সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি

wikishia থেকে
সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি

সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসুল সাদাতি (১৯৬০-২০২৪ ইং); সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি নামে সুপরিচিত, শিয়া আলেম, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ এবং ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের অষ্টম রাষ্ট্রপতি। রায়িসি কোমমাশহাদের হাওয়া ইলমিয়াহসহ শহীদ মোতাহহারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা সম্পন্ন করেন। রায়িসি ‘জামে রুহানিয়াত মোবারেয’র (ইরানের রাজনীতির সাথে জড়িত আলেমদের সক্রিয় সংগঠন) সদস্য। তিনি ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের বিভিন্ন সরকারের আমলে বিভিন্ন পর্যায়ে সরকারি দায়িত্ব পালন করেছেন, যেমন: বিচার বিভাগের প্রধান, অ্যাটর্নি জেনারেল, জেনারেল ইন্সপেকশন অর্গানাইজেশনের প্রধান, রুহানিদের বিশেষ আদালতের প্রসিকিউটর এবং বিশেষজ্ঞ পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি তিন বছর আস্তানে কুদসে রাজাভির দায়িত্বেও ছিলেন। সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি ১৯ মে ২০২৪ তারিখে ভারযাকান ও জুলফা অঞ্চলের মধ্যবর্তী এক স্থানে আকাশ পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে প্রাণ হারান। ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের রাষ্ট্রব্যবস্থায় যারা দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় প্রাণ হারায় তাদেরকে শহীদ হিসেবে গণ্য করা হয়। এই কারণে রায়িসিকে ‘শহীদে খেদমত’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

জীবনী ও শিক্ষা

ইব্রাহিম রায়িসি ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৬০ সালে মাশহাদে জন্মগ্রহণ করেন।পিতা-মাতার দিক থেকে তিনি জায়েদ বিন আলীর বংশধর। তিনি মাশহাদের নবাব মাদ্রাসা থেকে তার ধর্মীয় শিক্ষা জীবন শুরু করেন এবং ১৯৭৬ সালে হাওযা ইলমিয়া কোমে শিক্ষা অব্যাহত রাখেন। তিনি কোমে ইয়াদুল্লাহ দুযদুযানি, সাইয়্যেদ আলী মুহাক্কেক দামাদ, আলী আকবার মিশকিনী, আহমাদ বেহেশতি, মুর্তাযা মোতাহহারি এবং হুসাইন নূরী হামেদানির ন্যায় পণ্ডিতগণের নিকট শিক্ষা লাভ করেন।[১] এছাড়াও তিনি মুহাম্মাদ হাসান মারআশি শুশতারি, সাইয়্যেদ মাহমুদ হাশেমি শাহরুদী, আগা মুজতবা তেহরানি, আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী ও অন্যান্যদের দারসে খারিজে অংশগ্রহণ করেছেন।[১] তিনি শহীদ মোতাহহারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিকাহ ও আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন।[২] ১৩৬২ ফার্সি সনে সাইয়্যেদ আহমাদ ইলমুল হুদার কন্যা জামিলা ইলমুল হুদার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।[৩]

ইসলামী বিপ্লবের পূর্বে সংগ্রামী রায়িসি

রায়িসি স্বয়ং নিজেই বলেছেন, ইসলামী বিপ্লবের পূর্বের বছরগুলোতে সংগ্রামী কর্মকাণ্ডের কারণে তিনি সাভাক কর্তৃক গ্রেপ্তার হন।[৫] এছাড়াও তিনি ধর্মীয় ছাত্রদের সাথে পাহলভি সরকার কর্তৃক নির্বাসিত আলেমগণের সাথে সাক্ষাত করতে যেতেন, যেমন ইরানশাহরে নির্বাসিত হওয়া আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ীর সাথে সাক্ষাত করতে ঐ শহরে যান।[৬] ৭ই জানুযারী, ১৯৭৮ তারিখে ইমাম খোমেনীর (র.) বিরুদ্ধে একটি অবমাননাকর নিবন্ধ প্রকাশের পর রায়িসি বিভিন্ন প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন, যার অধিকাংশই আয়াতুল্লাহ বুরুজের্দী মাদ্রাসা (খান মাদ্রাসা) থেকে শুরু হয়েছিল।[৭] এছাড়াও তিনি ১৯৭৯ সনের শুরুর দিকে ইমাম খোমেনীকে ইরানে ফিরতে বাধা দেওয়ার লক্ষ্যে বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়াকে কেন্দ্র করে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলেমগণের প্রতিবাদ সমাবেশেও উপস্থিত ছিলেন।[৮]

আস্তানে কুদস রাজাভির দায়িত্ব

জনাব রায়িসি ৭ই মার্চ, ২০১৬ সনে আব্বাস ওয়ায়েয তাবাসি’র মৃত্যুর পর ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতার নির্দেশে আস্তানে কুদস রাজাভি’র প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন[১০] এবং ২০১৯ সনের মার্চ পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেন[১১] রায়িসির দায়িত্বকালীন সময়ে আস্তানে কুদস রাজাভির অনেক উন্নয়ন সাধিত হয়। যেমন, দৈনিক ৩ হাজার যিয়ারতকারী ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ‘যিয়ারতকারীর শহর’ নির্মাণ এবং ইমাম রেযার (আ.) মাযারের সীমানার চারপাশে জিয়ারতকারীদের আবাসন সুবিধার জন্য অসংখ্য আবাসিক স্থাপনা নির্মাণ।[১২]

রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড

ইরানের ইসলামী বিপ্লবের পর, ইব্রাহিম রায়িসি ২০ বছর বয়সে কারাজ প্রসিকিউটর অফিসে তার বিচারিক কার্যক্রম শুরু করেন। একই সময়ে তিনি কিছু দিনের জন্য হামাদান প্রসিকিউটর অফিসের দায়িত্বে ছিলেন।[১৪] এছাড়াও তিনি অন্যান্য যে উল্লেখযোগ্য দায়িত্বগুলো পালন করেছেন তা নিম্নরূপ:

  • ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৪ সন পর্যন্ত তেহরানের প্রসিকিউটর [৪]
  • ১৯৯৪ থেকে ২০০৪ সন পর্যন্ত ইরানের জেনারেল ইন্সপেকশন অর্গানাইজেশনের প্রধান[৫]
  • ২০০৪ থেকে ২০১৪ সন পর্যন্ত বিচার বিভাগের উপপ্রধান[৬]
  • ২০০৬ সন পর্যন্ত বিশেষজ্ঞ পরিষদে দক্ষিণ খোরাসানের প্রতিনিধি
  • ২০১২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বিশেষ রুহানি আদালতের প্রসিকিউটর[৭]
  • ২০১৩ থেকে ২০২১ ফার্সি সন পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল
  • ২০১৮[২০] থেকে ২০২১ সন[৮] পর্যন্ত ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রধান বিচারপতি
  • ২০২১ সালে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের রাষ্ট্রপতি[৯]
  • ১৯৯৭ ফার্সি সনে জামে রুহানিয়াত মোবারেয’র কেন্দ্রীয় পরিষদের সদস্যপদ[২৩]

ফিলিস্তিন ও প্রতিরোধ অক্ষের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন

জাতিসংঘের ৭৮তম সাধারণ অধিবেশনে সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি সকলের সামনে কুরআন তুলে ধরেন এবং এর থেকে আয়াত তিলাওয়াত করেন[২৪]

সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি প্রতিরোধ অক্ষের অন্যতম সমর্থক হিসেবে সুপরিচিত। তিনি রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে শুরুতেই মন্ত্রীসভার বেশ কয়েকজন সদস্যকে সাথে নিয়ে সিরিয়া সফর করেন এবং দামেস্কে ফিলিস্তিনি বিভিন্ন সংগঠনের এবং লেবাননের হিজবুল্লাহর নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠকে মিলিত হন। রায়িসি হলেন ইরানের প্রথম রাষ্ট্রপতি, যিনি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের পর এবং দীর্ঘ ১৫ বছর পর দামেস্ক সফর করেন।[২৫] বার্তা সংস্থা ইরনা’র প্রতিবেদন অনুসারে, রায়িসি ‘তুফান আল-আকসা অভিযান’ ও গাজায় ইসরাইলি হামলার পর ১৬৫ দিনে গাজা এবং ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ দলগুলোর সমর্থনে ১০০ টিরও বেশী বিবৃতি প্রদান করেছেন।[২৬] একইভাবে তিনি জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনে বক্তব্য প্রদানকালে তার বক্তব্যের কিছু অংশে ইহুদিবাদী ইসরাইল কর্তৃক ফিলিস্তিন দখল এবং লেবাননসিরিয়ার আংশিক দখলের ইস্যুটি বিশেষভাবে স্থান পায়।[২৭]তিনি এ সম্পর্কে বলেন, ফিলিস্তিনি ভূমির ৭৫ বছরের দখলদারিত্ব এবং ঐ মজলুম জাতির উপর অত্যাচার-নিপীড়ন এবং নারী ও শিশু হত্যা অবসানের সময় কি এখনও আসেনি? ফিলিস্তিনি জাতির অধিকারকে স্বীকৃতি দেয়ার সময় কি এখনও হয়নি?[২৭]

পাঠদান

আস্তানে কুদসের দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি মাশহাদে দারসে খারিজ দিতেন। এছাড়াও তিনি তেহরান হাওযা ইলমিয়া এবং ইমাম সাদিক (আ.) বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মতুনে ফিকহি, কাওয়ায়েদে ফিকহি কাযা এবং ফিকাহ একতেসাদি বিষয়ে পাঠদান করতেন।[২২] সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসির রচনা সামগ্রির মধ্যে রয়েছে: কাওয়ায়েদে ফিকহি( ৩ খণ্ডের, বিচারিক, অর্থনৈতিক এবং ইবাদাত বিভাগের), এরস-এ বি-ওয়ারিস, তাআরোয আসল ওয়া যাহের দার ফিকহ ওয়া কানুন। এছাড়াও আইন, অর্থনীতি, ফিকাহ, সামাজিক ন্যায় বিচার, সাধারণ জীবনযাপন সংক্রান্ত বিভিন্ন বই তার দ্বারা প্রকাশিত হয়েছে।[২৪]

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু

১৯ মে, ২০২৪ তারিখে একটি বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প উদ্বোধনের জন্য পূর্ব আজারবাইজান সফর করা সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসিকে বহনকারি হেলিকপ্টারটি ফেরার পথে ভারযাকান ও জুলফা নামক অঞ্চলের মধ্যে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এই হেলিকপ্টারটিতে আরও সাতজন যেমন, ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ান, সর্বোচ্চ নেতার পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের প্রতিনিধি সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ আলী আলে হাশেম এবং পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্ণর মালেক রাহমাতিও উপস্থিত ছিলেন।[২৫] এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পর ইরানের জনসাধারণের অনেকে ইমাম রেযার (আ.) মাযার, হযরত মাসূমার (সা. আ.) মাযার এবং শাহ চেরাগের মাযারের ন্যায় ধর্মীয় স্থানগুলিতে সমবেত হন এবং ইরানের রাষ্ট্রপতির সুস্থতার জন্য সম্মিলিতভাবে দোয়া করেন।[৩৫]২০মে তারিখে হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায় এবং সংবাদমাধ্যমগুলো ইব্রাহিম রায়িসি এবং তার সঙ্গীদের মৃত্যুর সংবাদ দেয়।[৩৬] ইরানে যারা দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তারা শহীদ হিসেবে গণ্য হন। একারণেই রায়িসি এবং তার সঙ্গীদেরকে খেদমতের শহীদ হিসেবে স্মরণ করা হবে।[৩৭]

প্রতিক্রিয়া

রায়িসির মৃত্যুকে ঘিরে বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। ইমাম রেযার (আ.) মাযারে ইমাম রেযার (আ.) জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রস্তুতকৃত কর্মসূচী বাতিল করা হয়[৩৯] এবং মাযারের সবুজ পতাকা পরিবর্তন করে কালো পতাকা উড়ানো হয়।[৪] এছাড়াও ১ লা খোরদাদ ইরানের সমস্ত ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ এবং ফাইযিয়া মাদ্রাসায় ধর্মীয় শিক্ষার্থীদের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।[৪২] ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বেোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী শোক বার্তায় রায়িসিকে ‘আলেমে মুজাহিদ’ ও তার মৃত্যুকে শহীদ হিসেবে আখ্যায়িত করেন এবং ইরানে পাঁচদিন সাধারণ শোক ঘোষণা করেন।[৪৩] রাজনৈতিক ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্ববর্গরা যেমন মারজায়ে তাক্বলীদ, নাজাফের অন্যতম ফকীহ আয়াতুল্লাহ সিস্তানির দপ্তর এবং বিভিন্ন দেশের রাষ্টপ্রধানগণ ইরানের রাষ্ট্রপধানের মৃত্যুতে সমবেদনা জ্ঞাপণ করেছেন। সব মিলিয়ে পঞ্চাশটির বেশি রাষ্ট্রের প্রধান ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ ইরানের কর্মকর্তা ও জনগণের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন।[৪৪]একইভাবে লেবাননসিরিয়াতে ৩ দিন,[৪৫] তাজিকিস্তানে ২ দিন এবং ভারত,[৪৬] পাকিস্তান,[৪৭] তুরস্ক[৪৮] এবং ইরাকে একদিন সাধারণ শোক ঘোষণা করা হয়। ভিয়েনায় জাতিংঘ এবং এর সকল সদস্য রাষ্ট্রের পতাকা শ্রদ্ধার নিদর্শন স্বরূপ অর্ধনমিত করা হয়।[৪৯] এছাড়াও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ[৫১] এবং ভিয়েনায় আন্তর্জাতিক পরমাণু নিরাপত্তা সম্মেলনের সদস্যরা সভার শুরুতে শ্রদ্ধার প্রতীক স্বরূপ এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।

জানাজা ও দাফন

তেহরানে সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসির শেষবিদায় অনুষ্ঠানে জনতার ঢেউ

রায়িসি ও তার সাথে নিহত ব্যক্তিদের জানাযা ও শেষবিদায় অনুষ্ঠান ২১ মে, ২০২৪ তারিখে তাবরীয ও কোমে অনুষ্ঠিত হয়।[৫৩] ২২শে মে আয়াতুল্লাহ খামেনেয়ী’র ইমামতিতে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ে রায়িসি ও তার সঙ্গীদের উপর জানাযার নামাজ আদায় করা হয়।[৫৪] ২২ মে, বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের উপস্থিতিতে তেহরানে শেষবিদায় ও শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।[৫৫] এছাড়াও একইদিনে সন্ধ্যায় একটি বড় হলরুমে বিভিন্ন দেশের উচ্চপদস্থ রাজনৈতিক ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্বদের জন্য শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের ৯০ জন রাষ্ট্রপ্রধান ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।[৫৬] ২৩শে মে, শেষবিদায় অনুষ্ঠান বিরজান্দ এবং মাশহাদে অনুষ্ঠিত হয় এবং অতঃপর ইমাম রেযার (আ.) মাযারে দাফন করা হয়।[৫৭]

তথ্যসূত্র

  1. “যেন্দেগি নামে: সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি”, হামশাহরি নিউজ এজেন্সি।
  2. সাওয়াবেক ওয়া যেন্দেগি নামে হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন রায়িসি”, রেডিও নিউজ এজেন্সি।
  3. “যেন্দেগি নামে: সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি”, হামশাহরি নিউজ এজেন্সি।
  4. “যেন্দেগি নামে: সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি”, হামশাহরি নিউজ এজেন্সি।
  5. “যেন্দেগি নামে: সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি”, হামশাহরি নিউজ এজেন্সি।
  6. “যেন্দেগি নামে: সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি”, হামশাহরি নিউজ এজেন্সি।
  7. “যেন্দেগি নামে: সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি”, হামশাহরি নিউজ এজেন্সি।
  8. “যেন্দেগি নামে: সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি”, হামশাহরি নিউজ এজেন্সি।
  9. “যেন্দেগি নামে: সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি”, হামশাহরি নিউজ এজেন্সি।

গ্রন্থপঞ্জি

  • «سوابق و زندگینامه حجت الاسلام و المسلمین رئیسی» রেডিও নিউজ এজেন্সি, পরিদর্শনের তারিখ: ৩০ উরদিবেহেশত ১৪০৩ ফার্সি সন।
  • «زندگینامه: سید ابراهیم رئیسی», হামশাহরি নিউজ এজেন্সি, আপলোডের তারিখ: ৬ খোরদাদ ১৪০০ ফার্সি সন, পরিদর্শনের তারিখ:৩০ উরদিবেহেশত ১৪০৩ ফার্সি সন।