকমত্য রয়েছে[৭] এবং বিশিষ্ট সুন্নি মুফাসসির ফাখরে রাযী তার তাফসীর গ্রন্থের বেশ কিছু আয়াতের তাফসীরে হাদীসটিকে দলীল হিসেবে উল্লেখ করেছেন।[৮] |
১৫:০৪, ১৬ আগস্ট ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
হাদীসে বাদ্বআহ্
হাদীসে বাদ্বআহ্ (আরবি: حدیث بَِضْعَةٌ); হযরত ফাতেমা (সা. আ.) সম্পর্কে বর্ণিত একটি হাদীসে নববি। হাদীসটিতে আল্লাহর নবি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম) হযরত ফাতেমা যাহরাকে (সালামুল্লাহি আলাইহা) ‘নিজের অস্তিত্বের অংশ/টুকরো’ হিসেবে পরিচয় করিয়েছেন এবং তাঁর খুশিকে নিজের খুশি ও ফাতেমাকে কষ্ট প্রদান স্বয়ং তাঁকে (স.) কষ্ট প্রদান বলে আখ্যায়িত করেছেন। হাদীসটি শিয়া ও সুন্নি উভয় সূত্রেই বর্ণিত হয়েছে।
হযরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.) নিষ্পাপত্ব, ফাদাকের ঘটনায় তাঁর দাবীর সত্যতা এবং আহলে বাইতের (আ.) ভালোবাসা ওয়াজিব হওয়ার মত বিষয় প্রমাণের ক্ষেত্রে ‘হাদীসে বাদ্বআহ্’কে দলীল হিসেবে আনা হয়ে থাকে।
আহলে সুন্নতের কিছু কিছু সূত্রে উল্লেখিত বর্ণনার ভিত্তিতে হজরত আলী (আ.) কর্তৃক আবু জাহলের কন্যাকে বিয়ের প্রস্তাব পাঠানোর ঘটনায় মহানবি (স.) থেকে হাদীসটি বর্ণিত হয়েছিল। তবে শিয়া আলেমদের মত হল, এ ধরনের বর্ণনা জাল ও বানোয়াট এবং এর বর্ণনাকারীরা হাদীস জালকারী ও আহলে বাইতের (আ.) শত্রু হিসেবে অভিযুক্ত।
মূল টেক্সক্ট ও হাদীসের অবস্থান
হাদীসে বাদ্বআ’তে মহানবি (স.) হজরত ফাতেমা যাহরা (সা. আ.) সম্পর্কে বলেছেন:
‘ফাতেমা হলো আমার অস্তিত্বের অংশ; যে তাঁকে কষ্ট দেয় সে আমাকে কষ্ট দিল, আর যে তাঁকে আনন্দিত করে সে আমাকে আনন্দিত করল।’[শেইখ সাদুক, আল-আমালী, ১৪১৭ হি., পৃ. ১৬৫।]
শব্দ ভেদে একই বিষয়বস্তুতে হাদীসটি শিয়া ও সুন্নি উভয় সূত্রে বর্ণিত হয়েছে।[দ্রষ্টব্যঃ শেইখ সাদুক, আল-এতেকাদাত, ১৪১৪ হি., পৃ. ১০৫; শেইখ সাদুক, আল-আমালী, ১৪১৪ হি., পৃ. ২৬০; শেইখ তুসি, আল-আমালী, ১৪১৪ হি., পৃ. ২৪; ইবনে মাগাযেলী, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব, ১৪২৬ হি., পৃ. ২৮৯; ইবনে জীব্রাইল, আর-রওযাতু ফি ফাযায়েলে আমিরিল মু'মিনিন, ১৪২৩ হি., পৃ. ১৬৭; বুখারি, সহিহ আল-বুখারি, ১৪০১ হি., খণ্ড ৪, পৃ. ২১০ ও ২১৯।] হযরত আলী (আ.),[শাইখ সাদুক, আল-খিসাল, ১৪০৩ হি., পৃ. ৫৭৩; ফাত্তাল নিশাবুরি, রাওযাতুল ওয়ায়েযীন, মানশুরাতুশ শারীফ আল-রাযী, পৃ. ১৪৯।] ইবনে আব্বাস, [শেইখ সাদুক, আল-আমালী, ১৪১৭ হি., পৃ. ১৭৫ ও ৫৭৫।] আবুযার গিফারী[খাযযায কুম্মি, কিফায়াতুল আসার, ১৪০১ হি., পৃ. ৩৭।] এবং স্বয়ং হযরত ফাতেমা যাহরা (সা. আ.)[খাযযায কুম্মি, কিফায়াতুল আসার, ১৪০১ হি., পৃ. ৬৪; মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি., খণ্ড ৩৬, পৃ. ৩০৮।] প্রমুখ হাদীসটির বর্ণাকারী।
আহলে সুন্নতের বিশিষ্ট মুফাসসির জালালুদ্দীন সুয়ূতি’র মতে হাদীসটিতে শিয়া ও সুন্নি উভয়ের ঐকমত্য রয়েছে[৭] এবং বিশিষ্ট সুন্নি মুফাসসির ফাখরে রাযী তার তাফসীর গ্রন্থের বেশ কিছু আয়াতের তাফসীরে হাদীসটিকে দলীল হিসেবে উল্লেখ করেছেন।[৮]
(بَضعة) বা (بِضعه)-এর অর্থ হলো শরীরের অংশ।[৯] এ কারণে যখন কারো ক্ষেত্রে বলা হয় (فُلان بَضْعَةٌ مِنِّی) (ওমুক আমার শরীরের অংশ), তখন বক্তার সাথে যার উদ্দেশ্যে বাক্যটি ব্যবহৃত হয়েছে তার অত্যধিক ঘনিষ্টতার কারণে এমনটি বলা হয়।[১০] (بَضْعَةٌ مِنِّی) বাক্যটি মহানবির (স.) হাদীসে ইমাম আলী (আ.)[১১] ও ইমাম রেযার (আ.)[১২] ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হয়েছে।
কালাম ও ফিকাহ শাস্ত্রে বাক্যটির ব্যবহার
‘হাদীসে বাদ্বআহ’ কালাম শাস্ত্র কেন্দ্রীক কিছু কিছু আলোচনায় ব্যবহৃত হয়েছে:
হযরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.) নিষ্পাপত্ব: কালাম শাস্ত্রবিদগণ হযরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.) নিষ্পাপত্ব প্রমাণের জন্য এ হাদীসটিকে দলীল হিসেবে উল্লেখ করেছেন।[১৩] বিশিষ্ট মারজায়ে তাকলীদ আয়াতুল্লাহ সুবহানী (জন্ম ১৩০৮ ফার্ষি সন) হযরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.) সন্তুষ্টি ও অসন্তুষ্টিকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (স.) সন্তুষ্টি ও অসন্তুষ্টির মানদণ্ড হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আর যেহেতু মহান আল্লাহ্ সৎকর্ম ছাড়া অন্য কোন কাজে আনন্দিত হন না এবং গুনাহ ও তাঁর নির্দেশের অবাধ্যতাতে তিনি সন্তুষ্ট হন না, তাই যদি হযরত যাহরা (সা. আ.) কোন গুনাহ সম্পাদন করতেন, এমতাবস্থায় বিষয়টি এমন দাঁড়াতো যে, তিনি এমন কিছুতে আনন্দিত হয়েছেন যাতে মহান আল্লাহ্ খুশি নন; অথচ হাদীসে বাদ্বআহ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টিকে ফাতেমার (সা. আ.) সন্তুষ্টির সাথে সম্পৃক্ত করেছে।[১৪]
নারীকূলের মাঝে হজরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.) শ্রেষ্ঠত্ব: বিশিষ্ট সুন্নি মুফাসসির আলুসী (মৃত্যু ১২৭০ হি.), নিম্নোক্ত আয়াতের তাফসীরে আলোচ্য হাদীসটি উল্লেখ করে হযরত মারিয়ামসহ বিশ্বের সকল নারীদের মাঝে হজরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.) শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়টি প্রমাণ করেছেন।[১৬]
‘আর যখন ফেরেশতারা বললো: হে মারিয়াম! নিশ্চয়ই আল্লাহ্ আপনাকে নির্বাচন করেছেন, পবিত্র করেছেন এবং মনোনীত করেছেন সমগ্র বিশ্বের নারীকূলের উপর।’[১৫]
একইভাবে আল্লাহর রাসূলের (স.) ইন্তেকালের পর ফাদাকের ঘটনায় হজরত ফাতেমার দাবী সত্য হওয়া,[১৭] হজরত যাহরা (সা. আ.) অসুস্থ থাকা অবস্থায় শাইখাইনের সাথে তর্কে এ রেওয়ায়তটিকে তিনি নিজের সমর্থনে দলীল হিসেবে উল্লেখ করেছেন।[১৮]
এছাড়া আহলে বাইতের (আ.) প্রতি বিশেষ সম্মান প্রদর্শন[১৯] বাবার পক্ষে সন্তানের সাক্ষ্যের অগ্রহণযোগ্যতা এবং সন্তানের পক্ষে বাবার,[২০] মা ও কন্যাদের সাথে বিবাহ হারাম হওয়া,[২১] পিতা-মাতার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের আবশ্যকতা[২২] এবং নারীদের কবর যিয়ারতে যাওয়ার বিষয়টি জায়েয[২৩] হওয়া প্রসঙ্গে হাদীসটিকে দলীল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
হযরত আলীর (আ.) বিরুদ্ধে হাদীসে বাদ্বআহ্’র ব্যবহার
কিছু কিছু বর্ণনার ভিত্তিতে হাদীসে বাদ্বআহ্, হজরত আলী (আ.) কর্তৃক আবু জাহলের (আবু জেহেল) কন্যাকে বিয়ের প্রস্তাব পাঠানো প্রসঙ্গে বর্ণিত হয়েছে; আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর থেকে ইবনে হাম্বাল (মৃত্যূ ২৪১ হি.) যা বর্ণনা করেছেন তার ভিত্তিতে, যখন হযরত আলী (আ.) কর্তৃক আবু জাহলের কন্যার সাথে বিবাহ প্রসঙ্গে কথা বলার সংবাদ আল্লাহর রাসূলের (স.) কাছে পৌঁছালো, তখন তিনি (সা.) বললেন: (اِنّما فَاطِمَةُ بَضْعَةٌ مِنِّی یُوذینی ما آذَاها)[২৪] এ ঘটনা অপর বিভিন্ন সূত্রেও শব্দ ভিন্নতায় বর্ণিত হয়েছে।[২৫]
বিশিষ্ট শিয়া কালাম শাস্ত্রবিদ সাইয়্যেদ মুর্তাযা (৩৫৫-৪৩৬ হি.) এ সকল বর্ণনাকে জাল ও বানোয়াট বলেছেন।[২৬] ইমাম সাদিক (আ.) থেকে বর্ণিত একটি রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে ঘটনাটি বানোয়াট।[২৭] হাদীসের রাভিদের অন্যতম ‘আবু হুরায়রা’ হাদীস জাল করার অভিযোগ অভিযুক্ত,[২৮] একইভাবে এ হাদীসের রাভিবৃন্দ হুসাইন কারাবিসী ও মিসওয়ার ইবনে মাখরামাহ যুহরি ইলমে রিজালে যঈফ (দূর্বল) ও অনির্ভরযোগ্য হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে, এ কারণে তাদের থেকে বর্ণিত রেওয়ায়েত গ্রহণযোগ্য নয়।[২৯] সাইয়্যেদ মুর্তাযা, কারাবিসীকে আহলে বাইতের (আ.) সাথে শত্রুতা পোষণকারী নাসেবি বলেছেন।[৩০] তার ভাষ্যমতে এ ঘটনা যদি সত্য হত, তাহলে হজরত আলীর (আ.) শত্রু বনু উমাইয়া ও তাদের সমর্থকরা কেন হজরতের (আ.) সম্মান ও ব্যক্তিত্ব নষ্ট করার জন্য এ ঘটনাটিকে ব্যবহার করেনি?[৩১]
বিশিষ্ট ঐতিহাসিক ও গবেষক জাফার মুর্তাযা আমেলী (মৃত্যু ১৪৪১ হি.) আবু জাহলের কন্যার জন্য হজরত আলীর (আ.) বিয়ের প্রস্তাব প্রেরণ সংশ্লিষ্ট বর্ণনাগুলো পরস্পর সাংর্ঘষিক উল্লেখ করে তিনি এ ঘটনার মিথ্যা প্রমাণে ১৩টি দলীল উল্লেখ করেছেন।[৩২]
গ্রন্থসূত্র
গ্রন্থপঞ্জি
- ইবনে আবিল হাদিদ, আব্দুল হামিদ, শরহে নাহজুল বালাগাহ, তাহকীক: মুহাম্মাদ আবুল ফাযল ইব্রাহিমী, দারু ইহিয়াইল কুতুবিল আরাবিয়্যাহ।
- ইবনে আসীর, মাজদুদ্দীন, আন নিহায়াতু ফি গারিবিল হাদিস ওয়াল আসার, তাহকিক: মাহমুদ মোহাম্মাদ তানাহি, কোম, ইসমায়িলিয়ান, চতুর্থ সংস্করণ, ১৩৬৪ ফার্সি সন।
- ইবনে বাতরিক, ইয়াহিয়া, উমদাতু উয়ুনি সিহাহিল আখবার ফি মানাকিবি ইমামিল আবরার, কোম, আন নাশরুল ইসলামিয়া, ১৪০৭ হি.।
- ইবনে হাম্বাল, আহমাদ, মুসনাদে আহমাদ, বৈরুত, দারু সাদের।
- ইবনে সাজিস্তানি, সালমান, সুনানে আবি দাউদ, বৈরুত, দারুল ফিকর, ১৪১০ হি.।
- ইবনে শাযান, ফাযল, আল-ইযাহ, তাহকীক: জালালুদ্দীন হুসাইনি, তেহরান, মুআসসিসাতু ইন্তিশারাত, ১৩৫১ ফার্সী সন।
- ইবনে শাহিন, উমার, ফাযায়িলু সাইয়্যিদাতিন নিসা, তাহকীক: আবু ইসহাক, আল-কাহেরা (কায়রো), মাকতাবাতুত তারবিয়্যাতিল ইসলামিয়াহ, ১৪১১ হি.।
- ইবনে আরাবি, মুহাম্মাদ, আহকামুল কুরআন, বৈরুত দারুল ফিকর।
- ইবনে কুদামাহ, আব্দুল্লাহ ইবনে আহমাদ, আল-মুগনী, বৈরুত, দারুল কিতাবিল আরাবি।
- ইবনে মাজাহ, মুহাম্মাদ, সুনানে ইবনে মাজাহ, তাহকীক: মুহাম্মাদ ফুয়াদ, দারুল ফিকর।
- ইবনে মাগাযেলী, আলী, মানাকেবে আলী ইবনে আবি তালিব, ইন্তিশারাত সিবতুন নাবি, ১৪২৬ হি.।
- ইবনে মানযুর, মুহাম্মাদ ইবনে মুকাররাম, লিসানুল আরাব, বৈরুত, দারু সাদের।
- ইজি, আব্দুর রাহমান ইবনে আহমাদ, আল-মাওয়াকেফ, তাহকীক: আব্দুর রহমান উমাইরাহ, বৈরুত, দারুল জালিল, ১৪১৭ হি.।
- বুখারি, মুহাম্মাদ ইবনে ইসমাঈল বুখারি, সহিহ আল-বুখারি, বৈরুত, দারুল ফিকর, ১৪০১ হি.।
- তুসতারি, মুহাম্মাদ তাকী, কামুসুর রিজাল, তাহকীক: মুআসসিসাতুন নাশরিল ইসলামি, কোম, আন-নাশরুল ইসলামি, ১৪২৮ হি.।
- খাযযায কুম্মি, আলী, কিফায়াতুল আসার ফীন নাসসি আলাল আইম্মাতিল ইসনা আশার, তাহকীক: আব্দুল লাতি হুসাইনি, কোম, বিদার, ১৪০১ হি.।
- রাগেব ইসফাহানী, হুসাইন ইবনে মুহাম্মাদ, মুফরাদাতিল আলফাযিল কুরআন, তাহকীক: সাফওয়ান আদনান দাউদি, তালিয়াতিন নূর, ১৪২৬ হি.। সুবহানী, জাফার, পেঝুহেশি দার শেনাখত ওয়া ইসমাতে ইমাম, মাশহাদ, বুনিয়াদে পেঝুহেশ হায়ে ইসলামি, ১৩৮৯ ফার্সি সন।
- সাইয়্যেদ মুর্তাযা, আলী ইবনে হুসাইন, আশ-শাফী ফীল ইমামাহ, তেহরান, মুআসসিসাতুস সাদিক, দ্বিতীয় সংস্করণ, ১৪১০ হি.।
- সাইয়্যিদ মুর্তাযা, আলী ইবনে হুসাইন, তানযীহুল আনবিয়া, কোম, আশ-শারিফ আর-রাযী, ১২৫০ হি.।
- সুয়ূতী, জালালুদ্দিন, আস-সাগূরিল বাসিমাহ ফী মানাকিবিস সাইয়্যিদাতি ফাতিমাহ, জামিয়াতুল আল ওয়াল আসহাব, প্রথম সংস্করণ, ১৪৩১ হি.।
- শহীদে আওয়াল, মুহাম্মাদ ইবনে মাক্কি, যিকরিশ শিয়াহ ফী আহকামিশ শারিয়াহ, তাহকীক: মুআসসিসাতু আলিল বাইত, কোম, মুআসসিসাতু আলিল বাইত ১৪১৯ হি.।
- শেইখ সাদুক, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আল-এতেকাদাত, তাহকীক: ইসাম আব্দুস সাইয়্যিদ, দারুল মুফিদ, দ্বিতীয় সংস্করণ, ১৪১৪ হি.।
- শেইখ সাদুক, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আল-আমালী, মুআসসিসাতুল বা’সাহ, ১৪১৭ হি.।
- শাইখ সাদুক, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, আল-খিসাল, তাহকীক: আলী আকবার গাফফারি, জামাআতুল মুদাররেসীন ফীল হাওযাতিল ইলমিয়া।
- শেইখ সাদুক, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, মান লা ইয়াহদুরুহুল ফাকীহ, তাহকীক: আলী আকবার গাফফারি, কোম, জামেয়ে মুদাররেসীন, দ্বিতীয় সংস্করণ ১৪০৪ হি.।
- শেইখ তুসি, মুহাম্মাদ ইবনে হাসান, আল-আমালী, কোম, দারুস সাকাফাহ, ১৪১৪ হি.।
- শেইখ মুফিদ, মুহাম্মাদ ইবনে মুহাম্মাদ, আল-আমালি, বৈরুত, দারুল মুফিদ, ১৪১৪ হি.।
- ফাত্তাল নিশাবুরি, মুহাম্মাদ, রাওযাতুল ওয়ায়েযীন, কোম, মানশুরাতে রাযী।
- ফাখরুদ্দীন রাযী, মুহাম্মাদ ইবনে উমার, আত-তাফসীরুল কাবীর, তেহরান, দারুল কুতুবিল আলামিয়াহ।
- ফাযলি, আব্দুল হাদী, উসুলুল হাদীস, বৈরুত, মুআসসিসাতু উম্মুল কোরা লিত-তাহকীক ওয়ান নাশর, তৃতীয় সংস্করণ, ১৪২১ হি.।
- মাজলিসী, মুহাম্মাদ বাকির, বিহারুল আনওয়ার, মুআসসিসাতুল ওয়াফা, ১৪০৩ হি.।
- মুর্তাযা আমেলি, জাফার, আস-সাহিহ মিন সিরাতিল ইমাম আলী, কোম, উলাউল মুর্তাযা, ১৪৩০ হি.।
- মাগরেবি, নো’মান ইবনে মুহাম্মাদ, শারহুল আখবার ফী ফাযায়িলিল আইম্মাতিল আতহার, তাহকীক: মুহাম্মাদ হুসাইনি জালালি, কোম, মুআসসিসাতুন নাশরিল ইসলামি।
- নিশাবুরি, মুসলিম ইবনে হুজ্জাজ, সহিহ মুসলিম, বৈরুত, দারুল ফিকর।
- বাহরানি, হাশিম, আল-বুরহান ফী তাফসীরিল কুরআন, কোম, মুআসসিসাতুল বা’সাহ।
- ইবনে শাহরে আশুব, মুহাম্মাদ ইবনে আলী, মানাকেবে আলে আবি তালিব (আ.), কোম, আল্লামা, প্রথম সংস্করণ, ১৩৭৯ হি.।