Automoderated users, confirmed, templateeditor
১,৭৬৭টি
সম্পাদনা
২৭১ নং লাইন: | ২৭১ নং লাইন: | ||
আলী ইবনে আবি তালিব (আ.) ও [[বনি হাশিম]] যখন মহানবির (সা.) গোসল ও কাফনের কাজে ব্যস্ত তখন মদিনার (আনসার) বিশিষ্ট ব্যক্তিদের একটি দল [[সাকীফায়ে বনি সায়াদাহ]]’তে মিলিত হয়ে খলিফা নির্বাচনের বিষয়ে ঝগড়ায় লিপ্ত হল তাদের মাঝে মুহাজিরদেরও একটি দল উপস্থিত ছিল। অবশেষে তারা [[আবু বকর|আবু বকরের]] খেলাফতে সম্মত হল এবং গাদীরে খুমে মুসলমানদের মাওলা ও অভিভাবক হিসেবে [[হযরত আলীর (আ.) ফজিলত|হযরত আলীকে (আ.)]] মহানবি (সা.) যে মনোনয়নের ঘোষণা দিয়েছিলেন তা অমান্য করল। এ ঘটনার পর তারা মদিনায় প্রবেশ করে মদিনা শহরে উপস্থিত লোকদের থেকে জোরপূর্বক বাইয়াত গ্রহণ শুরু করে।<ref>দেখুন; শাহিদি, তারিখে তাহলিলিয়ে ইসলাম, পৃ. ১০৬-১০৭।</ref> | আলী ইবনে আবি তালিব (আ.) ও [[বনি হাশিম]] যখন মহানবির (সা.) গোসল ও কাফনের কাজে ব্যস্ত তখন মদিনার (আনসার) বিশিষ্ট ব্যক্তিদের একটি দল [[সাকীফায়ে বনি সায়াদাহ]]’তে মিলিত হয়ে খলিফা নির্বাচনের বিষয়ে ঝগড়ায় লিপ্ত হল তাদের মাঝে মুহাজিরদেরও একটি দল উপস্থিত ছিল। অবশেষে তারা [[আবু বকর|আবু বকরের]] খেলাফতে সম্মত হল এবং গাদীরে খুমে মুসলমানদের মাওলা ও অভিভাবক হিসেবে [[হযরত আলীর (আ.) ফজিলত|হযরত আলীকে (আ.)]] মহানবি (সা.) যে মনোনয়নের ঘোষণা দিয়েছিলেন তা অমান্য করল। এ ঘটনার পর তারা মদিনায় প্রবেশ করে মদিনা শহরে উপস্থিত লোকদের থেকে জোরপূর্বক বাইয়াত গ্রহণ শুরু করে।<ref>দেখুন; শাহিদি, তারিখে তাহলিলিয়ে ইসলাম, পৃ. ১০৬-১০৭।</ref> | ||
=মহানবির (সা.) জীবন চরিত ও তাঁর ব্যক্তিত্ব= | ==মহানবির (সা.) জীবন চরিত ও তাঁর ব্যক্তিত্ব== | ||
মহানবির (সা.) আচার-ব্যবহার সম্পর্কে -যাকে সিরাতে নববি বলা হয়- ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গ্রন্থ ও বিভিন্ন গবেষণা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তাঁর (সা.) সম্পর্কে বলেছেন: | মহানবির (সা.) আচার-ব্যবহার সম্পর্কে -যাকে সিরাতে নববি বলা হয়- ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গ্রন্থ ও বিভিন্ন গবেষণা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তাঁর (সা.) সম্পর্কে বলেছেন: | ||
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ | <center>لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ</center> | ||
‘তোমাদের জন্য আল্লাহর রসূলের মধ্যে উত্তম আদর্শ রয়েছে...।’<ref>আহযাব : ২১।</ref> | ‘তোমাদের জন্য আল্লাহর রসূলের মধ্যে উত্তম আদর্শ রয়েছে...।’<ref>আহযাব : ২১।</ref> |