জানাজার নামাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→আহকাম
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) (→আহকাম) |
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) (→আহকাম) |
||
১০০ নং লাইন: | ১০০ নং লাইন: | ||
*জানাজার নামাযে হাদাসে আকবার বা হাদাসে আসগার থেকে পবিত্রতা অর্জন ওয়াজিব নয়।<ref>নাজাফী, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ১২, পৃ. ৬০।</ref> তবে ওয়াজিব নামাজের অন্যান্য শর্তাবলি মেনে চলা উত্তম।<ref>আমুলী, মিসবাহুল হুদা, ১৩৮০ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ৩৬৯।</ref> | *জানাজার নামাযে হাদাসে আকবার বা হাদাসে আসগার থেকে পবিত্রতা অর্জন ওয়াজিব নয়।<ref>নাজাফী, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ১২, পৃ. ৬০।</ref> তবে ওয়াজিব নামাজের অন্যান্য শর্তাবলি মেনে চলা উত্তম।<ref>আমুলী, মিসবাহুল হুদা, ১৩৮০ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ৩৬৯।</ref> | ||
*জানাজার নামাজ, দাফনের পূর্বে<ref>আমুলী, মিসবাহুল হুদা, ১৩৮০ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ৩৯২।</ref> এবং গোসল ও কাফনের পরে পড়া হয়।<ref>নাজাফী, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ১২, পৃ. ৬৮।</ref> | *জানাজার নামাজ, দাফনের পূর্বে<ref>আমুলী, মিসবাহুল হুদা, ১৩৮০ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ৩৯২।</ref> এবং গোসল ও কাফনের পরে পড়া হয়।<ref>নাজাফী, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ১২, পৃ. ৬৮।</ref> | ||
*যদি কোন মুসলমানকে জানাজার নামাজ ব্যতীত দাফন করা হয়, তবে তার কবরের উপর নামাজ পড়তে হবে।<ref>আমুলী, মিসবাহুল হুদা, ১৩৮০ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ৩৭৭।<ref> | *যদি কোন মুসলমানকে জানাজার নামাজ ব্যতীত দাফন করা হয়, তবে তার কবরের উপর নামাজ পড়তে হবে।<ref>আমুলী, মিসবাহুল হুদা, ১৩৮০ হি., খণ্ড ৬, পৃ. ৩৭৭।</ref> | ||
*কয়েকজন মাইয়্যাতের উপর একটি নামাজ পড়া যায়।<ref>আল্লামা হিল্লি, তাজকেরাতুল ফুকাহা, ১৪১৪ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৬৭।</ref> | *কয়েকজন মাইয়্যাতের উপর একটি নামাজ পড়া যায়।<ref>আল্লামা হিল্লি, তাজকেরাতুল ফুকাহা, ১৪১৪ হি., খণ্ড ২, পৃ. ৬৭।</ref> | ||
*জানাজার নামাজ মসজিদে পড়া মাকরুহ।<ref>নাজাফী, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ১২, পৃ. ৯৮-৯৯।</ref> অবশ্য মারজাগণের কেউ কেউ [[মসজিদুল হারাম|মসজিদুল হারামকে]] এ হুকুম থেকে পৃথক করেছেন।<ref>বানি হাশেমী খোমিনী, তাওযিহুল মাসায়েল মারাজেঅ' ১৪২৪ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৩৩৯, মাসআলা ৬১২।</ref> তবে কেউ কেউ এটাকে গ্রহণ করেননি।<ref>নাজাফী, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ১২, পৃ. ৯৮-৯৯।</ref> | *জানাজার নামাজ মসজিদে পড়া মাকরুহ।<ref>নাজাফী, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ১২, পৃ. ৯৮-৯৯।</ref> অবশ্য মারজাগণের কেউ কেউ [[মসজিদুল হারাম|মসজিদুল হারামকে]] এ হুকুম থেকে পৃথক করেছেন।<ref>বানি হাশেমী খোমিনী, তাওযিহুল মাসায়েল মারাজেঅ' ১৪২৪ হি., খণ্ড ১, পৃ. ৩৩৯, মাসআলা ৬১২।</ref> তবে কেউ কেউ এটাকে গ্রহণ করেননি।<ref>নাজাফী, জাওয়াহিরুল কালাম, ১৪০৪ হি., খণ্ড ১২, পৃ. ৯৮-৯৯।</ref> |