ঈদের নামায
- (নিবন্ধটি ফিকাহ সংশ্লিষ্ট একটি বিষয়ের সংজ্ঞা ও সংক্ষিপ্ত পরিচিতি নিয়ে এবং ধর্মীয় আমলের মানদণ্ড নয়, আমলের লক্ষ্যে অন্য সূত্রের শরণাপন্ন হোন।)
ঈদের নামায (আরবি: صلاة العید ); মুসলমানরা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দিন আদায় করে থাকে। ঈদের নামাযে -বিশেষ করে ঈদুল ফিতরে- মুসলমানরা ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করে। শিয়া ফকীহগণের দৃষ্টিতে মাসুম ইমামগণের উপস্থিতিতে এ নামায আদায় করা ওয়াজিব এবং জামাআতে আদায় করতে হবে। গায়বাতের (ইমামের অন্তর্ধানের) যুগে এ নামায পড়া মুস্তাহাব; তবে এ সময়ে ঈদের নামায জামাআতে পড়া হবে নাকি ফুরাদা এ প্রসঙ্গে ফকীহগণ মাঝে মত ভিন্নতা রয়েছে।
তারিখে তাবারি’র ভাষ্যানুযায়ী, প্রথমবারের মত ঈদের নামায দ্বিতীয় হিজরীর শাওয়াল মাসের এক তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। ইমাম রেজার (আ.) বেলায়েতে আহদী’র সময়কালে খলিফা মা’মুন আব্বাসী ইমামকে ঈদের নামায পড়ার অনুরোধ করে। নামাযের জন্য প্রস্তুতিও নেয়া হয়, কিন্তু পরবর্তীতে মা’মুন নিজ সিদ্ধান্তে অনুতপ্ত হয়ে ইমামকে ঈদের নামায পড়াতে বাধা দেয়।
ঈদের নামায দু’ রাকাত বিশিষ্ট; প্রথম রাকাতে ৫টি এবং দ্বিতীয় রাকাতে ৪টি কুনুত পড়া হয়। এছাড়া, এতে দু’টি খোতবাও রয়েছে, যা নামাযান্তে প্রদান করা হয়। ঈদের নামাযের সময় সূর্যোদয় থেকে যাওয়ালের সময় পর্যন্ত। এ নামাযের বিশেষ আহকাম ও আদব রয়েছে; যেমন, খোলা আকাশের নীচে পড়া, কুনুতে ঈদের নামাযের জন্য নির্দিষ্ট বিশেষ দোয়া পাঠ করা ইত্যাদি।
গুরুত্ব ও তাৎপর্য
ঈদের নামায; ঐ নামায যা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দিন মুসলমানরা আদায় করে থাকে। ফিকাহ ও হাদীস বিষয়ক গ্রন্থসমূহে এ নামাযকে ‘সালাতুল ঈদাইন’ (صلاة العیدین) বলা হয়।[১] হিজরী তৃতীয় শতাব্দির প্রখ্যাত ঐতিহাসিক মুহাম্মাদ ইবনে জারির তাবারির মতে, মহানবি (স.) দ্বিতীয় হিজরীর শাওয়াল মাসের ১ তারিখে প্রথমবারের মত ঈদের নামায আদায় করেন।[২] ঈদের নামাযে -বিশেষ করে ঈদুল ফিতরে- মুসলমানরা ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করে থাকে এবং মুসলমানদের (শিয়া ও সুন্নি উভয়ের) সকল পবিত্র স্থানে ঈদের জামাআত অনুষ্ঠিত হয়। ইরানের প্রত্যেকটি এলাকায় হাজারো মুসল্লি’র অংশগ্রহণে ঈদের জামাআত অনুষ্ঠিত হয়।
ইরানের অন্যতম বৃহৎ শহর মাশহাদে প্রতি বছর ইমাম রেজার (আ.) মাজারে ঈদের জামাআত অনুষ্ঠিত হয়। প্রাপ্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কাজার শাসনামলে ঈদের নামাজ মাশহাদ শহরের মুসাল্লায় (জুমআর নামাযের জন্য নির্দিষ্ট বিশেষ স্থান) অনুষ্ঠিত হত। ইরাকের পবিত্র নাজাফ শহরে অবস্থিত হযরত ইমাম আলীর (আ.) মাজারে এবং ঐতিহাসিক কুফা জামে মসজিদে ও কারবালায় বাইনুল হারামাইনে ঈদের জামাআত অনুষ্ঠিত হয়।
ইমাম রেজা’র ইমামতিতে ঈদের নামাযে মা’মুনের বাধা প্রদান
কাফী গ্রন্থে বর্ণিত এক রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে, তৎকালীন আব্বাসি খলিফা মা’মুন ইমাম রেজাকে (আ.) ওয়ালিয়ে আহদ হিসেবে ঘোষণা করার পর তাঁকে ঈদের নামায পড়ানোর অনুরোধ করে। প্রথম অবস্থায় ইমাম তার আবেদনে সাড়া না দিলেও মা’মুনের পীড়াপীড়িতে আল্লাহর রাসূলের (স.) সুন্নত ও শেখানো পদ্ধতি অনুযায়ী নামায আদায় করার শর্তে তিনি সম্মত হন।[৩] এতদসত্ত্বেও উক্ত রেওয়ায়েতের ভাষ্যানুযায়ী, মা’মুন আবাসীর মন্ত্রী ও উপদেষ্টা ফাযল ইবনে সাহল ইমামের ইমামতিতে ঈদের নামায আদায় করতে সমবেত জনসমুদ্র দেখে মা’মুনকে বললো: যদি আলী ইবনে মুসা আর-রেজা ঈদের নামাযের স্থানে পৌঁছুতে পারে তবে জনগণ তার প্রতি অধিক আসক্ত হয়ে পড়বে। আর এ কারণেই মা’মুন লোক পাঠিয়ে ইমাম রেজাকে (আ.) ফিরে আসার অনুরোধ জানায়।[৪] মুর্তাজা মোতাহারি’র মতে, মূলতঃ ঐদিন বিপুল সংখ্যক জনগণ ইমামকে স্বাগত জানিয়েছিল এবং তাঁর প্রতি সাধারণ মুসল্লিদের অবর্ণনীয় ভালোবাসা দেখে মামু’ন বিপদ অনুভব করে, আর এ কারণেই মা’মুন ইমাম রেজার (আ.) ইমামতিতে ঈদের নামায আদায়ে বাধা প্রদান করে। কারণ ইমাম রেজা (আ.) আব্বাসীয় খলিফাদের প্রচলতি ধারার বিপরীতে জনসাধারণের মত নামাযের জন্য নির্দিষ্ট স্থানের দিকে রওনা হন এবং জনগণও তাকে স্বাগত জানায়।[৫]
ঈদের নামাযের আহকাম ও আদব
শিয়া ফিকাহ’র ভিত্তিতে, মাসুম ইমামের উপস্থিতিতে ঈদের নামায আদায় করা ওয়াজিব[৬] এবং জামাআতে আদায় করা আবশ্যক (ওয়াজিব)।[৭] তবে মাসুম ইমামের গায়বাত তথা অন্তর্ধানের যুগে এ নামায আদায় করা মুস্তাহাব।[৮] ইমাম খোমেনি’র ফতওয়ার ভিত্তিতে, ওয়ালিয়ে ফকীহ অথবা তার কাছ থেকে অনুমতি প্রাপ্ত কোন ব্যক্তির ইমামতিতে বা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে ঈদের নামায আদায়ে কোন সমস্যা নেই; এর ব্যতিক্রম হলে এহতিয়াতে ওয়াজিব হল জামাআতে আদায় না করা।[৯]
ঈদের নামায দু’ রাকাত; প্রতি রাকাতে সূরা হামদের পর অপর একটি সূরা তেলাওয়াত করা হয়। তবে উত্তম হল, প্রথম রাকাতে সূরা হামদের পর সূরা শামস এবং দ্বিতীয় রাকাতে হামদের পর সূরা গাশিয়াহ তেলাওয়াত করা অথবা প্রথম রাকাতে সূরা হামদের পর সূরা আ’লা ও দ্বিতীয় রাকাতে সূরা হামদের পর সূরা শামস তেলাওয়াত করা। প্রথম রাকাতে সূরাদ্বয়ের তেলাওয়াতের পর ৫ তাকবির ও ৫ কুনুত পড়া (প্রতি তাকবিরের পর একটি করে কুনুত) এবং দ্বিতীয় রাকাতে ৪ তাকবির ও ৪ কুনুত পড়া। কুনুতে অন্যান্য নামাযের ন্যায় যেকোন দোয়া পড়াই যথেষ্ঠ, তবে উত্তম হল ঈদের নামাযে কুনুতের জন্য নির্ধারিত বিশেষ দোয়া (اللّهُمَّ اَهْلَ الْکبْرِیاءِ وَالْعَظَمَةِ...) পাঠ করা।[১০]
খোতবা
জুমআর নামাযের ন্যায় ঈদের নামাযেও দুই খোতবা রয়েছে। পার্থক্য হলো, ঈদের নামাযের খোতবা নামায শেষে প্রদান করা হয়।[১১] ফিকাহ শাস্ত্র বিষয়ক গ্রন্থ ‘জাওয়াহেরুল কালাম’ গ্রন্থে ইমাম রেজা (আ.) থেকে বর্ণিত একটি রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে, ঈদের নামায ও জুমআর নামাযের খোতবার সময়ে পার্থক্য এ কারণে যে, জুমআর নামায প্রত্যেক সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হয় তাই জনগণ ক্লান্ত হয়ে নামাযের স্থান ত্যাগ করে চলে যেতে পারে। কিন্তু যেহেতু ঈদের নামায বছরে ২ বার অনুষ্ঠিত হয় তাই মানুষ খোতবার শেষাবধি শুনে থাকে।[১২] ঈদের নামাযের খোতবা মুস্তাহাব নাকি ওয়াজিব এ প্রসঙ্গে ফকীহগণের মাঝে মতভিন্নতা রয়েছে।[১৩]
ঈদের নামাযের সময়
জাওয়াহের গ্রন্থের প্রণেতার ভাষ্য হল, প্রসিদ্ধ শিয়া ফকীহদের মতে ঈদের নামাযের সময় সূর্যোদয় থেকে যাওয়ালের সময় (যোহরের শরয়ী সময়) পর্যন্ত।[১৪] যদি নির্ধারিত সময়ে এ নামায আদায় না করা হয় তাহলে এর কোন কাযা নেই।[১৫] ইমাম খোমেনির ফতওয়া অনুযায়ী, মুস্তাহাব হলো সূর্য আকাশে ওঠার পর ঈদের নামায আদায় করা।[১৬] এছাড়া, জাওয়াহের গ্রন্থের প্রণেতা ‘মাদারেকুল আহকাম’ গ্রন্থ থেকে উদ্ধৃত করেছেন যে, এ বিষয়ে আলেমদের মাঝে মতৈক্য রয়েছে যে, ঈদুল ফিতরের নামায ঈদুল আযহার নামায অপেক্ষা একটু দেরীতে আদায় করা মুস্তাহাব। কেননা ঈদুল ফিতরের দিন মুস্তাহাব হল নামাযি ঈদের নামাযের আগে কিছু খাবে এবং ফিতরা বের করবে। কিন্তু ঈদুল আযহার দিন কুরবানী করা এবং কুরবানীর গোশত খাওয়া মুস্তাহাব।[১৭]
আদবসমূহ
- ঈদের নামাযের পর (اَللهُ اَکبرُ اَلله اَکبرُ، لا اِلهَ اِلّا اللهُ وَاللهُ اَکبرُ، اَلله اَکبرُ وَلِله الحَمدُ، اَلله اَکبَرُ عَلی ما هَدانا)-এ তাকবির বলা মুস্তাহাব।[১৮]* ঈদের নামাযে কোন আযান ও ইকামাত নেই। তবে মুস্তাহাব হলো ঈদের নামায শুরুর আগে মুয়াজ্জিন তিন বার বলবে ‘আস-সালাত’।[১৯]
- ছাদের নীচে ঈদের নামায আদায় করা মাকরুহ।[২০] বর্ণিত হয়েছে যে, ইমাম আলী (আ.) ঈদের দিন গৃহ থেকে ঈদের নামাযের স্থানে পৌঁছানো পর্যন্ত একটানা তাকবির বলতেন।[২১] একইভাবে আব্দুল্লাহ ইবনে উমার থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, আল্লাহর রাসূল (স.) পায়ে হেটে ঈদের নামাযে যেতেন এবং নামায শেষে পায়ে হেটে বাসায় ফিরতেন।[২২] আবু রাফে’ থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, মহানবি (স.) যে পথ দিয়ে নামাযে যেতেন সে পথ দিয়ে বাসায় ফিরতেন না।[২৩]
- যে ঈদের নামায আদায় করে, তার উচিত নামাযের আগে ফিতরা প্রদান করা। তবে কোন কোন ফকীহ’র মত হলো ফিতরা আলাদা করা আবশ্যক।[২৪] কেননা বিভিন্ন রেওয়ায়েতের ভিত্তিতে, (قَدْ أَفْلَحَ مَن تَزَکیٰ)[২৫] আয়াতে (تزکی) শব্দ এবং (وَذَکرَ اسْمَ رَبِّهِ فَصَلَّیٰ)[২৬] আয়াতে (فَصَلَّیٰ) শব্দ দ্বারা যাকাতে ফিতরাহ প্রদান ও ঈদুল ফিতরের নামায আদায় করাকে বোঝানো হয়েছে।[২৭]
- ঈদের নামাযের পূর্বে গোসল করা মুস্তাহাব, পাশপাশি নামাযের আগে ও পরে যেসকল দোয়ার কথা দোয়া সংশ্লিষ্ট গ্রন্থসমূহে বর্ণিত হয়েছে সেগুলো পড়া।[২৮]
- ঈদের নামাযে মাটিতে সিজদা করা মুস্তাহাব[২৯] এবং তাকবির বলার সময় হাতদ্বয়কে উঁচু করা ও নামাযের যিকরসমূহকে উচ্চৈস্বরে পড়া।[৩০]
- ইমাম সাদিক (আ.) থেকে বর্ণিত একটি হাদীসের ভিত্তিতে, ঈদের নামাযে সবচেয়ে সুন্দর পোশাক ও সবচেয়ে সুগন্ধি আতর ব্যবহার করতে বলা হয়ে।[৩১]
তথ্যসূত্র
- ↑ দ্র: নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৭৪।
- ↑ তাবারি, তারিখুল তাবারি, তারিখ অজ্ঞাত, খণ্ড ২, পৃ. ৪১৮।
- ↑ কুলাইনি, আল-কাফি, ১৪০৭ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৪৮৯।
- ↑ কুলাইনি, আল-কাফি, ১৪০৭ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৪৯০।
- ↑ মোতাহারি, মাজমুয়ে আসার, ১৩৯০ ফার্সি সন, খণ্ড ১৭, পৃ. ১৭৪-১৭৬।
- ↑ দ্র: নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৩৩।
- ↑ বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল (মারাজেঅ), দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামী, খণ্ড ১, পৃ. ৮২৪।
- ↑ নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৩৩।
- ↑ বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল (মারাজেঅ), দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামী, খণ্ড ১, পৃ. ৮২৪।
- ↑ খোমেনী, তাহরিরুল ওয়াসিলা, মুআসসেসেয়ে তানযিম ওয়া নাশরে আসারে ইমাম খোমেনী, খণ্ড ১, পৃ. ২২৭।
- ↑ নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৩৭-৩৩৮।
- ↑ দ্র: নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৩৮।
- ↑ দ্র: নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৩৭-৩৩৮।
- ↑ নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৫১।
- ↑ নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৫৫।
- ↑ বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল (মারাজেঅ), দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামী, খণ্ড ১, পৃ. ৮২৪।
- ↑ নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৫৪-৩৫৫।
- ↑ বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল (মারাজেঅ), দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামী, খণ্ড ১, পৃ. ৮২৭।
- ↑ নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৭৪।
- ↑ খোমেনী, তাহরিরুল ওয়াসিলা, মুআসসেসেয়ে তানযিম ওয়া নাশরে আসারে ইমাম খোমেনী, খণ্ড ২, পৃ. ২২৮।
- ↑ মাজলিসী, বিহারুল আনওয়ার, ১৪০৩ হি., খণ্ড ৮৮, পৃ. ১১৮; মুত্তাকি আল-হিন্দি, কানযুল উম্মাল, ১৪১৩ হি., খণ্ড ৭, পৃ. ৮৮।
- ↑ মুত্তাকি আল-হিন্দি, কানযুল উম্মাল, ১৪১৩ হি., খণ্ড ৭, পৃ. ৮৮।
- ↑ মুত্তাকি আল-হিন্দি, কানযুল উম্মাল, ১৪১৩ হি., খণ্ড ৭, পৃ. ৮৮।
- ↑ বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল (মারাজেঅ), দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামী, খণ্ড ২, পৃ. ১৮২।
- ↑ সূরা আ’লা, আয়াত ১৪।
- ↑ সূরা আ’লা, আয়াত ১৫।
- ↑ তাবাতাবায়ী, আল-মিযান, ইন্তেশারাতে জামেয়ে মুদাররেসীন, খণ্ড ২০, পৃ. ২৬৯।
- ↑ বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল (মারাজেঅ), দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামী, খণ্ড ১, পৃ. ৮২৬।
- ↑ নাজাফি, জাওয়াহেরুল কালাম, ১৩৬২ ফার্সি সন, খণ্ড ১১, পৃ. ৩৭৪।
- ↑ বানি হাশেমি খোমেনী, তৌযিহুল মাসায়েল (মারাজেঅ), দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামী, খণ্ড ১, পৃ. ৮২৬।
- ↑ কাজী নো’মান, দাআয়েমুল ইসলাম, ১৩৮৫ হি., খণ্ড ১, পৃ. ১৮৫।
গ্রন্থপঞ্জি
- বানি হাশেমি খোমেনী, মুহাম্মদ হাসান, তৌযিহুল মাসায়েল (মারাজেঅ), দাফতারে ইন্তেশারাতে ইসলামী, বি.তা.।
- খোমিনী, সাইয়্যেদ রুহুল্লাহ, তাহরিরুল ওয়াসিলাহ, তেহরান, মুয়াসসেসেয়ে তানযিম ওয়া নাশরে আসারে ইমাম খোমিনী, বি.তা.।
- খোমিনী, সাইয়্যেদ রুহুল্লাহ, সাহিফেয়ে ইমাম, তেহরান, মুয়াসসেসেয়ে তানযিম ওয়া নাশরে আসারে ইমাম খোমিনী, ১৩৭৮ (সৌরবর্ষ)।
- তাবাতাবায়ী, সাইয়্যেদ মুহাম্মদ হোসাইন, আল-মিযান, কোম, ইন্তেশারাতে জামেয়ে মুদাররেসিন, বি.তা.।
- কাযী নোমানী মাগরেবী, দায়ায়িমুল ইসলাম, তাহকিক; আসেফ ফেইযী, মুয়াসসাসাতু আলিল বাইত আলাইহিমুস সালাম, ১৩৮৫ হিঃ।
- শেইখ কুলাইনী, মুহাম্মদ বিন ইয়াকুব, আল-কাফী, তাছহিহ আলী আকবার গাফফারী ও মুহাম্মদ আখুন্দী, তেহরান, দারুল কুতুবিল ইসলামিয়্যাহ, চতুর্থ প্রকাশ, ১৪০৪ হিঃ।
- মুত্তাকী আল-হিন্দি, আলী বিন হিসাম, কানযুল উম্মাল, বৈরুত, মুয়াসসাসাতুর রিসালাহ, ১৪১৩ হিঃ।
- মাজলেসী, মুহাম্মাদ বাকের বিন মুহাম্মাদ ত্বাকী, বিহারুল আনওয়ার, বৈরুত, দারু ইহয়ায়িত্ তুুরাসিল আরাবী, ১৪০৩ হিঃ।
- মোতাহারি, মুর্তজা, মাজমুয়ে আসার, তেহরান, সাদরা, ১৩৯০ (ফার্সি সন)।
- নাজাফি, মুহাম্মদ বিন মুহাম্মদ বাকের, জাওয়াহেরুল কালাম, তাহকিক আব্বাস কুচানী, বৈরুত, দারু ইহয়ায়িত্ তুুরাসিল আরাবী, ১৩৬২ (ফার্সি সন)।