বিষয়বস্তুতে চলুন

সূরা নাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:


=== '''নাযিলের স্থান ও ক্রমধারা''' ===
=== '''নাযিলের স্থান ও ক্রমধারা''' ===
সূরা নাস হচ্ছে মক্কী সূরা এবং এটি রাসূলুল্লাহর (সা.) উপর নাযিল হওয়া ২১তম সূরা। এটি কুরআনের বিদ্যমান পান্ডুলিপিতে ক্রমধারা অনুযায়ী ১১৪তম সূরা এবং ৩০ পারার অন্তর্গত। {আমুজিশে উলুমে কুরআন, খণ্ড ২, পৃ. ১৬৬} খ্যাতনামা মুফাসসির ও বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ আল মীযানের প্রণেতা আল্লামা সাইয়েদ তাবাতাবায়ী’র দৃষ্টিতে এ সূরাটি সূরা ফালাকের ন্যায় ‘মাদানী’ এবং কিছু হাদীস ও রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে উভয় সূরাই একসাথে রাসূলুল্লাহর (সা.) উপর নাযিল হয়েছে। {আল্লামা তাবাতাবায়ী, তাফসীরে আল মীযান, খণ্ড ২০, পৃ. ৩৯৫} অপরদিকে সমকালীন সময়ে শিয়া মাযহাবের অন্যতম মনীষী হযরত জাওয়াদ আমুলী উল্লেখ করেছেন যে, এ সূরাটি মক্কীও হতে পারে অথবা মাদানীও হতে পারে। কেননা সূরার বিষয়বস্তু মদীনার তুলনায় মক্কার অবস্থার সাথে বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ।
সূরা নাস হচ্ছে মক্কী সূরা এবং এটি রাসূলুল্লাহর (সা.) উপর নাযিল হওয়া ২১তম সূরা। এটি কুরআনের বিদ্যমান পান্ডুলিপিতে ক্রমধারা অনুযায়ী ১১৪তম সূরা এবং ৩০ পারার অন্তর্গত। {আমুজিশে উলুমে কুরআন, খণ্ড ২, পৃ. ১৬৬} খ্যাতনামা মুফাসসির ও বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ আল [[মীযান|মীযানের]] প্রণেতা [[আল্লামা সাইয়েদ তাবাতাবায়ী]]’র দৃষ্টিতে এ সূরাটি সূরা ফালাকের ন্যায় ‘মাদানী’ এবং কিছু হাদীস ও রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে উভয় সূরাই একসাথে রাসূলুল্লাহর (সা.) উপর নাযিল হয়েছে। {আল্লামা তাবাতাবায়ী, তাফসীরে আল মীযান, খণ্ড ২০, পৃ. ৩৯৫} অপরদিকে সমকালীন সময়ে শিয়া মাযহাবের অন্যতম মনীষী হযরত [[জাওয়াদ আমুলী]] উল্লেখ করেছেন যে, এ সূরাটি মক্কীও হতে পারে অথবা মাদানীও হতে পারে। কেননা সূরার বিষয়বস্তু মদীনার তুলনায় মক্কার অবস্থার সাথে বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ।


=== '''আয়াতের সংখ্যা ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্যাবলি''' ===
=== '''আয়াতের সংখ্যা ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্যাবলি''' ===
Automoderated users, confirmed, templateeditor
১,৭১৭টি

সম্পাদনা