বিষয়বস্তুতে চলুন

জানাজার নামাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

১০৬ নং লাইন: ১০৬ নং লাইন:


== ঐতিহাসিক জানাজার নামাজসমূহ ==
== ঐতিহাসিক জানাজার নামাজসমূহ ==
[[হজরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.)]] উপর পড়া জানাজার নামাজ এবং [[ইমাম খোমিনী (র.)|ইমাম খোমেনি’র]] উপর পড়া জানাজার নামাজ প্রত্যেকটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী; ঐতিহাসিকদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে [[হজরত আলী (আ.)]] ফাতেমা যাহরাকে (সা. আ.) রাতের আঁধারে [[গোসল]] দিয়েছিলেন[৩০] এবং তাঁর উপর নামাজ আদায় করেছিলেন।[৩১] [[তাবারসী]]’র বর্ণনার ভিত্তিতে, [[ইমাম হাসান]], ইমাম হুসাইন (আ.), মেকদাদ, [[সালমান ফার্সি]], আবু যার গিফারী, [[আম্মার ইবনে ইয়াসির]], আকিল ইবনে আবি তালিব, যুবাইর ইবনে আওয়াম, বুরাইদাহ ইবনে হাসিব আসলামি ও [[বনি হাশিম|বনি হাশিমের]] কয়েকজন হযরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.) জানাজায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।[৩২]
[[হযরত ফাতেমা যাহরা (সালামুল্লাহ আলাইহা)|হজরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.)]] উপর পড়া জানাজার নামাজ এবং [[ইমাম খোমিনী (র.)|ইমাম খোমেনি’র]] উপর পড়া জানাজার নামাজ প্রত্যেকটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী; ঐতিহাসিকদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে [[হজরত আলী (আ.)]] ফাতেমা যাহরাকে (সা. আ.) রাতের আঁধারে [[গোসল]] দিয়েছিলেন[৩০] এবং তাঁর উপর নামাজ আদায় করেছিলেন।[৩১] [[তাবারসী]]’র বর্ণনার ভিত্তিতে, [[ইমাম হাসান]], ইমাম হুসাইন (আ.), মেকদাদ, [[সালমান ফার্সি]], আবু যার গিফারী, [[আম্মার ইবনে ইয়াসির]], আকিল ইবনে আবি তালিব, যুবাইর ইবনে আওয়াম, বুরাইদাহ ইবনে হাসিব আসলামি ও [[বনি হাশিম|বনি হাশিমের]] কয়েকজন হযরত ফাতেমা যাহরার (সা. আ.) জানাজায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।[৩২]


এর কারণ ছিল, ফাতেমা (সা. আ.) আলীকে (আ.) [[ওসিয়ত]] করেছিলেন যেন তার গোসল, কাফন, জানাজা ও দাফনের কার্যাদি রাতের আঁধারে সম্পন্ন করা হয়, যাতে তাঁর উপর যারা জুলুম করেছে তারা যেন তাঁর জানাজাতে অংশগ্রহণ না করতে পারে।[৩৩]
এর কারণ ছিল, ফাতেমা (সা. আ.) আলীকে (আ.) [[ওসিয়ত]] করেছিলেন যেন তার গোসল, কাফন, জানাজা ও দাফনের কার্যাদি রাতের আঁধারে সম্পন্ন করা হয়, যাতে তাঁর উপর যারা জুলুম করেছে তারা যেন তাঁর জানাজাতে অংশগ্রহণ না করতে পারে।[৩৩]


ইমাম খোমেনির উপর যে জানাজার নামাজ পড়া হয়েছিল তা ইতিহাসের সবচেয়ে জনবহুল জানাজাগুলোর অন্যতম। ১৯৮৯ সালের জুন মাসে [[আয়াতুল্লাহ গুলপায়গানী]]’র ইমামতিতে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। ইমাম খোমেনির জানাজাকে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জানাজা বলে উল্লেখ করা হয়েছে।[৩৪]
ইমাম খোমেনি’র (র.) উপর যে জানাজার নামাজ পড়া হয়েছিল তা ইতিহাসের সবচেয়ে জনবহুল জানাজাগুলোর অন্যতম। ১৯৮৯ সালের জুন মাসে [[আয়াতুল্লাহ গুলপায়গানী]]’র ইমামতিতে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। ইমাম খোমেনি’র (র.) জানাজাকে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জানাজা বলে উল্লেখ করা হয়েছে।[৩৪]


== গ্রন্থসূত্র ==
== গ্রন্থসূত্র ==


== গ্রন্থপঞ্জি ==
== গ্রন্থপঞ্জি ==
Automoderated users, confirmed, templateeditor
১,৭২১টি

সম্পাদনা