Automoderated users, confirmed, templateeditor
১,৭২১টি
সম্পাদনা
(→নামকরণ) |
(→নামকরণ) |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
=== '''নামকরণ''' === | === '''নামকরণ''' === | ||
আলোচ্য সূরাকে ‘''সূরা নাস''’ হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। ‘নাস’ অর্থ হচ্ছে মানুষ বা জনগণ। এ শব্দটি সূরার প্রথম আয়াতের অংশ থেকে নেয়া হয়েছে। এ সূরাকে ‘মুয়াউজ্জাহ’ সূরাও বলা হয়। কারণ [[শয়তানের প্ররোচনা]], কুমন্ত্রণা এবং মানুষের অনিষ্ট হতে রক্ষা পেতে আল্লাহর নিকট সাহায্য প্রার্থনার উদ্দেশ্যে এ সূরাটি পাঠ করা হয়। এছাড়া মানুষ বিভিন্ন উদ্বিগ্নতা, সংকট ও বালা-মুসিবাতের সময় এ অবস্থা হতে মুক্তি লাভ এবং আল্লাহর নিকট আশ্রয় কামনা করে এ সূরা তেলাওয়াত করে। এ কারণে এ সূরাটি দোয়া ও তাবিজ হিসেবে বিশেষভাবে ফলদায়ক। কাজেই সূরা নাস ও ফালাককে মুয়াউজ্জাতাঈন সূরাদ্বয় তথা শত্রুর অনিষ্ট থেকে রক্ষাকবচ সূরা হিসেবেও অভিহিত করা হয়। {দানেশনামেহ কুরআন, খণ্ড ২, পৃ. ১২৭১} | আলোচ্য সূরাকে ‘'''সূরা নাস'''’ হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। ‘নাস’ অর্থ হচ্ছে মানুষ বা জনগণ। এ শব্দটি সূরার প্রথম আয়াতের অংশ থেকে নেয়া হয়েছে। এ সূরাকে ‘মুয়াউজ্জাহ’ সূরাও বলা হয়। কারণ [[শয়তানের প্ররোচনা]], কুমন্ত্রণা এবং মানুষের অনিষ্ট হতে রক্ষা পেতে আল্লাহর নিকট সাহায্য প্রার্থনার উদ্দেশ্যে এ সূরাটি পাঠ করা হয়। এছাড়া মানুষ বিভিন্ন উদ্বিগ্নতা, সংকট ও বালা-মুসিবাতের সময় এ অবস্থা হতে মুক্তি লাভ এবং আল্লাহর নিকট আশ্রয় কামনা করে এ সূরা তেলাওয়াত করে। এ কারণে এ সূরাটি দোয়া ও তাবিজ হিসেবে বিশেষভাবে ফলদায়ক। কাজেই সূরা নাস ও ফালাককে মুয়াউজ্জাতাঈন সূরাদ্বয় তথা শত্রুর অনিষ্ট থেকে রক্ষাকবচ সূরা হিসেবেও অভিহিত করা হয়। {দানেশনামেহ কুরআন, খণ্ড ২, পৃ. ১২৭১} | ||
=== '''নাযিলের স্থান ও ক্রমধারা''' === | === '''নাযিলের স্থান ও ক্রমধারা''' === |