সূরা নাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→ফজিলত ও বৈশিষ্ট্য
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) |
W.Alhassan (আলোচনা | অবদান) |
||
৩৭ নং লাইন: | ৩৭ নং লাইন: | ||
: ''আরোও দেখুন: [[সূরার ফজিলতসমূহ]] | : ''আরোও দেখুন: [[সূরার ফজিলতসমূহ]] | ||
'' | '' | ||
রাসূল (সা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, যদি কেউ সূরা নাস ও সূরা ফালাক তেলাওয়াত করে, তা এমন যে সে সমস্ত নবী-রাসূলগণের (আ.) উপর নাযিল হওয়া আসমানি কিতাবসমূহ তেলাওয়াত করেছে। | রাসূল (সা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, যদি কেউ সূরা নাস ও সূরা ফালাক তেলাওয়াত করে, তা এমন যে সে সমস্ত নবী-রাসূলগণের (আ.) উপর নাযিল হওয়া আসমানি কিতাবসমূহ তেলাওয়াত করেছে।<ref>তাবারসি, তাফসীরে মাযমাউল বায়ান, খণ্ড ১০, পৃ. ৪৯১।</ref> এছাড়া [[ইমাম মুহাম্মাদ বাকির (আ.)]] থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, যদি কেউ বেতের নামাযে সূরা নাস, সূরা ফালাক ও [[সূরা এখলাস]] তেলাওয়াত করে, তবে তাকে জানান হবে যে, হে বান্দা! তোমার প্রতি সুসংবাদ, কারণ আল্লাহ তোমার নামাযকে কবুল করেছেন।<ref>তাবারসি, তাফসীরে মাযমাউল বায়ান, খণ্ড ১০, পৃ. ৪৯০।</ref> রাসূলুল্লাহ (সা.) সূরা নাস ও সূরা ফালাককে আল্লাহর নিকট পছন্দনীয় সূরা হিসেবে অভিহিত করেছেন।<ref>আল্লামা মাযলিসী, বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৯২, পৃ. ৩৬৮।</ref> | ||
এ সূরার বৈশিষ্ট্য ও কার্যকারিতা সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে: মহানবী (সা.) সূরা নাস ও সূরা ফালাক তেলাওয়াত করে [[ইমাম হাসান (আ.)]] ও [[ইমাম হুসাইনকে (আ.)]] দোয়া করতেন। | এ সূরার বৈশিষ্ট্য ও কার্যকারিতা সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে: মহানবী (সা.) সূরা নাস ও সূরা ফালাক তেলাওয়াত করে [[ইমাম হাসান (আ.)]] ও [[ইমাম হুসাইনকে (আ.)]] দোয়া করতেন।<ref>দানেশনামেহ কুরআন, খণ্ড ২, পৃ. ১২৭১।</ref> অপর একটি হাদীসে বর্ণনা করা হয়েছে: রাসূল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি রাতে ঘুমানোর পূর্বে সূরা এখলাস, সূরা নাস ও সূরা ফালাক ১০ বার পাঠ করবে; সে সমগ্র কুরআন তেলাওয়াতের সওয়াব অর্জন করবে, সে [[গুনাহ]] থেকে এমনভাবে মুক্ত হবে যেন সদ্য জন্মগ্রহণ করেছে এবং যদি সে দিনে অথবা রাতে মৃত্যুবরণ করে তবে তার মৃত্যু হবে শাহাদতের মৃত্যু।<ref>আল বালাদুল আমীন, পৃ.৩৩।</ref> | ||
== '''মূল সূরা ও তার অর্থ''' == | == '''মূল সূরা ও তার অর্থ''' == |