মিথ্যা

wikishia থেকে

মিথ্যা; অসত্য ও বাস্তবতা বিরোধী কথা এবং অপছন্দনীয় এক নৈতিক দোষ। মিথ্যা, কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত এবং পবিত্র কুরআনহাদীসে মিথ্যা বলতে নিষেধ করা হয়েছে। এছাড়া এ কর্মকে সকল মন্দের মূল এবং ঈমান ধ্বংস হওয়ার কারণ হিসেবেও পরিচয় করানো হয়েছে। মিথ্যা বলা হারাম, তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মিথ্যা বলার অনুমোদন রয়েছে; যেমন- মানুষের মধ্যকার বিভেদ ও কলহ নিরসনে এবং নিজের বা অন্য কারো জীবন বা সম্পদ রক্ষার্থে মিথ্যা বলা।

হাদীসে মিথ্যার বিভিন্ন পার্থিব ও পরকালীন পরিণতি সম্পর্কে বলা হয়েছে; যেমন- জনগণের সামনে আস্থার অযোগ্য হয়ে যাওয়া, হেয়-প্রতিপন্ন হওয়া, অভাবগ্রস্ত হয়ে যাওয়া, আল্লাহর আযাবের শিকার হওয়া, ঈমান ধ্বংস হয়ে যাওয়া এবং ফেরেশতাকূলের লানতের শিকার হওয়া ইত্যাদি।

হিংসা, কৃপণতা, ঈমানের দূর্বলতা ইত্যাদি বিষয়কে মিথ্যার নেপথ্য কারণ ও উদ্দীপক হিসেবে উল্লেখ করা হয়ে থাকে। মিথ্যার প্রভাব ও পরিণতির প্রতি মনোযোগী হওয়া এবং আয়াত ও হাদীসে মিথ্যা সম্পর্কে যে তিরস্কার করা হয়েছে তার প্রতি দৃষ্টি রাখা মিথ্যা বর্জনের অন্যতম উপায় হিসেবে গন্য।

পরিভাষা পরিচিতি

মিথ্যা; অসত্য ও বাস্তবতা বিরোধী কথা, নিন্দিত এক নৈতিক দোষ এবং কারো উদ্ধৃতি দিয়ে কোন কথা বলা যা আদৌ ঐ ব্যক্তি ব্যক্ত করেনি। মিথ্যার বিপরীতে রয়েছে সত্য, আর যে ব্যক্তি মিথ্যা বলে তাকে মিথ্যুক বলা হয়।

মিথ্যার অবস্থান

মিথ্যা, অত্যন্ত ঘৃণিত নৈতিক দোষগুলোর একটি[১] এবং সবচেয়ে নিকৃষ্ট গুনাহগুলোর অন্যতম।[২] কিছু কিছু রেওয়ায়েতে মিথ্যাকে সমস্ত মন্দের চাবিকাঠি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।[৩] মোল্লা আহমাদ নারাকীর ভাষ্যানুযায়ী বিভিন্ন আয়াত ও বহু সংখ্যক রেওয়ায়েতে মিথ্যা ও মিথ্যাচারের তিরস্কার করা হয়েছে।[[৪] এছাড়া বিভিন্ন হাদীস[৫] ও আখলাক বিষয়ক গ্রন্থে পৃথক পৃথক অধ্যায়ে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। উদাহারণ স্বরূপ আল-কাফী গ্রন্থে ((الکِذْب)) নামক অধ্যায়ে মিথ্যার তিরস্কারে ২২টি হাদীস আনা হয়েছে।[৬] ‘আকল’ (বুদ্ধিবৃত্তি) ও ‘জাহল’ (মূর্খতা)-এর সৈন্যদল সম্পর্কে ইমাম জাফর সাদিক (আ.) থেকে বর্ণিত এক রেওয়ায়েতে সত্যবাদীদেরকে আকলের সৈন্যদলের অন্তর্ভুক্ত এবং মিথ্যাবাদীদেরকে জাহলের সৈন্যদলের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।[[৭] পবিত্র কুরআনে মিথ্যাবাদীকে মহান আল্লাহর অভিশাপ ও ক্রোধের যোগ্য বলে উল্লেখিত হয়েছে।[৮] আখলাক তথা নৈতিকতা বিষয়ক গ্রন্থে ‘মিথ্যা’ একটি অপছন্দনীয় ও ঘৃণ্য নৈতিক বৈশিষ্ট্য হিসেবে আলোচিত হয়েছে।[৯]

ইমাম হাসান আসকারি (আ.) বলেছেন: ((جُعِلتِ الخَبائِثُ کُلها فی بَیت وَ جُعِل مِفتاحُها الکَذِبَ)) সমস্ত অশ্লীল কর্ম একটি ঘরে রাখা হয়েছে, যার চাবী হচ্ছে মিথ্যা।’[১০]

ফিকাহ শাস্ত্রের গ্রন্থসমূহে রোজা, হজ্জ, লেনদেনকসম[১১] বিষয়ক অধ্যায়েও মিথ্যার আলোচনা করা হয়েছে। যেমন এহরাম অবস্থায় যে সকল কাজ করা হারাম তম্মধ্যে মিথ্যা অন্যতম; হজ্জ বিষয়ক আলোচনায় বিষয়টির উপর আলোকপাত করা হয়েছে।[১২] একইভাবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (স.)-এর উপর মিথ্যারোপ রোজা ভঙ্গের অন্যতম কারণ, রোজা বিষয়ক আহকামের মধ্যে এ প্রসঙ্গে আলোচনা হয়।[১৩]

মিথ্যা কি কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত?

কিছু কিছু রেওয়ায়েতে মিথ্যাকে কবিরা গুনাহ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।[১৪] এ কারণে শহীদে সানী একে কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত বলে জ্ঞান করেছেন; মিথ্যা মানুষকে ন্যায়পরায়ণতা থেকে বের করে দেয়।[১৫] এতদসত্ত্বেও শেইখ আনসারী অপর কিছু রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে[১৬] এ সম্ভাবনার বিষয়টিও উত্থাপন করেছেন যে, মিথ্যা বলা ঐ অবস্থায় কবিরা গুনাহ হিসেবে গন্য হবে যখন তা মাফসাদাহ (অসুবিধা সৃষ্টিকারী, ক্ষতিকর কিছু) হিসেবে সাব্যস্ত হবে।[১৭]

একইভাবে কিছু কিছু রেওয়ায়েতে মহান আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল (স.)-এর প্রতি মিথ্যারোপকে কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।[১৮] কেউ কেউ এ সকল রেওয়ায়েতের উপর ভিত্তি করে এ সম্ভাবনা উত্থাপন করেছেন যে, মিথ্যা শুধুমাত্র উপরোক্ত ক্ষেত্রবিশেষে কবিরা গুনাহ হিসেবে বিবেচ্য। আবার কারো কারো মতে হাদীসগুলোতে (কবিরা গুনাহ বলতে) এ সকল ক্ষেত্রে মিথ্যা বললে গুনাহের কঠোরতার বিষয়টি নির্দেশ করা হয়েছে।[১৯]

মিথ্যার কারণ ও উদ্দীপক

মিথ্যার বিভিন্ন কারণ ও উদ্দীপকের কথা উল্লেখিত হয়েছে। একটি রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে মিথ্যা আত্মার কলুষতা থেকে উৎস লাভ করে।[২০] একইভাবে ঈমানের দূর্বলতা, শয়তানের কুমন্ত্রণা, কৃপণতাহিংসাকে মিথ্যার বলার কারণ এবং সম্পদ ও পদ অর্জনকে মিথ্যার উদ্দীপক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।[২১]

প্রভাব ও পরিণতি

মিথ্যার কতিপয় প্রভাব ও পরিণতি:

মিথ্যাবাদী আস্থার অযোগ্য হয়ে যায়: ইমাম আলী (আ.) থেকে বর্ণিত এক হাদীসে, মিথ্যাবাদীর সাথে বন্ধুত্বকে বর্জন করতে বলা হয়েছে; কেননা সে এতটাই মিথ্যা বলে যে, তার বলা সত্য কথাকেও (মানুষ আর) বিশ্বাস করে না।[২২]

মিথ্যাবাদীর ঈমান চলে যায়: ইমাম বাকির (আ.) থেকে বর্ণিত এক রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে ‘মিথ্যা ঈমানের আবাসকে ধ্বংস করে দেয়’।[২৩]

ঐশী আযাব: মহানবি (স.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, মিথ্যাকে পরিহার করো, মিথ্যা পাপ ও অত্যচারের অন্তর্ভুক্ত এবং মিথ্যাবাদী ও পাপাচারীর স্থান হচ্ছে আগুন।[২৪]

ফেরেশতাকূলের লানতের শিকার হওয়া: মহানবি (স.) বলেছেন, ‘মু’মিন যখন কোন ওজর ছাড়াই মিথ্যা বলে তখন ৭০ হাজার ফেরেশতা তাকে লানত করে এবং তার অন্তর থেকে এমন এক দূর্গন্ধ নির্গত হয় যা আরশ পর্যন্ত পৌঁছায়। মহান আল্লাহ এ মিথ্যা বলার কারণে ৭০ ব্যভিচারের গুনাহ -যার সবচেয়ে নিম্নস্তর হল মায়ের সাথে ব্যভিচার- তার আমলনামায় লিপিবদ্ধ করে দেন।[২৫]

এছাড়া অপর রেওয়ায়েতগুলোতে মিথ্যার যেসকল পরিণতির বিষয়ে ইঙ্গিত করা হয়েছে; সম্মান হারানো,[২৬] দরিদ্রতা[২৭] ও বিস্মৃতি[২৮]ইত্যাদি। মোল্লা আহমাদ নারাকী তার মে’রাজুস সাআদাহ গ্রন্থে বলেছেন, মিথ্যা মানুষকে হেয়-প্রতিপন্ন ও আস্থার অযোগ্য করে দেয়, মানুষের নিকট তার সম্মানহানীর কারণ এবং দুনিয়া ও আখেরাতে তার বদনামীর কারণ হয়।[২৯]

মিথ্যা থেকে দূরে থাকার উপায়

মোল্লা আহমাদ নারাকী’র মতে ‘মিথ্যা’ বর্জনে কিছু পর্যায় অতিক্রম করতে হবে যাতে সত্যবাদিতা মালাকাহ বা অভ্যাসে পরিণত হয়। যেমন: মিথ্যার তিরস্কারে যে সকল আয়াত ও রেওয়ায়েত বর্ণিত হয়েছে সেগুলোর প্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাখা। মিথ্যার পার্থিব ও পরকালী প্রভাব ও পরিণতির দিকে দৃষ্টি রাখা, যেমন- পরকালে আযাবের মুখোমুখি হওয়া এবং পৃথিবীতে অপমান ও আস্থার অযোগ্য হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

সত্যবাদিতার প্রভাব ও সুফলের প্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাখা। যে কোন কথা বলার আগে ভাবা। ফাসেক ও মিথ্যাবাদীদের সাহচর্য পরিহার করা।[৩০] বিশিষ্ট মারজায়ে তাকলীদ ও মুফাসসির নাসের মাকারেম শিরাযী তার ‘আখলাক দার কুরআন’ গ্রন্থে বলেছেন, মিথ্যার চিকিৎসা এর উৎস থেকে করতে হবে। উদাহারণ স্বরূপ যদি মিথ্যার প্রবণতা ঈমানের দূর্বলতা থেকে সৃষ্টি হয় তাহলে ঈমানকে শক্তিশালী করতে হবে; আর যদি কৃপণতাহিংসা থেকে উৎস লাভ করে থাকে তবে সেগুলোকে পরিহার করতে হবে। একইভাবে যারা মিথ্যা বলে তাদের থেকে দূরে থাকতে হবে এবং যে পরিবেশে মিথ্যার প্রতি উৎসাহিত করা হয় তা বর্জন করতে হবে।[৩১]

জায়েয মিথ্যা!

ইমাম আলী (আ.) বলেছেন: ((لَا يَجِدُ عَبْدٌ طَعْمَ الْإِيمَانِ حَتَّى يَتْرُكَ الْكَذِبَ هَزْلَهُ وَ جِدَّهُ.)) ‘হাসির ছলে বলা মিথ্যা বা সত্যিকারের মিথ্যাকে পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত বান্দা ঈমানের স্বাদ গ্রহণ করবে না।’ [৩২] মিথ্যা বলা হারাম[৩৩] তবে বিশেষ অবস্থায় জায়েয, আবার কখনো কখনো ওয়াজিবও।[৩৪] জরুরী অবস্থায়: জরুরী অবস্থায় (বাধ্য হয়ে) মিথ্যা বলা জায়েয;[৩৫] যেমন: যেখানে নিজের বা অন্যের জান ও মাল বিপদের মুখে থাকে।[৩৬]

মিমাংসা করতে: সংশোধন বা দুই পক্ষের মাঝে মিমাংসা করার ক্ষেত্রে মিথ্যা বলা জায়েয।[৩৭]

শত্রুর সাথে যুদ্ধের সময় কৌশলবশতঃ মিথ্যা বলা: একটি রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে শত্রুর বিরুদ্ধে কৌশল গ্রহণে মিথ্য বলা জায়েয।[৩৮]

স্ত্রী ও সন্তানকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি প্রদান

কিছু কিছু রেওয়ায়েতে স্ত্রীকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়া জায়েয বলা হয়েছে।[৩৯] এ কারণে নৈতিকতা বিষয়ক গ্রন্থসমূহে স্ত্রী ও সন্তানকে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি প্রদান করা, যে সকল ক্ষেত্রে মিথ্যা বলা জায়েয সেগুলোর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।[৪০] অবশ্য শিয়া ফকীহগণ স্ত্রীর সাথে মিথ্য বলাকে জায়েয মনে করেন না।[৪১] পাশাপাশি এ কথাও বলা হয়েছে এ সংশ্লিষ্ট রেওয়ায়েতগুলো পবিত্র কুরআনের ঐ সকল আয়াতের সাথে সাংঘর্ষিক যেগুলোতে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকে অনুচিত বলা হয়েছে,[৪২] ( (( وَأَوْفُوا بِالْعَهْدِ ۖ إِنَّ الْعَهْدَ كَانَ مَسْئُولًا))- ‘প্রতিশ্রুতি রক্ষা করো, নিশ্চিয় প্রতিশ্রুতির বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হবে’।) একইভাবে যে রেওয়ায়েতগুলোতে পূরণ না করার উদ্দেশ্য নিয়ে প্রতিশ্রুতি প্রদানকে নিষেধ করা হয়েছে সেগুলোর সাথেও সংঘর্ষিক।[৪৩] এতদসত্ত্বেও কারো কারো মতে এ ধরনের রেওয়ায়েতের বিষয়বস্তুর উপর আমল করা প্রতিপালনের ক্ষেত্রে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে এবং সন্তানকে মিথ্যা বলা ও প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের প্রতি উদ্বুদ্ধ করতে পারে।[৪৪] (কোন কোন গবেষকের মতে, যদি এ বিষয়ে বর্ণিত রেওয়ায়েতগুলোকে গ্রহণ করি, তবে স্ত্রীর সাথে মিথ্যা বলা তখন জায়েয হবে যখন তা পারিবারিক সম্পর্ক সংশোধন ও শক্তিশালী হওয়ার কারণ হয়। কিন্তু ফকীহগণ সনদগত ও প্রয়োগগত কিছু সমস্যার কারণে স্ত্রীর সাথে মিথ্যা বলা জায়েয হওয়া প্রসঙ্গে বিদ্যমান হাদীসগুলোকে গ্রহণ করেন নি।)

তথ্যসূত্র

  1. নারাকী, মে’রাজুস সাআদাহ, পৃ. ৫৭৩।
  2. দ্রষ্টব্য, নারাকী, জামেউস সাআদাত, মুআসসেসাতুল আ’লামী লিল-মাতবুআত, খ. ২, পৃ. ৩৩২।
  3. মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি., খণ্ড ৬৯, পৃ. ২৬৩।
  4. নারাকী, মে’রাজুস সাআদাহ, পৃ. ৫৭৩।
  5. দ্রষ্টব্য, কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ২, পৃ. ৩৩৮-৩৪৩।
  6. দ্রষ্টব্য, কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ২, পৃ. ৩৩৮-৩৪৩।
  7. দ্রষ্টব্য, কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ১, পৃ. ২১।
  8. নূর : ৭।
  9. দেখুন; নারাকী, জামেউস সাআদাত, মুআসসাসাতু আ’লামি লিল-মাতবুআত, খ. ২, পৃ.৩৩২-৩৩৮।
  10. মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৬৯, পৃ. ২৬৩।
  11. দেখুন; ইমাম খোমেনি, তাহরিরুল ওয়াসিলা, খ. ২, পৃ. ১১০-১১১।
  12. ইমাম খোমেনি, তাহরিরুল ওয়াসিলা, খ. ১, পৃ. ৩৯৯।
  13. তাবাতাবায়ী ইয়াযদি, আল-উরওয়াতুল উসকা, ১৪২০ হি., খ. ৩, পৃ. ৫৪৯।
  14. দেখুন: শেইখ আনসারী], মাকাসেব, তুরাসুশ শেইখিল আ’যাম, খ. ২, পৃ. ১২।
  15. শাহীদুস সানী, আর-রাওযাতুল বাহিয়াহ, ১৩৯৮ হি., খ. ৩, পৃ. ১২৯।
  16. দেখুন: কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ ২, পৃ. ৩৩৮, হা নং ২।
  17. শেইখ আনসারী, মাকাসেব, তুরাসুশ শেইখিল আ’যাম, খ. ২, পৃ. ১৩ ও ১৪।
  18. দেখুন: মুহাদ্দেস নূরী, ওয়াসায়েলুশ শিয়া, ১৪০৯ হি., খ. ১২, পৃ. ২৪৮।
  19. শেইখ আনসারী, মাকাসেব, তুরাসিশ শেইখিল আ’যাম, খ. ২, পৃ. ১৩।
  20. মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩, খ. ৬৯, পৃ. ২৬২।
  21. মাকারেম শিরাযী, আখলাক দার কুরআন, ১৩৭৭ ফার্সি সন, খ. ৩, পৃ. ২৩৪-২৩৬।
  22. কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ২, পৃ. ৩৪১, হা. নং ১৪।
  23. কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ২, পৃ. ৩৩৯, হা নং ৪।
  24. মুহাদ্দিস নূরী, মুস্তাদরাকুল ওয়াসায়েল, ১৪০৭ হি., খ. ৯, পৃ. ৮৮।
  25. মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি. খ. ৬৯, পৃ. ২৬৩।
  26. মুহাদ্দিস নূরী, মুস্তাদরাকুল ওয়াসায়েল, ১৪০৮ হা., খ. ৯, পৃ. ৮৭।
  27. কুম্মি, সফিনাতুল বিহার, ১৩৬৩ ফার্সি সন, খ. ৭, পৃ. ৪৫৫
  28. কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ২, পৃ. ৩৪১, হা নং ৪।
  29. নারাকী, মে’রাজুস সায়াদাহ, পৃ. ৫৭৩।
  30. নারাকী, মে’রাজুস সায়াদাহ, পৃ. ৫৭৮-৫৮০।
  31. মাকারেম শিরাযী, আখলাক দার কুরআন, ১৩৭৭ ফার্সি সন, খ. ৩, পৃ. ২৩৫-২৩৬।
  32. কুলাইনি, আল-কাফী, খ. ২, পৃ. ৩৪০, হা. নং. ১১।
  33. শেইখ আনসারী, মাকাসেব, তুরাসুশ শাইখিল আ’যাম, খ. ২, পৃ. ২১।
  34. নারাকী, মে’রাজুস সায়াদাহ, পৃ. ৫৭৫।
  35. শেইখ আনসারী, মাকাসেব, তুরাসুশ শাইখিল আ’যাম, খ. ২, পৃ. ২১।
  36. শেইখ আনসারী, মাকাসেব, তুরাসুশ শাইখিল আ’যাম, খ. ২, পৃ. ২১।
  37. শেইখ আনসারী, মাকাসেব, তুরাসুশ শাইখিল আ’যাম, খ. ২, পৃ. ৩১।
  38. সাদুক, মান লা ইয়াহযারহুল ফাফীহ, তেহরান, খ. ২, পৃ. ৩৫৯।
  39. কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ২, পৃ. ৩৪২, হা. নং ১৮।
  40. দেখুন; নারাকী, জামেউস সায়াদাহ, মুআসসাতুল আ’লামি লিল-মাতবুআত, খ. ২, পৃ. ২৩৬-২৩৭।
  41. দেখুন; ইমাম খোমেনি, আল-মাকাসেবুল মুহাররামাহ, ১৩৮১ ফার্সি সন, খ. ২, পৃ. ১৪০; তাবাতাবায়ী হাকিম, মিনহাজুস সালেহীন (আল-মুহাশশি লিল-হাকিম), খণ্ড ২, পৃ. ১৫।
  42. ইসরা : ৩৪।
  43. মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি., খ. ১০১, পৃ. ৭৩।
  44. ইরাভানি, আসলে সেদাকাত দার কুরআন ও তাহলিলে মাওয়ারেদে জাওয়াযে কেযব, পৃ. ১২৬।