Automoderated users, confirmed, templateeditor
১,৭৬২টি
সম্পাদনা
৩৩৫ নং লাইন: | ৩৩৫ নং লাইন: | ||
আমার উম্মতের মধ্যে দু’টি দল সংশোধিত হলে আমার উম্মত সংশোধিত হবে, আর যদি তারা ফাসিদ (চরিত্রহীন) হয়ে যায় তাহলে আমার উম্মতও ফাসিদ (চরিত্রহীন) হয়ে যাবে। তাঁকে (সা.) জিজ্ঞেস করা হল; হে আল্লাহর রাসূল! ঐ দু’টি দল কারা। তিনি (সা.) বললেন: ফকীহ ও শাসকগণ।<ref>শেইখ সাদুক, খিসাল, ১৩৬২ সৌরবর্ষ, খণ্ড ১, পৃ. ৩৭।</ref> | আমার উম্মতের মধ্যে দু’টি দল সংশোধিত হলে আমার উম্মত সংশোধিত হবে, আর যদি তারা ফাসিদ (চরিত্রহীন) হয়ে যায় তাহলে আমার উম্মতও ফাসিদ (চরিত্রহীন) হয়ে যাবে। তাঁকে (সা.) জিজ্ঞেস করা হল; হে আল্লাহর রাসূল! ঐ দু’টি দল কারা। তিনি (সা.) বললেন: ফকীহ ও শাসকগণ।<ref>শেইখ সাদুক, খিসাল, ১৩৬২ সৌরবর্ষ, খণ্ড ১, পৃ. ৩৭।</ref> | ||
=শিয়া আকিদায় মহানবির (সা.) স্থান ও মর্যাদা= | ==শিয়া আকিদায় মহানবির (সা.) স্থান ও মর্যাদা== | ||
শিয়া আকিদার ভিত্তিতে, হযরত মুহাম্মাদ (সা.) হলেন আল্লাহর নবি ও | শিয়া আকিদার ভিত্তিতে, হযরত মুহাম্মাদ (সা.) হলেন আল্লাহর [[নবি]] ও [[রাসূল]]। আর যেহেতু তিনি খাতামুল আম্বিয়া এজন্য তারপর আর কোন নবি আসবে না। তিনি (সা.) [[উলুল আযম]] নবিগণের একজন এবং মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মানবজাতির জন্য নতুন শরিয়ত এনেছেন। ১৪ জন [[চৌদ্দ মাসুম (আ.)|মাসুমের]] মাঝে আল্লাহর নবি (সা.) হলেন প্রথম ব্যক্তি। তিনি শুধুমাত্র [[ওহি]] গ্রহণে [[ইসমাত বা নিষ্পাপত্বা|ইসমাত]] তথা নিষ্পাপত্বের অধিকারী নন বরং তিনি তার জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে ইসমাতের অধিকারী। মহানবি (সা.) বিভিন্ন মুযিজার অধিকারী, পবিত্র কুরআন হল তাঁর সবচেয়ে বড় মুজিযা। (মহানবির (সা.) মুজিযাসমূহ দ্রষ্টব্য) | ||
=মহানবির (সা.) রেওয়ায়েত কেন্দ্রীক রচিত গ্রন্থাবলি= | =মহানবির (সা.) রেওয়ায়েত কেন্দ্রীক রচিত গ্রন্থাবলি= |