বিবাহ
বিবাহ বা বিয়ে; একটি সামাজিক বন্ধন যা বিবাহের আকদ পড়ার মাধ্যমে নারী ও পুরুষের মাঝে স্থাপিত হয়। পবিত্র কুরআনে বিবাহ ও প্রশান্তির কারণ হিসেবে স্ত্রীর পাশে থাকাকে উল্লেখ করে মুসলমানদেরকে বিবাহ করার বিষয়ে তাগিদ প্রদান করা হয়েছে। বিভিন্ন রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে, ইসলাম ধর্মের পর বিবাহ হল সবচেয়ে বড় নিয়ামত, অর্ধেক বা দুই তৃতীয়াংশ দ্বীনের পূর্ণতা এবং মহানবি (স.)-এর সুন্নতও বটে। স্ত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে রেওয়ায়েতসমূহে যে সকল মানদণ্ডের কথা উল্লেখিত হয়েছে সেগুলোর মধ্যে ধর্মপরায়ণতা, উত্তম আচার-ব্যবহার এবং বংশ মর্যাদা উল্লেখযোগ্য। বিবাহ একটি মুস্তাহাব কাজ; কিন্তু বিবাহ না করার কারণে যদি কেউ গুনাহে লিপ্ত হয় তবে বিবাহ তার জন্য ওয়াজিব। ইয়ামিয়া শিয়াদের ফিকাহ’তে দুই ধরনের বিবাহের কথা উল্লেখিত হয়েছে; স্থায়ী বিবাহ ও অস্থায়ী বিবাহ। অস্থায়ী বিবাহের আকদের সময় বিবাহের সময়সীমা ও মোহরানা ধার্য করার শর্ত রয়েছে এবং নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যাওয়ার পর শরিয়তে নির্ধারিত পদ্ধতিতে তালাক প্রদান ছাড়াই বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে যায়। তৌযীহুল মাসায়েল গ্রন্থে, বিবাহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আহকাম বর্ণিত হয়েছে; সেগুলোর মধ্যে বিবাহের আকদ পড়া অন্যতম এবং বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার জন্য শুধু নারী ও পুরুষের সম্মতি যথেষ্ঠ নয়, একইভাবে বিবাহের জন্য কুমারী মেয়েকে অবশ্যই পিতা বা দাদা’র অনুমতি গ্রহণ করতে হবে। লিআন, তালাক, মৃত্যু, লিঙ্গ পরিবর্তন, ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করাসহ আর যে সকল কারণে বিবাহ বাতিল হয়ে যায় তার যে কোন একটি ঘটলে বৈবাহিক সম্পর্কের সমাপ্তি ঘটে এবং বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর নারীকে অবশ্যই ইদ্দত পালন করতে হবে।
সংজ্ঞা ও প্রকার
বিবাহ (বিয়ে) হলো; একটি সামাজিক বন্ধন যা বিবাহের আকদ পড়ার মাধ্যমে নারী ও পুরুষের মাঝে স্থাপিত হয়। ইমামিয়া শিয়া মাযহাবে দু’ভাবে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপিত হতে পারে; স্থায়ী বিবাহ ও অস্থায়ী বিবাহ। অস্থায়ী বিবাহের আকদের সময় বিবাহের সময়সীমা ও মোহরানা ধার্য করার শর্ত রয়েছে। আর নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হয়ে গেলে তালাক প্রদান ছাড়াই নারী ও পুরুষের মাঝে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে।[১]
অস্থায়ী বিবাহ
মহানবি হযরত মুহাম্মাদ (স.)-এর জীবদ্দশায় অস্থায়ী বিবাহ একটি জায়েয ও বৈধ কাজ হিসেবে প্রচলিত থাকলেও দ্বিতীয় খলিফার সময় থেকে এটিকে হারাম ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।[২] মুসলিম মাযহাবসমূহের মধ্যে শুধু ইমামিয়া শিয়াদের দৃষ্টিতে অস্থায়ী বিবাহ জায়েয ও বৈধ।[৩] অস্থায়ী বিবাহের সাথে স্থায়ী বিবাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো এর সময়কাল। কারণ অস্থায়ী বিবাহের আকদের সময় বিবাহের সময়সীমা ও মেয়াদ নির্ধারণ করা আবশ্যক।[৪]
স্থায়ী ও অস্থায়ী বিবাহের মধ্যে পার্থক্য
স্থায়ী বিবাহ এবং অস্থায়ী বিবাহের মধ্যকার অনেক আহকামে মিল রয়েছে; যেমন- উভয় বিবাহতে আকদ পাঠ করা জরুরী। একইভাবে এই দু’য়ের মাঝে বেশ কিছু বিষয়ে পার্থক্যও রয়েছে, যেমন:
- অস্থায়ী বিবাহের বিপরীতে স্থায়ী বিবাহে স্ত্রীর ভরণ-পোষণ ও খোরপোষ স্বামীর উপর।
- স্থায়ী বিবাহতে স্বামীর অনুমতি ব্যতীত স্ত্রী বাড়ীর বাইরে যেতে পারে না; কিন্তু অস্থায়ী বিবাহতে বাড়ির বাইরে যেতে স্বামীর অনুমতি প্রয়োজন হয় না।
- অস্থায়ী বিবাহের বিপরীতে স্থায়ী বিবাহতে পুরুষ ও নারী পরস্পর থেকে ইরস ও উত্তরাধিকার প্রাপ্ত হয়।[৫]
- অস্থায়ী বিবাহতে বিবাহের আকদ জারি করার সময় যদি মোহরানার কথা উল্লেখ না করা হয় তবে আকদ বাতিল বলে সাব্যস্ত হয়। কিন্তু স্থায়ী বিবাহের ক্ষেত্রে উক্ত আকদ সহিহ, তবে সহবাস করার ক্ষেত্রে ‘মেহরুল মাসাল’ স্ত্রীর প্রাপ্য হবে।[৬]
গুরুত্ব ও তাৎপর্য
ইসলাম ধর্মের দৃষ্টিতে বিবাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এবং এটি মহানবি হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর অন্যতম সুন্নতও বটে।[৭] এছাড়া পবিত্র কুরআন বিয়েকে প্রশান্তির উৎস হিসেবে উল্লেখ করে[৮] মুসলমানদেরকে বিবাহ করার প্রতি উৎসাহ প্রদান করেছে; যাতে অবিবাহিত মুসলিম নারী ও পুরুষের জন্য বিবাহের ব্যবস্থা করা হয়।[৯] রেওয়ায়েতসমূহে বিবাহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও প্রাপ্তির কথা উল্লেখিত হয়েছে; তম্মধ্যে ইসলাম ধর্মের পর এটি সবচেয়ে বড় নিয়ামত,[১০] দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ প্রাপ্তির কারণ,[১১] অর্ধেক বা দুই তৃতীয়াংশ দ্বীন (পূর্ণ হওয়া), [১২] রুজি বৃদ্ধির কারণ[১৩] ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এছাড়া বলা হয়েছে যে, মুসলমানদের মধ্যে সর্বনিকৃষ্ট মৃত ব্যক্তি হলো; যারা (সামর্থ থাকা সত্ত্বেও) বিবাহ না করে মারা যায়।[১৪]
আহকাম
মারজায়ে তাকলীদগণের তৌযীহুল মাসায়েল গ্রন্থসমূহে বিবাহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আহকাম বর্ণিত হয়েছে, যেগুলোর মধ্যে থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আহকাম নিম্নরূপ:
- বিবাহ মুস্তাহাবে মুআক্কাদ একটি কাজ। কিন্তু বিবাহ না করার কারণে কেউ হারাম কাজে নিপতিত হলে তার জন্য বিবাহ করা ওয়াজিব।[১৫]
- স্থায়ী ও অস্থায়ী উভয় বিবাহতে বিবাহের নির্দিষ্ট আকদ জারি করা জরুরী এবং বিবাহ বৈধ হওয়ার ক্ষেত্রে শুধু নারী পুরুষের সম্মতি যথেষ্ঠ নয়।[১৬]
- নারী ও পুরুষ নিজেরাই নিজেদের বিয়ের আকদ পড়তে পারে অথবা আকদ পড়ানোর জন্য নিজেদের পক্ষ থেকে কাউকে উকিল ও প্রতিনিধি নির্ধারণ করতে পারে।[১৭]
- নারী ও পুরুষ যদি আরবি পড়তে পারে তবে অবশ্যই তাদেরকে বিবাহের আকদ আরবিতে পড়তে হবে।[১৮]
- বিবাহের জন্য কুমারী নারীকে অবশ্যই পিতা অথবা দাদার কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে।[১৯]
- পুরুষের জন্য মা, বোন, শাশুড়ি, এককথায় মাহরামগণের সাথে বিবাহ করা হারাম।[২০]
- একজন মুসলিম নারীর জন্য কোন অমুসলিম পুরুষের সাথে স্থায়ী বা অস্থায়ী কোন বিবাহই জায়েয নয়।[২১]
- একজন মুসলিম পুরুষের জন্য অমুসলিম নারীর সাথে শুধু অস্থায়ী বিবাহ করা জায়েয, তবে শর্ত হলো ঐ নারীকে অবশ্যই আহলে কিতাব হতে হবে।[২২]
রেওয়ায়েতের ভাষায় পাত্র বা পাত্রী নির্বাচনের মানদণ্ডসমূহ
কিছু কিছু রেওয়ায়েতে (ছেলে বা মেয়ে নির্বাচনের জন্য) বিশেষ কিছু মানদণ্ড উল্লেখ ও তাগিদ করা হয়েছে; একটি রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে মহানবি (স.) বিবাহের জন্য জনৈক ব্যক্তিকে ধার্মিক মেয়ে নির্বাচনের পরামর্শ দিয়েছেন।[২৩] মাকারেমুল আখলাক গ্রন্থে ইমাম সাদিক (আ.) থেকে একটি রেওয়ায়েত উদ্ধৃত করা হয়েছে, তিনি বলেন: ভালো ও মর্যাদাবান বংশের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হও; কেননা পরিবারিক বৈশিষ্ট সন্তানদের মাঝে স্থানান্তরীত হয়।[২৪] ইমাম রেযা (আ.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, বদ আখলাক নারী-পুরুষের সাথে বিবাহ থেকে বিরত থাকো।[২৫]
বিবাহ বিচ্ছেদের কারণসমূহ
ফিকাহবিদদের দৃষ্টিতে যে সকল কারণে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে: লিআন, তালাক, মৃত্যু, লিঙ্গ পরিবর্তন,[২৬] ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করাসহ আর যে সকল কারণে বিবাহ বাতিল হয়ে যায়[২৭] তার যে কোন একটি ঘটলে বৈবাহিক সম্পর্কের সমাপ্তি ঘটে। অতএব, বিবাহ বিচ্ছেদের পর নারী অবশ্যই ইদ্দতে থাকবে তথা (যে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত নারীর বিবাহ করার অনুমতি নেই) বিবাহ করা থেকে বিরত থাকবে।[২৮]
বিবাহের অন্তরায়সমূহ
ইসলামি ফিকাহ’তে নির্দিষ্ট কিছু কারণে কিছু কিছু নারীর সাথে বিবাহ করা হারাম হয়ে যায়:
অস্থায়ী কারণসমূহ: এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়া যে, নির্দিষ্ট কিছু সময়ের জন্য নারী ও পুরুষের উপর বিবাহ হারাম হয়ে যায় এবং ঐ পরিস্থিতির অবসান হলে বিবাহ করা বৈধ ও হালাল হয়ে যায়।[২৯] যেমন:
- চারের অধিক বিবাহ: পুরুষ চারের অধিক স্বাধীন নারীর সাথে স্থায়ী বিবাহ করতে পারে না। [৩০] অথবা স্থায়ী বিবাহের মাধ্যমে দু’টি দাসীর অধিকারী কোন পুরুষ তৃতীয় দাসীকে বিবাহ করতে পারে না।[৩১]
- দুই বোনের সাথে একত্রে বিবাহ: এক বোনের সাথে বিবাহে থাকা অবস্থায় আরেক বোনের সাথে বিবাহ করা হারাম। কিন্তু যদি কারো স্ত্রী মারা যায় অথবা তালাকের মাধ্যমে পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় সেক্ষেত্রে পূর্বের স্ত্রীর বোনের সাথে বিবাহ করায় কোন সমস্যা নেই।[৩২][নোট ২]
- কাফির ও মুরতাদ হয়ে গেলে: মুসলিম নারীর জন্য কাফেরে হারবি (ইসলামি হুকুমতের বিরোধী এবং মুসলমানদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত বা যুদ্ধ ঘোষণা করেছে এমন কাফের) বা কাফের কিতাবি পুরুষের সাথে এবং মুরতাদ পুরুষের সাথে বিবাহ করা জায়েয নয়।[৩৩] একইভাবে মুসলিম পুরুষের জন্য জায়েয নয় কাফের ও গয়রে কিতাবি এবং মুরতাদ নারীকে বিবাহ করা।[৩৪]
চিরস্থায়ীভাবে হারাম হয়ে যাওয়া: এমন কিছু কারণ রয়েছে যেগুলোর উপস্থিতি কোন নারী ও পুরুষের পরস্পরের সাথে বিবাহকে চিরস্থায়ীভাবে হারাম করে দেয়।[৩৫] শিয়া ফিকাহ অনুযায়ী, মুহসানাহ’র (স্ত্রী বা স্বামী থাকা অবস্থায় কোন নারী বা পুরুষের) ব্যভিচার,[৩৬] লিআন,[৩৭] ইফযা,[৩৮] কাযাফ,[৩৯] ইদ্দতে থাকা কোন নারীর সাথে বিবাহ,[৪০] কোন নারীর পুত্র, পিতা বা ভাইয়ের সাথে লাওয়াতে লিপ্ত হওয়া,[৪১] ৯ম বারের পর পূনরায় স্ত্রীকে তালাক প্রদান,[৪২]যদি কোন পুরুষ কোন স্বাধীন নারীকে ৩ বার তালাক দেয়, ঐ নারী তার জন্য হারাম হয়ে যায় এবং মুহাল্লেল ছাড়া তার জন্য হালাল হয় না, যদি পুরুষ এভাবে ৯ বার তালাক দেয়, ঐ নারী তার জন্য চিরস্থায়ীভাবে হারাম হয়ে যায়। [৪৩] এবং ইহরামে থাকা অবস্থায় আকদ পড়া চিরস্থায়ী ভাবে হারাম হওয়ার কারণ হয়।[৪৪]
বিবাহ নিবন্ধন
বিশ্বের বেশীরভাগ দেশে বিবাহ আইনিভাবে রেজিস্ট্রি ও নিবন্ধিত হয়।[৪৫] ইরানে ইসলামি দণ্ডবিধির ৬৪৫ নং ধারা অনুসারে বিবাহ রেজিস্ট্রি না করা আইনগত অপরাধ।[৪৬] বিবাহ নিবন্ধনের কিছু লক্ষ্য হলো; নিকাহ সঠিকভাবে সম্পন্ন হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা, বিরোধ ও দ্বন্দ্ব রোধ করা এবং সহজে স্বামী-স্ত্রীর অধিকার নিশ্চিত করা ইত্যাদি।[৪৭]
তথ্যসূত্র
- ↑ মুআসসাসায়ে দায়েরাতুল মায়ারেফে ফেকহে ইসলামি, ১৩৯২ ফার্সি সন, খ. ১, পৃ. ৩৯০।
- ↑ সুবহানী, এযেদেভাজে মোভাক্কাত দার কিতাব ওয়া সুন্নাত, পৃ. ১২৫ ও ১২৬।
- ↑ সুবহানী, এযেদেভাজে মোভাক্কাত দার কিতাব ওয়া সুন্নাত, পৃ. ৬৩।
- ↑ হুসাইনি, আহকামে এযেদেভাজ, ১৩৮৯ ফার্সি সন, পৃ. ১২১।
- ↑ হুসাইনি, আহকামে এযেদেভাজ, ১৩৮৯ ফার্সি সন, পৃ. ১২১।
- ↑ আকবারি, আহকামে খ’নেভাদেহ, ১৩৯৩ ফার্সি সন, পৃ. ২৬।
- ↑ কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ৫, ‘কারাহাতুল উযবাহ অধ্যায়, পৃ. ৩২৯।
- ↑ সূরা রূম : ২১।
- ↑ সূরা নূর : ৩২; হুসাইনি, আহকামে এযেদেভাজ, ১৩৮৯ ফার্সি সন, পৃ. ৩৯-৪০।
- ↑ ১০- কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ৫, পৃ. ৩২৭।
- ↑ কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ৫, পৃ. ৩২৭।
- ↑ কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ৫, পৃ. ৩২৯, কারাহাতুল উযবাহ অধ্যায়।
- ↑ কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ৫, পৃ. ৩৩০-৩৩১, আন্নাত তাযউইজা ইয়াযিদু ফীর রিয্ক।
- ↑ কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ৫, পৃ. ৩২৭, কারাহাতুল উযবাহ অধ্যায়।
- ↑ হুসাইনি, আহকামে এযেদেভাজ, ১৩৮৯ ফার্সি সন, পৃ. ৩৯, ৪০।
- ↑ ইমাম খোমেনি, তৌযীহুল মাসায়েল (মুহাশ্শা), ১৪২৪ হি., খ. ২, পৃ. ৪৫০।
- ↑ ইমাম খোমেনি, তৌযীহুল মাসায়েল (মুহাশ্শা), ১৪২৪ হি., খ. ২, পৃ. ৪৫০।
- ↑ ইমাম খোমেনি, তৌযীহুল মাসায়েল (মুহাশ্শা), ১৪২৪ হি., খ. ২, পৃ. ৪৫৩।
- ↑ ইমাম খোমেনি, তৌযীহুল মাসায়েল (মুহাশ্শা), ১৪২৪ হি., খ. ২, পৃ. ৪৫৮।
- ↑ ২০- ইমাম খোমেনি, তৌযীহুল মাসায়েল (মুহাশ্শা), ১৪২৪ হি., খ. ২, পৃ. ৪৬৪।
- ↑ ইমাম খোমেনি, তৌযীহুল মাসায়েল (মুহাশ্শা), ১৪২৪ হি., খ. ২, পৃ. ৪৬৮।
- ↑ ইমাম খোমেনি, তৌযীহুল মাসায়েল (মুহাশ্শা), ১৪২৪ হি., খ. ২, পৃ. ৪৬৮।
- ↑ কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ৫, পৃ. ৩৩২।
- ↑ তাবারসী, মাকারেমুল আখলাক, ১৩৭০ ফার্সি সন, পৃ. ২০৩।
- ↑ কুলাইনি, আল-কাফী, ১৪০৭ হি., খ. ৫, পৃ. ৫৫৩।
- ↑ ইমাম খোমেনি, তাহরিরুল ওয়াসিলাহ, ১৩৮৪ ফার্সি সন, পৃ. ৯৯২-৯৯৩।
- ↑ নাজাফী, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খ. ৩২, পৃ. ২১১।
- ↑ নাজাফী, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খ. ৩২, পৃ. ২১১।
- ↑ সারদুয়ী নাসাব ওয়া দিগারান, ওয়াকাভিয়ে তাতবিকীয়ে হুরমাত হায়ে আবাদি এযেদেভাজ দার ফিকহে ইমামিয়া ওয়া যাইদিয়া বা রুইকার্দে হুকুকী, পৃ. ৮৬।
- ↑ মুহাক্কেক হিল্লী, শারায়েউল ইসলাম, ১৪০৮ হি., পৃ. ২৩৬।
- ↑ মুহাক্কেক হিল্লী, শারায়েউল ইসলাম, ১৪০৮ হি., পৃ. ২৩৭।
- ↑ শাহীদে আওয়াল, আল-লোমআতুদ দামেশকিয়াহ, ১৪১০ হি., পৃ. ১৬৪।
- ↑ খোমেনি, তাহরিরুল ওয়াসিলা, ১৪৩৪ হি., খ. ২, পৃ. ৩০৫।
- ↑ খোমেনি, তাহরিরুল ওয়াসিলা, ১৪৩৪ হি., খ. ২, পৃ. ৩০৫।
- ↑ সারদুয়ী নাসাব ওয়া দিগারান, ওয়াকাভিয়ে তাতবিকীয়ে হুরমাত হায়ে আবাদি এযেদেভাজ দার ফিকহে ইমামিয়া ওয়া যাইদিয়া বা রুইকার্দে হুকুকী, পৃ. ৮৬।
- ↑ শেইখ মুফিদ, আল-মুকান্নেআহ, ১৪১৩ হি., পৃ. ৫০১।
- ↑ মুহাক্কেক হিল্লী, শারায়েউল ইসলাম, ১৪০৮ হি., খ. ২, পৃ. ২৩৭; ফাযেল মেকদাদ, কানযুল ইরফান, ১৪২৫ হি., খ. ২, পৃ. ২৯৫।
- ↑ আল্লামা হিল্লী, তাহরীরুল আহকাম, ১৪২০, পৃ. ৫৮৩।
- ↑ ইবনে ইদ্রিস হিল্লী, আস-সারায়ের, ১৪১০ হি., পৃ. ৫২৬।
- ↑ ৪০-শেইখ মুফিদ আল-মুকান্নেআহ, ১৪১৩ হি., পৃ. ৫০১।
- ↑ আল্লামা হিল্লী, তাহরীরুল আহকাম, ১৪২০ হি., পৃ. ৪৬৫; শেইখ মুফিদ, আল-মুকান্নেআহ, ১৪১৩ হি., পৃ. ৫০১।
- ↑ শেইখ মুফিদ, আল-মুকান্নেআহ, ১৪১৩ হি., পৃ. ৫০১; ফাযেল আবী, কাশফুর রুমূয, ১৪১৭ হি., খ. ২, পৃ. ২১৬।
- ↑ মুআসসাসায়ে দায়েরাতুল মায়ারিফিল ফিকহিল ইসলামি, ফারহাঙ্গে ফিকহে ফারসী, খ. ১, পৃ. ৫০৩
- ↑ বাহজাত, মানাসেকে হাজ্জ, কোম, পৃ. ১০০; সুবহানী, মানাসেকে হাজ্জ, ১৩৮৮ ফার্সি সন, খ. ১, পৃ. ৯১।
- ↑ আসাদি, নাকদ ওয়া বাররাসীয়ে কাভানীনে সাবতে এযদেভাজ, পৃ. ১০৩।
- ↑ আসাদি, নাকদ ওয়া বাররাসীয়ে কাভানীনে সাবতে এযদেভাজ, পৃ. ১০৩।
- ↑ আসাদি, নাকদ ওয়া বাররাসীয়ে কাভানীনে সাবতে এযদেওয়াজ, পৃ. ১০৬-১০৯।