হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি (উৎস দেখুন)
১৬:৪৯, ৭ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
, ৭ অক্টোবরসম্পাদনা সারাংশ নেই
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২২ নং লাইন: | ২২ নং লাইন: | ||
|জীবনকাল = ৬৩ বছর | |জীবনকাল = ৬৩ বছর | ||
}} | }} | ||
'''হযরত মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল মুত্তালিব ইবনে হাশেম''' (আরবি: محمد بن عبد الله بن عبد المُطّلِب بن هاشم) ইসলামের নবি, [[উলুল আযম]] নবিগণের (আ.) অন্যতম এবং মহান আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবি। তাঁর প্রধান [[মুজিযা]] হল [[কুরআন]]। | '''হযরত মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল মুত্তালিব ইবনে হাশেম''' (আরবি: '''{{Arabic|محمد بن عبد الله بن عبد المُطّلِب بن هاشم'''}}) ইসলামের নবি, [[উলুল আযম]] নবিগণের (আ.) অন্যতম এবং মহান আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবি। তাঁর প্রধান [[মুজিযা]] হল [[কুরআন]]। | ||
মহানবি হযরত মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম) [[আরব উপদ্বীপে]] মক্কার মুশরিক সমাজে জন্মগ্রহণ করলেও কখনও তিনি মূর্তিপূজা করেননি। ৪০ বছর বয়সে [[নবুয়্যতের]] আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। তাওহিদের (একত্ববাদ) প্রতি আহবান ছিল তাঁর সবচেয়ে বড় বার্তা। তাঁকে প্রেরণের উদ্দেশ্য ছিল মানুষের নৈতিক দিকের পূর্ণতা দান করা। বহুবছর যাবত মক্কার মুশরিকরা তাঁর ও তাঁর অনুসারীদের উপর অমানবিক নির্যাতন চালালেও তাঁরা [[ইসলাম]] থেকে সরে দাঁড়াননি। হযরত মুহাম্মাদ (সা.) দীর্ঘ ১৩ বছর মক্কায় লোকদেরকে ইসলামের প্রতি আহবান জানানোর পর [[মদিনায়]] হিজরত করেন। আর এ [[হিজরত|হিজরতের]] ঘটনা ছিল ইসলামি পঞ্জিকার সূচনা। | মহানবি হযরত মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম) [[আরব উপদ্বীপে]] মক্কার মুশরিক সমাজে জন্মগ্রহণ করলেও কখনও তিনি মূর্তিপূজা করেননি। ৪০ বছর বয়সে [[নবুয়্যতের]] আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। তাওহিদের (একত্ববাদ) প্রতি আহবান ছিল তাঁর সবচেয়ে বড় বার্তা। তাঁকে প্রেরণের উদ্দেশ্য ছিল মানুষের নৈতিক দিকের পূর্ণতা দান করা। বহুবছর যাবত মক্কার মুশরিকরা তাঁর ও তাঁর অনুসারীদের উপর অমানবিক নির্যাতন চালালেও তাঁরা [[ইসলাম]] থেকে সরে দাঁড়াননি। হযরত মুহাম্মাদ (সা.) দীর্ঘ ১৩ বছর মক্কায় লোকদেরকে ইসলামের প্রতি আহবান জানানোর পর [[মদিনায়]] হিজরত করেন। আর এ [[হিজরত|হিজরতের]] ঘটনা ছিল ইসলামি পঞ্জিকার সূচনা। | ||
মহানবির (সা.) আপ্রাণ চেষ্টায় আরব উপদ্বীপের প্রায় সকল এলাকা তাঁর জীবদ্দশাতেই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়। পরবর্তীতে সম্প্রসারিত হয়ে আস্তে আস্তে দ্বীন-ই-ইসলাম বিশ্বজনীন ধর্মে পরিণত হয়। | মহানবির (সা.) আপ্রাণ চেষ্টায় আরব উপদ্বীপের প্রায় সকল এলাকা তাঁর জীবদ্দশাতেই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়। পরবর্তীতে সম্প্রসারিত হয়ে আস্তে আস্তে দ্বীন-ই-ইসলাম বিশ্বজনীন ধর্মে পরিণত হয়। |